আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০১৫

আমার কোরান মজিদ পাঠ: এমনে এমনে কিছু কথা

লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম

কোরান মজিদ পাঠ করিবার ফ্রারম্ভেই যে কথা মাথায় ঘুরাঘুরি করে, তা হল দীর্ঘ যাত্রায়, যখন কোরান-ইসলাম-শরীয়াহ রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হইয়া তার পরিভ্রমন সালাইয়া আসে, তখন যুগ অনুযায়ী শাসক বা ধর্মীয় প্রবক্তাদের মন মেজাজ জ্ঞান রুক্ষতা হিংস্রতা অনুযায়ী ইসলাম ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে ভিন্ন ভিন্ন রূপ লাভ কারাসে।

তাই সোটোলোক বাঙ্গালি ইসলামি গুরুদের চারিত্রিক চোট্টামির বৈশিষ্ট্য অনুযায়ীই বাংলাদেশের ইসলাম রূপ নিয়েছে। এখানকার মুসলিমরা হই গেসে অশিক্ষিত মাথা মোটা।

ইন্ডিয়ার মুসলিমরা বা ওখানকার ইসলাম কিন্তুক কিঞ্চিত ভিন্ন; এখানে মেজোরিটির হিন্দুর ভিতর থাইকতে থাইকতে, চাপে ফড়ি সংখ্যালঘু মুসলিমরা তুলনামূলকভাবে কিসুটা বিনয়ীর ভাব ধরতে বাধ্য, শোন্দর শোন্দর কথা কয়। এমনকি 'জাতীয়তাবাদ ধর্ম'র প্রভাব ভারতীয় মুসলিমদের ভিতর যতটা বিদ্যমান, ততটা বাংলাদেশী হুজুরদের ভিতর না।

এইবার আফনি যখন পাকিস্তান, আফগানিস্তানের ইসলাম ফর্যবেক্ষন কারেন, কি দেকবেন? আফনি দেকবেন যে, এখানকার মুসলিমরা সহিংস সশস্ত্র। এখানকার মানশ কেন এত বেশি গোলাবাজিকর বন্দুকবাজ ফ্রবন, তা বুজতে গেলে তাদের রাজনীতির ইতিহাস নিয়া আমাদিগকে অধ্যয়ন কোইত্তে হইবে।

মইধ্য ফ্রাইচ্য, অর্থাৎ সোদি কাতার কুয়েত ডুবাই ওমান ইয়েমেন বাহরাইনের ইসলাম কি ভারতীয় উফমহাদেশ অলাদের মতন? মোটেও না।

ইউরোফের ইসলাম আবার নরম সূরের,ভদ্র, সেক্যুলার টাইফ। আর আফ্রিকা? মালএশিয়া?

মোটের উফর বলা যায়, বর্তমানের সারাবিশ্বের ইসলামকে যুদি আমরা একটা কাঁঠাল ফলের সাথে তুলনা করি এবং উক্ত কাঁঠালটার ভিতর ভিন্ন ভিন্ন অবস্তানে কোনে যুদি থাকে মুসলিমদের অবস্থান, তবে কাঁঠালটার বাহিরের চামড়ার দৃশ্য থিকা অন্য লোকেরা দেকবে, এটির কুনো অংশ বোম-এর আঘাতে আঘাতে কালসেটে হই গেসে, আবার কাঁঠালটার কুনো অংশে দিখা যাবে দুর্নীতিগ্রস্ততার কারনে ঐ জায়গায় মাল মশলার অভাবে বিবর্নপ্রায়। কোনো অংশ হিংসা ক্রোধে ফাটি গেসে।

অতএব ধর্ম প্রচারের বা বিস্তারের নাম করি যখন ইসলাম নামক কাঁঠালটিকে হিংস্রতায়, হিংসায়, সাম্প্রদায়িকতায়, ক্রোধে কালসেটে দাগ ফালানো হচ্ছে বা পচায়ে ফেলা হইতেসে, তখন এটি হাদিয়া করার বা এটির সম্ভাব্য ভোক্তাকে নষ্ট করা হয়।

আচারী ধর্ম ফালনকারীদের কারনেই আজিয়া ইসলাম সারা বিশ্বে হাস্যকর ধর্মে ফরিনত হইতেসে! ধর্মকে যে কেটাগরিতে বিবেচনা করা হয়, সে কেটাগরিতে ধর্ম এখন আর নাই। এর মূল কারন ধর্মীয় বাণীকে বা আধ্যাত্মিক কথাকে যখন সরল বালখিল্য অর্থে লোকে বুঝে বা বুঝানো হয়, তখন এর ধারকেরা একে হিংস্রতায়, ঘৃন্যতায় রূপ দেয়। অতএব বিপক্ষ শক্তি সঙ্গত কারনেই একে গালি দেয় বা ধর্মের আধ্যাত্মিক গুরুকে গালিগালাজ করে।

অতএব মুসলিম হই যায় মুরতাদ, ইসলাম বিদ্বষী। অথবা নাস্তেক। নাস্তেক হওয়ার জন্য মূলত আস্তিকরাই দায়ী হয়।

যাই, সূরা ফাতিহা ফড়িগা। কামে দিবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন