আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৬

ধর্মীয় গাঁজাখুরি গল্পে ধার্মিকদের প্রতিক্রিয়া

লিখেছেন শহীদুজ্জামান সরকার 

নবী মুহাম্মদের সাথে এক গাধার দেখা হলো। মুহাম্মদ গাধাকে জিজ্ঞেস করলেন, “তোমার নাম কী?”

“আমার নাম ইয়াজিদ ইবন শিহাব,” গাধাটি উত্তর দিল। গাধাটি আগে একটি ইহুদি মালিকের অধীনে ছিল। মাত্রাতিরিক্ত গাধামির কারণে মালিক গাধাটিকে ঠিকমতো খাবার দিত না এবং মারত। মুহাম্মদ গাধার নাম পরিবর্তন করে ইয়াফুর রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন। তারপর তাকে একটি ব্যক্তিগত প্রশ্ন করলেন, “তুমি কি মাদী সঙ্গ কামনা করো?”

গাধাটি লজ্জা পেয়ে বলল, “জ্বি না, নবীজি!”

তারপর থেকে মুহাম্মদ এই গাধার পিঠে চড়ে ব্যবসা দেখাশুনা করতেন। মুহাম্মদ কারো সাথে দেখা করতে চাইলে গাধাকে পাঠাতেন তাদের ডেকে আনতে। মুহাম্মদ মারা গেলে গাধাটি মনের দুঃখে একটি কুয়ার মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যা মহাপাপ এবং সেই পাপের ফলে গাধাটিকে দোজখের আগুনে পুড়তে হয়।

খাঁটি ইসলামী দলিল থেকে পাওয়া এই ঘটনা পড়ে হিন্দু পাঁঠারা বড়ই খুশি হয়ে গেল। তারা বলতে লাগল, ইহা একটি গাঁজাখুরি গল্প। কিন্তু যখন তাদের জিজ্ঞেস করলাম, "আচ্ছা, গণেশ-এর বাহক ছিল ইঁদুর, এটা কি বিশ্বাসযোগ্য ঘটনা?"

হিন্দু পাঠারা বলল, "কেন নয়! গণেশ হলো দেবতা - ভগবানের রূপ। তিনি সব কিছুই পারেন। আর মুহাম্মদ হলো সাধারণ মানুষ।"

মজার বিষয় হচ্ছে এই যে, ভগবানও নাকি জন্মগ্রহণ করে! নিচে দেখুন...

একদা পার্বতী পুত্রলাভে ইচ্ছুক হলে শিব অনিচ্ছা প্রকাশ করেন। অগত্যা পার্বতীর পীড়াপীড়িতে শিব পার্বতীর গা থেকে বস্ত্র টেনে নেন, তারপর সেটিকে পুত্র জ্ঞানে চুম্বন করতে বলেন, পার্বতী সেই বস্ত্রকে পুত্রের আকার দিয়ে কোলে নিতেই সেটি জীবিত হয়ে ওঠে, তখন শিব পুত্রকে কোলে নিয়ে বলেন, "এই পুত্র স্বল্পায়ু।" তারপর উত্তর দিকে মাথা করে তাকে শোয়াতেই তৎক্ষণাৎ শিশুটির মস্তক ছিন্ন হয়ে যায়, পার্বতী এতে দারুণ শোকাহত হন। এমন সময় দৈববাণী হয়: : যে উত্তর দিকে মাথা করে শুয়ে আছে, এমন কারো মাথা এনে জুড়ে দিলে তবেই এই পুত্র বেঁচে উঠবে।" পার্বতী তখন নন্দীকে পাঠান মস্তকের সন্ধানে। নন্দী তখন ইন্দ্রের বাহণ ঐরাবত হাতির মাথা কেটে আনেন।

দেবতারা নন্দীকে বাধা দিয়েও ব্যর্থ হন। এই মাথাটি জুড়ে দিয়ে শিব পুত্রকে জীবিত করেন, পরে ইন্দ্র শোকাহত হলে শিবের বরে ঐরাবত-এর দেহ সমুদ্রে ফেলে দিলে তিনি আবার মস্তকপ্রাপ্ত হন। (সূত্র: বৃহদ্ধর্ম পুরান, গনেশ জন্ম কাহিনী)

আরেকটি কাহিনী: পরশুরাম ২১ বার পৃথিবী নিঃহ্মত্রীয় করে কৈলাসে শিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে দ্বাররক্ষক গণেশ তাকে বাধা দিলে উভয়ের মধ্যে ভয়ানক যুদ্ধ বাধে, পরশুরাম তখন কুঠারাঘাতে গণেশের একটি দাঁত সমূলে উৎপাটন করে ফেলেন। (সূত্র: ব্রহ্মবৈর্বত পুরান, পরশুরাম ও গণেশ যুদ্ধ আখ্যান)

যদিও এটাও একটা গাঁজাখুরি গল্প, কিন্তু হিন্দু পাঁঠারা মানতে নারাজ। ধার্মিকদের এ ধরনের পিছলামি দেখে একটা গল্প মনে পড়লো।

একবার এক মহিলা বাসের ড্রাইভারকে এই বলে অভিযোগ জানালো, "আপনার গাড়ির হেলপারগুলোর মুখের ভাষা বড়ই নোংরা! খালি গালাগালিতে ভরপুর।"

মহিলার অভিযোগ শুনে ড্রাইভার বললো, "ম্যাডাম, আসলে হইসে কি, এই চুতমারানির পোলাদের মুখের ভাষাটাই খারাপ। কী করবেন, কন? চুতিয়ারা এখনও মানুষ হইলো না।"

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন