আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

নবীর বর্জ্য কিছুই যায় না ফেলা

নবীজির হাগু-মুতু বিষয়ে এক দেশী মোল্লার কিছু বয়ান শুনলাম ভিডিওতে। আলোচ্য বিষয়: "রসুলের প্রস্রাব-পায়খানা কি পবিত্র?" এক শ্রোতা প্রশ্ন করে, হাদিসমতে উটের মূত্র (বিষ্ঠাও) যদি হালাল হয়, তাহলে নবীর গু-মুত হালাল হবে না কেন? বিপুল বিনোদনী ভিডিও!

https://youtu.be/zhOm2toJMEY

প্রতিটি মানুষই নানান উপায়ে শরীরের বর্জ্য ত্যাগ করে থাকে। সেটাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু ইসলামের নবী তো ছিলো অ-স্বাভাবিক মানুষ। বর্জ্য বলে কিছু ছিলো না তার শরীরে। তার সব কিছুই ছিলো পাক-পবিত্র: ঘাম, মূত্র, রক্ত, থুতু, নাকের শিকনি, অজুতে ব্যবহৃত পানি, কুলি-করা পানি... শুধু একটি প্রধান বর্জ্যের উল্লেখ পেলাম না অবশ্য। তো এ সব ব্যবহারে উম্মতদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যেতো। মারামারি লেগে যাবার উপক্রমও হতো কখনও কখনও। কয়েকটি নিদর্শন:
মাখা ময়দার তাল আর মাংসের হাঁড়িতে নবীজি থুতু ফেলেছে, উম্মতেরা সেসব খেয়ে ফেলেছে। নিশ্চয়ই নবীর থুতু একটি উপাদেয় মশলা!
নবীজি নিজে তার কুলি-করা পানি খেতে বলতো উম্মতদের।
তার নাকের শিকনি ছিলো কস্তুরি বা মৃগনাভীর চেয়ে উত্তম, তাই উম্মতরা তা তাদের মুখে মাখাতো।
এক উম্মত তার মূত্রপান করেছিলো। তাকে অবশ্য উম্মুত বললে সঠিক হয়।
এছাড়া মিশরের প্রধান মুফতির বক্তব্য: নবীজির সম্পূর্ণ শরীরই বিশুদ্ধ, এমনকি তাঁর বর্জ্যও। 

আরেক সূত্রে বলা আছে: নবীজির মূত্র আপনার মোনাজাতের চেয়ে শ্রেয়।

নিচের স্লাইড শোতে ব্যবহৃত প্রতিটি তথ্য ইসলামী সূত্র থেকে আহরিত; একটিও কাফেরদের মস্তিষ্কপ্রসূত নহে। স্লাইড শো-টি অবশ্য বড়োই বিবমিষাজাগানিয়া । খাদ্যগ্রহণকালে দেখা একেবারেই হারাম।

চাইলে স্লাইড শো ব্যবহার করে বানানো ই-বুক ডাউনলোড করে নেয়া যেতে পারে।

ডাউনলোড লিংক (গুগল ড্রাইভ)
ডাউনলোড লিংক (ড্রপবক্স)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন