আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শুভ্র বচন - ২

লিখেছেন শুভ্র আহমেদ

৪.
একজন নবীর কাছে সবচেয়ে প্রিয় জিনিস হওয়া উচিত হইল তার প্রভু। বাচ্চা-কাচ্চা, সম্পত্তি এইগুলা তো আমজনতা কাছে প্রিয় হবে। নবীর বিশেষত্ব হইল - তার কাছে দুনিয়ার কিছু প্রিয় না হইয়া স্বয়ং আল্লাহই প্রিয় হওয়া। 

তাই আল্লা যখন ইবরাহিমরে কইল, তোমার প্রিয় জিনিস কুরবানি দাও, ইবরাহিমের উচিত আছিল এইটা বলা: "ওগো আল্লা তুমিই আমার সবচেয়ে প্রিয়। তুমি ধরায় নামিয়া আসো। আমি তোমারেই কুরবানি দিব।"

আমি নবী হলে তা-ই করতাম।

৫.
নাস্তিকরা কেন খালি ইসলামের পিছে খোঁচায়? - এই প্রশ্ন দেখতে দেখতে চোখ ঝালাপালা। উত্তর দিই একটা। 

হাদিসে আছে, তিন ধরনের লোককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া যায়: খুনি, ব্যাভিচারি আর মুরতাদ। মুরতাদ অর্থ হল ইসলামত্যাগী। 

তো, ভাই, আপনার ধর্ম আমাকে খুনির কাতারে নামিয়ে আনবে, মৃত্যুদণ্ড দিতে চাইবে, আপনার পবিত্র কিতাব আমাকে চতুষ্পদ জন্তুর সাথে তুলনা করবে, আর আমি চুপ করে থাকব সেটা কীভাবে আশা করেন? 

হ্যাঁ, আমি ইসলামকে খোঁচাব না, আপনি আপনার ধর্মগ্রন্থ সংশোধন করুন। অমুসলিমকে খোঁচা-হুমকি-অবজ্ঞা করা আয়াত বাদ দিন, সত্যি বলছি, আমিও সহীহ নাস্তিক হয়ে যাব।

৬.
সব কাজে মোল্লারা মাথা ঢুকায় কেন? সব জিনিস নিয়ে ইসলামের চুলকানি কেন? 
"ইসলামি চুলকানি প্রতিষেধক" কিছু কি আবিষ্কার করা যায় না?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন