আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৫

নাস্তিকরা যে-কারণে নামাজ-কালাম পড়তে পারেন

লিখেছেন নাস্তিক দস্যু

একদা এক অঞ্চলে একটা ওয়াজ মাহফিলে এক হুজুর সারারাত বয়ান করিল। ওয়াজ মাহফিলে অনেক ইমানদার মানুষ উপস্থিত হইয়াছিল। কিন্ত এক কাফের নাস্তেক ব্যক্তি ওইখানে যায় নাই। বরং সে সারারাত ধরে ঘুমাতে না পারার কারণে হুজুররে গালি দিল। মনে মনে ঠিক করিল, এ ব্যাপারে হুজুরের সাথে কথা বলিবে।

পরের দিন সকালে হুজুরের সাথে নাস্তিক ব্যক্তিটার দেখা হইল। 

নাস্তিক: হুজুর, আপনি গত রাতে খুব চিল্লাফাল্লা করেছেন, যার কারণে আমি ঘুমাতে পারি নাই। আপনাদের কেমন আক্কেল? মানুষকে কষ্ট দিয়ে ধর্ম প্রচার করেন!

হুজুর: আস্তাগ ফিরুল্লাহ! আপনার এভাবে বলা ঠিক হয়নি, এটা আল্লাহর আদেশ। নিশ্চই আল্লাহ সুবিজ্ঞ। আমার ওয়াজ শুনে যদি কারো হেদায়াত হয়, তবে আমার জান্নাত নিশ্চিত!

কাফের: আচ্ছা, আল্লা কি আছে?

হুজুর: খোদার কসম আছে!

কাফের: আল্লাকে দেখাতে পারবেন?

হুজুর: আল্লাকে এই দুনিয়ায় দেখা সম্ভব নয়। আল্লাকে দেখতে হলে আগে বেহেস্তে যেতে হপে।

কাফের: বেহেস্তে যেতে হলে কী করতে হবে?

হুজুর: হুজুরদের সম্মান করতে হবে, নামাজ-দুয়া বেশি করে পড়তে হবে। না হলে জাহান্নামে যেতে হবে। জাহান্নামের শাস্তি খুব কঠিন।

কাফের: আমাকে একটু নামাজ-কালাম শুদ্ধ করে শেখাবেন?

হুজুর: (খুশি হয়ে) বালহামদুলিল্লাহ! অবশ্যই শেখাব।

কাফের: ধন্যবাদ।

হুজুর: আপনি নিশ্চই জাহান্নামের ভয়ে নামাজ-কালাম পড়বেন? 

কাফের: না।

হুজুর: তাহলে কেন পড়বেন?

কাফের: আপনার যে-আল্লাহ মানুষকে কষ্ট দিতে নির্দেশ দেয়, সেই সুবিজ্ঞ আল্লাহরে পোন্দানোর খুব ইচ্ছা। আল্লাহকে জান্নাতে ছাড়া তো আর কোথাও পাব না। তাই আগে জান্নাতে যাওয়ার ব্যবস্থা করছি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন