আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১১

তিনটি মন-খারাপ-করানো খবর


১. 
লক্ষ্য করুন, ঈদের দিন এবং মসজিদের চাঁদা নিয়ে...

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

বিয়ের কেনাকাটা করেই দেশে ফিরেছেন বেলাল। পাত্রী ঠিক হলো। দিন-তারিখও নির্দিষ্ট হলো। হাতে মেহেদির রং লাগবে ঈদের এক দিন পরই। সবাই খুশি। সব প্রস্তুতি শেষ। কিন্তু এখন শুধু কান্নার রোল চারদিকে। কেননা লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরবসু এলাকায় ঈদের নামাজ শেষে মসজিদের চাঁদা নিয়ে ঝগড়ার জের ধরে বেলাল হোসেনকে (৩২) প্রকাশ্যে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় নিহতের ফুফা মো. কোরবান আলী (৬০) গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন অভিযুক্ত ঘাতকদের আটটি বসতবাড়িতে অগি্নসংযোগ ও লুটপাট চালায়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে এলাকাবাসীর সহায়তায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মো. হেলাল উদ্দিন, শাহিনা বেগম ও রোজিনা বেগমকে গ্রেপ্তার করে। এ ব্যাপারে নিহতের বড় ভাই স্থানীয় চরকাদিরা ইউপি মেম্বার জয়নাল আবেদীন সুবর্ণচর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, জেলার কমলনগর উপজেলার নোয়াখালীর সীমান্ত এলাকা চরবসু গ্রামের (মালেকের বাপেগো) মসজিদের ক্যাশিয়ার কোরবান আলীর সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়ার সময় পাশের সুবর্ণচর উপজেলার জাহাজমারা এলাকার সবুজ সরদারের ঝগড়া হয়। এর জের ধরে ওই দিন সকাল ১১টায় সবুজ সরদার ও তাঁর লোকজন মসজিদের অদূরেই জাহাজমারা এলাকায় দা-ছেনি নিয়ে কোরবান আলীর ওপর হামলা চালায়। এ সময় ফুফা কোরবান আলীকে উদ্ধার করার জন্য এগিয়ে গেলে হামলাকারীরা ঘটনাস্থলেই বেলাল হোসেনকে জবাই করে হত্যা করে... 
(লিংক পাঠিয়েছেন দ্রোহী)

২. 
অনার কিলিং-এর প্রচলন রয়েছে শুধুমাত্র ধর্মবিশ্বাসীদের মধ্যে। বর্তমান সময়ে সংঘটিত সমস্ত অনার কিলিং-এর গুটিকয়েক খ্রিষ্টান ও হিন্দুদের কীর্তি, আর শতকরা ৯০ শতাংশেরও বেশি মুসলমানদের গর্বিত দখলে। অনার কিলিং-এর সঙ্গে ইসলামের কোনওই সম্পর্ক নেই বলে ফাল পেড়ে উঠতে উৎসাহীরা এই লিংক ভ্রমণ করে আসুন।

একেবারেই সাম্প্রতিক দুটো ঘটনা।

পাকিস্তানে এক লোকের ছিলো ছয় কন্যা। এক সময় তার সন্দেহ হলো, তাদের দু'জনের যৌনসম্পর্ক রয়েছে তাদের এলাকারই ছেলেদের সঙ্গে। পিতা কী করলো? টিনএজার ছয় কন্যাকেই হত্যা করে পরিবারকে কলঙ্কমুক্ত করলো। কারণ নিজের কন্যাদের জীবনের চেয়ে পরিবারের সম্মান বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 
(লিংক পাঠিয়েছেন স্বস্তিক কুমার) 

লিবিয়ায় গাদ্দাফী-সমর্থক সৈন্যদের দ্বারা ধর্ষিতা তিন কন্যাকে নিজ হাতে হত্যা করেছে তাদের পিতা। লক্ষ্য - পরিবারের কলঙ্ক মুছে ফেলা। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন