আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৫

পুরানো সেই দ্বীনের কথা

লিখেছেন জুলিয়াস সিজার

চাঁদের মাটিতে পা রাখলেন নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস। প্রথমেই অবাক হয়ে দেখলেন, সেখানে একটা ওয়াজ মাহফিলের স্টেজ! কারণ কী? অনুসন্ধান করে জানতে পারলেন, ভবিষ্যতে ২০১৩ সালে সাঈদী একবার চাঁদে এসে ঘুরে যাবেন। তাই পরম করুণাময় এই স্টেজ করে রেখেছেন, যেন তিনি একটু ওয়াজ করে যেতে পারেন।

এরপর নিচের দিকে তাকিয়ে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখলেন, এই পৃথিবীর একটি মাত্র বস্তুই চাঁদ থেকে দেখা যায়; আর সেটা হচ্ছে পবিত্র (!) কাবাঘর। সাথে সাথে সুনিতা উইলিয়ামস আর দেরি না করে ওজু করে কলমা পড়ে ইসলাম গ্রহণ করে ফেললেন। বলুন, সুবাহান-আল্লাহ)

তিনি পানি নিয়ে গিয়েছিলেন এক বোতল। তাই কোনোরকম কুলকুচি করতে পারলেন শুধু। ওজু ভালোমতো হয়নি। বেশি করে পানি নিয়ে না যাওয়ার জন্য তিনি আল্লাহতালার কাছে ক্ষমা চাইলেন। এরপর তিনি দুই রাকাত নফল নামাজ পড়লেন।

চাঁদে নামাজ পড়া প্রথম মুসলমান মোসাম্মাৎ সখিনা (পূর্বের নাম সুনিতা উইলিয়ামস)... বলুন, সুবাহান-আল্লাহ।

একদিন ফেসবুকে ঘুরতে ঘুরতে রেডিও মুন্না পেইজে ঢুকে পড়েন সানি লিওন। এক বোরকা-পরা হিজাবী মেয়ের ছবির দেখে সানি খুব অবাক হলেন। এই গরমের দেশে এটা আবার কেমন পোশাক! আমার এই পোশাকেই তো গরমে মরে যাচ্ছি। কৌতূহলবশত ঐ ছবির নিচের পোস্টটা তিনি গুগল ট্রান্সলেটরে ইংরেজি করে পড়লেন: "হে নারী, দুনিয়ার এই সামান্য গরম সহ্য করতে না পেরে তোমরা এমন কম পোশাক পরছ, জাহান্নামের ঐ আগুন কীভাবে সহ্য করবে? এই হিজাবী বোনটিকে দেখো। প্রচণ্ড গরমেও তিনি কেমন সারা শরীর ঢেকে রেখেছেন। কারণ তিনি জানেন, জাহান্নামের ঐ আগুনের কাছে পৃথিবীর এই গরম কিছু নয়।"

এই পোস্ট পড়ে মৃত্যুর পর জাহান্নামের ঐ আগুনের কথা ভেবে ভয়ে সানি লিওন ইসলাম গ্রহণ করে ফেললেন। কিন্তু তিনি ছোটবেলা থেকে একদম হালকা পোশাকে অভ্যস্ত। তাই ধুম করে বোরকার মধ্যে ঢুকে যেতে পারছেন না গরমের কারণে। তবে চেষ্টা করছেন আস্তে আস্তে পোশাক বড় করার। এখন তিনি শাড়ি আর থ্রিপিস পড়েন। একদিন বোরকায় ঢুকে যাবেন। সুবাহান-আল্লাহ।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও (আস্তাগফিরুল্লাহ) ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। ইসলাম গ্রহণের পর নিজের নাম রেখেছিলেন রবিউল ইসলাম। ঈমানের চিহ্ন হিসেবে তিনি মুখে দাড়ি রেখেছিলেন। মৌলভীদের মত আচকান জোব্বা পড়তেন। কিন্তু ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, এটা প্রকাশ করলে শয়তান ইহুদি-নাসারারা তাদের দেওয়া নোবেল পুরস্কার কেড়ে নেবে, এই ভয়ে রবিউল (রবীন্দ্রনাথ) সেই সত্য প্রকাশ করতে পারেননি। তবে বাঁশেরকেল্লা পেইজের অ্যাডমিনের কাছে উপযুক্ত প্রমাণ এবং তথ্য আছে। আশা করি সত্য একদিন প্রকাশ পাবে।

ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন নেপোলিয়ন বোনাপার্টও। ইসলাম গ্রহণ করার অপরাধেই শয়তান ব্রিটিশরা নেপোলিয়নকে সেন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসন দিয়েছিল। সেই দ্বীপে নেপোলিয়ন একটা মসজিদও নির্মাণ করেছেন। নিজের ব্যক্তিগত ডায়েরিতে এই গোপন সত্যগুলো লিখে রেখেছেন নেপোলিয়ন। দুর্লভ এই মহামূল্য ডায়েরিটা রেডিও মুন্নার অ্যাডমিনের কাছে আছে। আপনার কপিটা আজকেই সংগ্রহ করুন।

দ্রুততম মানব কিংবদন্তি উসাইন বোল্ট রেডিও মুন্না পেইজের একটি পোস্টে দেখেছেন, বায়তুল মোকাররম মসজিদে সিজদা দিচ্ছে ঘাস ফড়িং। এটা দেখে তিনি একদিন সকালে দৌড়াতে দৌড়াতে ইসলাম গ্রহণ করে ফেললেন।

বনানীতে গাছে জ্বলছে গায়েবী আগুন। অনেক চেষ্টা করেও এই রহস্যময় আগুনের কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখা দাঁড় করাতে পারেননি স্টিফেন হকিং। অবশেষে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি স্বীকার করেছেন, তাঁর বিগ ব্যাং থিওরি ভুল। এই থিওরি পড়ে যেন কেউ বিভ্রান্ত না হন। তিনি এ-ও বলেছেন, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি কিছু নয়। সকল বিজ্ঞানের বিজ্ঞান হচ্ছে কুরান শরীফ। সব আবিষ্কারের সূত্র এই আসমানি কিতাবে আছে। আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামের ফ্রিজিং ছায়াতলে ঈমান আনার তৌফিক দান করুন। আমিন!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন