আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৪

ইসলাম, বিজ্ঞান, সাহিত্য ও বনলতা সেন

লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম

আজ যখন সবাই জানি গেল “মসজিদ” শব্দের অর্থ নতজানু হওয়ার স্থান, প্রার্থনার স্থান বা যেখানে মানশ সেজদা গাড়ে। অথবা "মসজিদ” শব্দটার অর্থ যখন দাঁড়াই যাচ্ছে স্মৃতি অর্ঘ্য দিবার শহিদ মিনার, তখন লোকেরা চিন্তা করে যে, প্রার্থনাই যখন মূখ্য তখন মন্দির কি আর গির্জা কি অথবা মসজিদ হোক শিব মন্দির হোক না কেনো ‘নাওয়াইতুয়ান….' বলিয়া নিয়ত বেন্ধে খাড়াই যাওয়াই আসল বেফার। হোকনা তা ইহুদিধর্মস্রষ্টা “YHWH” এর উপাশনালয় কিংবা খোদাপূত্র যিশুর গিইরজা। এই মসজিদ হতে ফারে সাঁই বাবার মাজার বা মাইজ ভান্ডারির মাজার।

তাই কি নবী মোহাম্মদ (সাঃ) এক ইহুদি বাদশাহর তৈয়ারি স্বর্নালংকার রাখার ও ঈশ্বর YHWH এর জন্য পশুবলির ঘরে নামাজ ফডি নিলেন!

king solomon এর ঘর, house of forest তিন হাজার বছর পূর্বের ইসরাইলিদের প্রার্থনালয়টির নাম, যেটি ইসলামিক ইতিহাসে আসি পরিবর্তিত হয়া হয় “মসজিদ আল আকসা”।

অবশ্য এইরকম আজকাল ঘটিই থাকে। যেমন আমরা দিখি, বাংলাদেশে সরকার ফরিবর্তনের প্রতি পাঁস বছর অন্তর অন্তর এয়ারফোট, স্টুডিয়ামগুলির নাম ফাল্টি যায়। হেহেহে...

এখন ফরবর্তি লাইনগুলা আগের লাইনগুলা থিকা বেশি মনযগ দিয়া ফডতে হবে!

ফথম কথা হইছে ইহুদি solomon-এর temple-এর বেফারে প্রত্নতাত্ত্বিকগন কুনো বাস্তবিক প্রমান নিকি খুঁজি ফান নাই, কেবল এই বেফারে বাইবেলেই বলা আছে। এই আলোচনাটা অবশ্য ভিন্ন। তাই আমরা অন্য ফথে আলচনা কোইরব।

অর্থাত আমরা বিশ্বাস কোইরব যে, হাঁ solomon temple আছিলো। এবং সেটাকে দ্বিতিয়বারের মতন ধ্বংশ করা হয় খোদাপূত্র jesus-এর মৃত্যুর ৭০ বছর ফরে খৃস্টানদদের দ্বারা। এখানে খিয়াল কোইত্তে হবে যে, আমি বলেসি “jesus এর মৃত্যু।” এইটা বলার কারনটা যারা জানেন না তাদের জন্য বলি, জিসাস এর অনুসারি খৃস্টানরা আমাদিগকে জানায় যে, তাদের প্রফেট ক্রুশবিদ্ধ হই নির্মমভাবে মরি যান। সেটা ইহুদিরাও জানে, তাই তারাও এমন কথার সমর্থন দিয়া থাকে।

অর্থাত দুই প্রাচিন ধর্মনুসারিরা চাক্ষুস প্রমান পাইয়া বলে, যিশু মারাই যান।

অন্যদিকে, যিশুর প্রয়াতের ছয় শ বছর ফর নতুন এক ইতিহাসে আমাগের নবিজি দাবি করেন, যিশু মরেন নাই। যিশুরা মরেন না। তিনারা চতুর্থ আসমানে বিরাজ করেন!

নবিজির নব্য ইতিহাস পড়ি হাছাই মজা লাগে! হিহিহি...

যাই হক, মনযগ দিয়া পড়ার মতন লেখা লেখার কথা বলি আফনাদিগকে, যিশুর গল্পের দিকে লিয়ে যাবার জন্য দুক্কিত।

ধ্বংশ হই যাবার ৬০০ বছর পর দীর্ঘ সময়ের পরিক্রমায় solomon temple এরাবিয়ান পৌরাণিক কাহিনিতে মর্জাদা লাভ করে। আর নবিজি এই পৌরনিক কাহিনিটি সংকলন করি ইসলামের ইতিহাসে যুক্ত করি দেন।

নবিজি হয়ত তেমনভাবে ফডতে বা লিখতে ফাইত্তেন না, কেবল সাক্ষর প্রদান ছাড়া। এমনটাই আমরা ইতিহাস পড়ি জাইনতে ফারি। কিন্তুক ইতিহাসে ত আমরা এমুন কুনো তথ্য ফাই না যে, নবিজি বধির ছিলেন! অবশ্যই নবিজি কানে শুনতেন এবং প্রতিবেশি জেরুজালেম অঞ্চলের দূরবর্তি অতিতের solomon temple-এর পৌরনিক কাহিনির বংশপরম্পরায় চর্চিত ইতিহাস শুনেন। অতঃপর শুনা কাহিনি ও বুদ্ধির বলে ইহুদিদের প্রার্থনালয়টার নাম আরবিয় তরিকায় ডাকলেন, মসজিদ আল-আকসা। যুদিও ততদিনে সেখানে মসজিদ বা অন্য কিসুর আলামত সিলো না। চির নির্যাতিত ইসরাইলবাসি আজও তিন বেলা প্রার্থনা করি যায় তাদের রাজা solomon-এর তৈয়ারি বিল্ডিংটার জন্য।

রহস্যের বেফার হইছে, নবিজি নিজ দেশ ছাড়ি নাকি ইহুদি-খৃস্টানদের দেশের পাহাড়ি জংগল ঘিরা এই জায়গাকে এয়ারপোর্ট বানান। তারপর সেখান থিকা মেঘ পেরিয়ে পৃথিবি ছাড়িয়া অচিন রাইজ্যের উদ্দিশ্যে উড্ডয়ন করি বিশ্ব ইতিহাসের খাতায় সর্বপ্রথম নভোচারী হিসাবে নাম লিখান।

নভোচারী নবী মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহি ওয়া সাল্লাম-এর জন্তুযান ‘বোরাক’ রাজা solomon এর house of forest of Lebanon-কে এয়ারফোট বানান এবং আদর করি একে ডাকলেন ‘মসজিদ আল আকসা।’ এইটা অবশ্য ৬২২ সালের দিকের ঘটনা। তারফর মুসলিমরা জেরুজালেম ভুমি দখল করার ফর আন্দাজে রাজা solomon-এর বিল্ডিং অনুমান করি একটা মসজিদ বানাই ফেলে। তখন থিকাই ইহুদি ইতিহাস নিজেদের আয়ত্তে নিয়া নিজেরা জায়গাটা ভুগ করি আইশতেসি। আর বেচারা চির নির্যাতিত ইহুদি তাদের নিজস্ব ঐতিহ্য ভুলুন্ঠিত হইতে দেখি কান্দি মরে।

ইসলামিক কাহিনি অনুযায়ি, নবিজির আল আকসা ভ্রমন গল্পের সৃস্টি রাইতে হযরত আদম থিকা ইসা নবি পর্যন্ত সকল নবীগন, অর্থাত, ১ লক্ষ চব্বিশ হাজার নবিগন ,নবী মোহাম্মদের (সাঃ) সাথে নামাজ ফডেন।

নবিজির এই মিরাজ গল্প দিয়াই বিজ্ঞানি আইনস্টাইন শিক্ষা লাভ করেন।এবং সবাইকে জানাই দেন নবিজির উর্ধাকাশে জানোয়ার নিয়া ভ্রমনই হইল গিয়া রেলেটিভিটি তত্ত্বের বেফার স্যাফার।

ঐদিকে বিশ্বসাহিত্যিক কাফকা ও গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজেরা খুঁজি পান নতুন সাহিত্য “ম্যাজিক রিয়েলিজম।” এমনকি বাংগালি কবি জীবনানন্দ সুরিয়েলিজম করেন “বনলতা সেন” লিখে ফেলি। কেননা কুরান গভেষনা ও অধ্যয়ন করি বিজ্ঞানি ও সাহিত্যিকেরা জানতে ফারেন, মিরাজ রাইতে সাদা পোষাক আবৃত ১ লক্ষ ২৪ হাজার লাশ কবর ফুঁড়ে বাহির হইছিল। এবং তারা নিজ নিজ ধর্ম ছাড়ি মুসলিম হইয়া দুই রাকাত নফল নামাজ ফডেসিলো সে রাইতে, আর লক্ষাধিক লাশদিগের নামাজের ইকতাদা কারাসিলেন আমাগেরই নবী, নভোচারী ও ‘Theory of Relativity”-র জনক হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহি ওয়া সাল্লাম।

এই যে মরা মানুশ জিন্দা হই কাতারে কাতারে নামাজ ফডে – এইটা কি ম্যাজিক-রিয়েলিজম না??

আবার, সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে ফডা ১২৪০০০ মরা লাশের নিউট্রন গুলা মানব গঠনে মিলিত হয়, আর সেই থিওরি এপ্লাই করা হয় “টার্মিনেটর” সিনেমার গুন্ডার আবির্ভাবে। আমরা দিখি টার্মিনেটর গুন্ডা নিউট্রন বা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কনা থিকা দেহ অবয়ব লাভ করে।

এখানে উল্লেখ্য যারা মনে করেন ইহুদি, খৃস্টান ও ইসলাম ধর্ম এক আক্বিদার, তারা ভুলের ভিতর আছেন। কেননা এই তিন ধর্মের ভিতকার বৈশিষ্ট ভিন্ন, তাদের নিজ নিজ ধর্ম গ্রন্থে বর্নিত সৃষ্টিকর্তার রুপ ভিন্ন।

আফনি google এ গিয়া শুদু লেখেন differences between allah and YHWH অথবা Difference Between Judaism and Islam.

“masjid” শব্দটা নিয়া ঘাঁটলে, আমরা জানি যাই, আসলে আমাদের মুসলিমদের দাবিমতে, কুরান যে বিশুদ্ধ আরবি ভাষায় নাজিল হইছিল বলা হয় এবং গর্ভে বুক চাপড়ানি হয়, সেটা ছলনা! এটা কেবল নিজেকে নিজে বুঝ দেয়া। কেননা এই masjid শব্দ aramic ভাষার masgid থিকা আইশচে! অর্থাত মুলত সংমিশ্রিত ভাষায় আরবি কোরান লিখিত, বিশুদ্ধ আরবি ভাষায় নয়। এবং সর্বপ্রথম কুরান লেখা হয় দোঁ-আঁচলা ভাষায়।

ম্যাজিক-রিয়েলিজম-এর ম্যাজিক বাদ দিয়া রিয়েল কথা কথা ত এমুন- ভিন্ন ধর্ম ইহুদি রাজা solomon এর house of forest of Lebanon ধ্বংশ হইয়া যাওয়ার শতাব্দির ফর শতাব্দি জায়গাটা হই ফডে শুকর ভেড়া কুকুরের চারনভূমি। জায়গা আর ফবিত্র থাকে না। তাহলে অপবিত্র একটা যায়গাকে “মসজিদ” ডাকা যায় না।

সুতরাং, নবিজি কখনোই ইহুদি রাজার স্বর্নরোপ্যের গুদামাগার এর পরিত্যক্ত শকুন শুকরের চারনভূমিকে নিয়া কুনো গল্প রচনা করেন নাই। বরং এটাই যুক্তিসংগত যে, যখন সেখানে ৬৯১ সনে মালিকের দ্বারা একটি মসজিদ ঘর বানানি হয়,তার নাম রাখা হয় মসজিদ আল আকসা। তারফর সেটা খুবই গুফনে আরবিতে অনুবাদিত কোরান শরিফে ঢুকানি হয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন