আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০১৪

নাস্তিকদের কটূক্তির দাঁতভাঙা জবাব - ২৫

লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু

আসুন, নাস্তিকদের কটূক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দেই...


কটূক্তি ৪৯:
ধার্মিকরা এখন নিজেদের ধর্মকে বৈজ্ঞানিক হিসেবে দাবি করে। কিন্তু স্রষ্টার অস্তিত্বের সপক্ষে কি বিজ্ঞানসম্মত কোনো প্রমান দিতে পারবে তারা?

দাঁতভাঙা জবাব:
স্টিফেন হকিংএর মত একজন বিজ্ঞানী তাঁর ‘অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম’ গ্রন্থে স্রষ্টার অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন। তাঁর মানে স্রষ্টাকে কাল্পনিক বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।


কটূক্তি ৫০:
স্টিফেন হকিং কাব্যিক উপমা হিসেবে ঈশ্বরের নাম ব্যাবহার করেছিলেন। কিন্তু 'দ্য গ্রান্ড ডিজাইন' গ্রন্থে তিনি ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন। তাহলে ধার্মিকরা কেন এখনো কাল্পনিক স্রষ্টার আরাধনা করে?

দাঁতভাঙা জবাব:
স্রষ্টা মানুষের অনুধাবনের বাইরে। তিনি না চাইলে কোনো বিজ্ঞানীর পক্ষেই তাঁর অস্তিত্ব বের করা সম্ভব না। আর হকিং তো একটা পাগল। ওর মত পাগলের-ছাগলের কথায় স্রষ্টার অস্তিত্ব অপ্রমাণিত হয় না। ওকে পাগলাগারদে রেখে চিকিৎসা করানো উচিত।

[বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে ভার্চুয়াল মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা কপি করে ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...]















কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন