আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৭

ফাদাক - ৪: গণিমতের উত্তরাধিকার – সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রত্যাখ্যান!: কুরানে বিগ্যান (পর্ব-১৫৬): ত্রাস, হত্যা ও হামলার আদেশ – একশত ত্রিশ

লিখেছেন গোলাপ

(আগের পর্বগুলোর সূচী এখানে)

"যে মুহাম্মদ (সাঃ) কে জানে সে ইসলাম জানে, যে তাঁকে জানে না সে ইসলাম জানে না।"

স্বঘোষিত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) তাঁর মালিকানাধীন যে লুটের মালের সম্পদগুলো (গণিমত) মৃত্যুকালে রেখে গিয়েছিলেন, সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারের দাবি নিয়ে তাঁর কন্যা ফাতিমা তাঁর মৃত্যুর কতদিন পরে ইসলামের ইতিহাসের প্রথম খুলাফায়ে রাশেদিন আবু বকর ইবনে কুহাফার কাছে গমন করেছিলেন; আবু বকর তাঁর সেই দাবির যথার্থতা প্রমাণের জন্য যখন 'প্রমাণ' দাবি করেছিলেন, তখন তিনি আবু বকরের কাছে কোন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছিলেন; সেই ব্যক্তিটির সঙ্গে মুহম্মদের সম্পর্ক কী ছিলো, ইত্যাদি বিষয়ের আলোচনা আগের পর্বে করা হয়েছে। মুহাম্মদের রেখে যাওয়া সম্পদের বিষয়ে মুহাম্মদ ইবনে সা'দের (৭৮৪-৮৪৫ খৃষ্টাব্দ) বর্ণনায় আমরা আর যে-তথ্যটি জানতে পারি, তা হলো:

"আল্লাহর নবী (তার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক) তাঁর মৃত্যুকালে সাদা খচ্চর, অস্ত্র-শস্ত্র ও 'সাদাকার' নিমিত্তে এক টুকরা জমি ব্যতীত আর কোনো কিছুই রেখে যাননি; না দিরহাম, না দিনার, না ক্রীতদাস, না দাসী।" [1]  


কী রূপ সহজ-সরল ও দরিদ্র অবস্থায় মুহাম্মদ তাঁর দৈনন্দিন জীবন অতিবাহিত করতেন, তার প্রমাণ হাজির করতে ইসলাম বিশ্বাসী পণ্ডিত ও অপণ্ডিতরা সচরাচর যে-উদাহরণগুলো অজ্ঞ মুসলমান ও অমুসলমানদের উদ্দেশ্যে 'বয়ান করেন', তা হলো সিরাত ও হাদিসে বর্ণিত এই সব বাছাইকৃত (Selective) টুকরো টুকরো বর্ণনা! নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ের মাধ্যমে প্রকৃত ইতিহাস জানার চেষ্টা না করলে সুবিধাবাদী ইসলাম বিশ্বাসী পণ্ডিত ও অপণ্ডিতদের এই সব বাছাইকৃত রেফারেন্স সমৃদ্ধ ভাষণের মাধ্যমে যে কোনো ইসলাম অজ্ঞ ব্যক্তি অতি সহজেই বিভ্রান্তির শিকার হতে পারেন। ফাদাক, খায়বার ও মদিনায় মুহাম্মদ "কী পরিমাণ সুবিশাল অংকের লুটের সম্পদ" রেখে গিয়েছিলেন তার বিস্তারিত আলোচনাও আগের পর্বে (পর্ব-১৫৫) করা হয়েছে।

ইসলামের ইতিহাসের আদি উৎসে মুহাম্মদ ইবনে ইশাক (৭০৪-৭৬৮ খৃষ্টাব্দ), আল-ওয়াকিদি (৭৪৮-৮২২ খৃষ্টাব্দ), মুহাম্মদ ইবনে সা'দ (৭৮৪-৮৪৫ খৃষ্টাব্দ) ও আল-তাবারী (৮৩৮-৯২৩ খৃষ্টাব্দ) ছাড়াও মুহাম্মদের মৃত্যু পরবর্তী ২৯০ বছরের মধ্যে আর যে বিশিষ্ট মুসলিম ঐতিহাসিক ইসলামের ইতিহাস বর্ণনা করেছেন, তিনি হলেন আহমদ ইবনে ইয়াহিয়া আল-বালাধুরি (Aḥmad ibn Yaḥyā al-Balādhurī)। তাঁর জন্ম ইরানে, বসবাস করতেন বাগদাদে ও সেখানেই  তাঁর মৃত্যু হয় ৮৯২ খ্রিষ্টাব্দে (হিজরি ২৭৮-২৭৯ সাল)।

আল-বালাধুরির বিখ্যাত গ্রন্থ 'কিতাব ফুতু আল-বুলদান (kitab futuh al-buldan)'যেখানে তিনি মুহাম্মদের মদিনা হিজরতের (৬২২ সাল) সময় থেকে মুহাম্মদ ও তাঁর মৃত্যু-পরবর্তী আরব মুসলিম শাসনকর্তার আমলে বিভিন্ন যুদ্ধ-বিগ্রহ ও সমসাময়িক ইতিহাসের বর্ণনা করেছেন; যার পরিব্যাপ্তি আরব থেকে মিশর, উত্তর আফ্রিকা, স্পেন, পূর্ব ইরাক, ইরান ও সিন্ধু বিজয় পর্যন্ত। মুহাম্মদের রেখে যাওয়া লুটের মালের সম্পত্তির উত্তরাধিকার প্রশ্নে ফাতিমা ও আবু বকরের বিরোধ প্রসঙ্গে যে অতিরিক্ত তথ্যগুলো তিনি বর্ণনা করেছেন, তা হলো এই:


আল-বালাধুরির (মৃত্যু ৮৯২ সাল) অতিরিক্ত বর্ণনা: [2]

আল্লাহর নবীর পত্নীরা উত্তরাধিকারের হিস্যা দাবী করেন:

'উরওয়া ইবনে আল-যুবায়ের এর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আবদুল্লাহ ইবনে সালিহ আল-ইলজি: -খায়বার ও ফাদাকে আল্লাহর নবীর সম্পত্তির অংশের হিস্যা তাঁদের-কে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে কথা বলার জন্য আল্লাহর নবীর পত্নীরা উসমান ইবনে আফাফান কে তাঁদের প্রতিনিধিরূপে আবু বকরের কাছে পাঠান। কিন্তু আয়েশা তাঁদের কে বলেন, "তোমরা কী আল্লাহ কে ভয় করো না? ও তোমরা কী শুনো নাই যে আল্লাহর নবী বলেছেন, 'সাদাকা হিসাবে আমরা যা রেখে যাই তা উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায় না?' সুতরাং এই সম্পত্তিগুলো হলো মুহাম্মদ অনুসারীদের দৈব-দুর্ঘটনা ও অতিথি আপ্যায়নের ব্যয়ভার নির্বাহের সম্পত্তি; ও আমার মৃত্যুর পর এর দায়িত্ব পাবে আমার পরের কর্তৃপক্ষ।" এ কথা শুনে অন্য স্ত্রীরা তাদের আবেদন থেকে নিবৃত্ত হয়।

এই একই ধরনের বিবৃতি উরওয়ার কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আহমদ ইবনে ইবরাহিম আদ-দাউরাকি আমাদের অবহিত করিয়েছেন। [অনুরূপ বর্ণনা: সহি বুখারী: ভলুম ৫, বই ৫৯, হাদিস নম্বর ৩৬৭।] [3] 

ফাতিমা 'ফাদাক' দাবী করেন:

মালিক ইবনে জাওয়ানাহ (Malik ibn-Ja'wanah) এর পিতার কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আবদুল্লাহ ইবনে মাজমুন আল-মুকাত্তিব যা বলেছেন, তা হলো: ফাতিমা আবু বকরকে বলেন, "আল্লাহর নবী আমাকে ফাদাকের দায়িত্ব অর্পণ করেছেন; সুতরাং আপনার উচিত তা আমাকে প্রদান করা।" 

আলী ইবনে আবু তালিব তাঁর পক্ষে সাফাই সাক্ষী হিসেবে কাজ করেন। কিন্তু আবু বকর অন্য আর একজন সাক্ষী দাবি করেন ও উম্মে আয়মান তাঁর পক্ষে সাক্ষ্য দেন। তখন আবু বকর বলেন, "হে নবী কন্যা, তুমি জানো যে, দুই জন পুরুষের সাক্ষ্য কিংবা এক জন পুরুষ এবং দুই জন নারীর সাক্ষ্য ছাড়া কোন প্রমাণ গ্রহণযোগ্য নয়।" এরপর তিনি [ফাতিমা] প্রস্থান করেন।

জাফর ইবনে মুহাম্মদ-এর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে রাউহ আল-কারহিসি যা বলেছেন, তা হলো: ফাতিমা আবু বকরকে বলেন, "আমাকে ‘ফাদাক’ প্রদান করুন, আল্লাহর নবী তার দায়িত্ব আমার ওপর অর্পণ করেছেন।" আবু বকর প্রমাণ দাবি করেন, আর তিনি উম্মে আয়মান ও রাবাহ নামের আল্লাহর নবীর কাছ থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত এক দাসকে হাজির করেন; তারা দু’জনই তাঁর পক্ষে সাক্ষ্য দেন। কিন্তু আবু বকর বলেন, "এই ক্ষেত্রে একজন পুরুষ ও দুইজন নারীর সাক্ষ্য ছাড়া প্রমাণ গ্রহণযোগ্য নয়।"

- অনুবাদ, টাইটেল ও [**] যোগ - লেখক।

>>> মুহাম্মদ ইবনে সা'দের বর্ণনার আলোকে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি (গত পর্বে), আবু বকরের জিজ্ঞাসার পরিপ্রেক্ষিতে যখন উম্মে আয়মানের উদ্ধৃতিকে ফাতিমা প্রমাণ হিসাবে হাজির করেন, তখন আবু বকর তা অগ্রাহ্য করেন যে-অজুহাতে, তা হলো, "তুমি কি নবীকে বলতে শুনেছো যে, 'এটি তোমার জন্য'?" জবাবে ফতিমা আবু বকরকে বলেছিলেন, "আমার যা প্রমাণ, তা আমি আপনাকে অবগত করিয়েছি।" মুহাম্মদ তাঁর কন্যা ফাতিমাকে ঐ তথ্যটি জানিয়েছিলেন কি না, তা ইবনে সা'দের বর্ণনায় স্পষ্ট নয়। আর আদি উৎসের আল-বালাধুরির ওপরে বর্ণিত বর্ণনায় আমরা জানতে পারি যে, যখন আবু বকর ফাতিমাকে তাঁর দাবির যথার্থতার প্রমাণ হাজির করতে বলেছিলেন, তখন ফাতিমা তাঁর দাবির সপক্ষে যে মোট তিনজন সাক্ষীর সাক্ষ্যকে প্রমাণ হিসাবে হাজির করেছিলেন, তাঁরা হলেন:

(১) উম্মে আয়মান (নারী),
(২) আলী ইবনে আবু তালিব (পুরুষ) ও
(৩) রাবাহ (পুরুষ)।

ওপরে বর্ণিত বর্ণনায় যা অত্যন্ত স্পষ্ট, তা হলো, ফাতিমা তাঁর দাবির সপক্ষে মোট দু'জন পুরুষ ও একজন নারী সাক্ষী উপস্থিত করেছিলেন। তা সত্ত্বেও আবু বকর ফাতিমার দাবি অগ্রাহ্য করেছিলেন! যখন আলী ও উম্মে আয়মান-কে সাক্ষী হিসাবে উপস্থিত করা হয়েছিল, তখন আবু বকরের অজুহাত ছিল, "দুই জন পুরুষের সাক্ষ্য কিংবা এক জন পুরুষ এবং দুই জন নারীর সাক্ষ্য ছাড়া কোন প্রমাণ গ্রহণযোগ্য নয় [কুরান-২:২৮২]"; এর পরিপ্রেক্ষিতে যখন ফাতিমা উম্মে আয়মান ও রাবাহ (আরও একজন পুরুষ) কে সাক্ষী হিসাবে হাজির করেছিলেন, তখন তাঁর অজুহাত ছিল, "এই ক্ষেত্রে একজন পুরুষ ও দুইজন নারীর সাক্ষ্য ছাড়া প্রমাণ গ্রহণযোগ্য নয়।"

ওপরে বর্ণিত বর্ণনা ও গত দু'টি পর্বের যাবতীয় তথ্য উপাত্তই আদি উৎসের বিশিষ্টসুন্নি মুসলমান ঐতিহাসিকদের রচিত ইতিহাস, কোন শিয়া ঐতিহাসিকদের লিখিত ইতিহাস নয়! মুহাম্মদের মৃত্যুর পর তাঁর রেখে যাওয়া সুবিশাল অংকের লুটের সম্পদের উত্তরাধিকার প্রশ্নে নবী-কন্যা ফাতিমার; মুহাম্মদের একান্ত সহচর, চাচাতো ভাই ও জামাতা আলী ইবনে আবু তালিবের; আয়েশা ছাড়া মুহাম্মদের অন্যান্য নবী পত্নীদের (পর্ব-১০৮) ও মুহাম্মদের অন্যান্য নিকট-আত্মীয়দের (যেমন, চাচা আল-আব্বাস) দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আবু বকরের একের পর এক এই সকল অজুহাত প্রদর্শনের বৈধতা প্রদানে সুন্নি মতাবলম্বী ইসলাম বিশ্বাসী পণ্ডিত ও অপণ্ডিতরা (অধিকাংশই না জেনে) শত শত পৃষ্ঠা রচনা করেছেন। মুহাম্মদের এই তিনজন বিশিষ্ট অনুসারীর প্রত্যক্ষ সাক্ষ্যকে অগ্রাহ্য করে মুহাম্মদের সমস্ত নিকট আত্মীয়দের মুহাম্মদের উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করা ছিল "ন্যায়সঙ্গত ও তা মুহাম্মদের পরিবারের প্রতি চরম অবমাননা, অন্যায় ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ নয়', তা প্রমাণ করতে সুন্নি পণ্ডিত ও অপণ্ডিতরা আর যে-যুক্তিটির অবতারণা করেন, তা হলো,

"যদিও ফাতিমা তাঁর দাবির সপক্ষে আল্লাহর বিধান মতে (কুরান-২:২৮২) দুইজন পুরুষ ও একজন নারী সাক্ষী হাজির করেছিলেন, তাঁদের একজন ছিলেন ফাতিমার স্বামী, তাই তা গ্রহণযোগ্য নয়; আবু বকরের সিদ্ধান্ত ছিল একদম সঠিক!"

আলী ইবনে আবু তালিব ফাতিমার স্বামী ছিলেন, সে কারণেই তাঁর সাক্ষী গ্রহণযোগ্য নয় - এমন দাবি আদি উৎসের ওপরে বর্ণিত বর্ণনার কোথাও উল্লেখিত হয়নি; এই উদ্ভট দাবির কোনো সত্যতা আদি উৎসে খুঁজে পাওয়া যায় না।

যা আমরা নিশ্চিতরূপে জানি, তা হলো, মুহাম্মদের রেখে যাওয়া সুবিশাল সম্পত্তির উত্তরাধিকার প্রশ্নে ফাতিমা-আলী-মুহাম্মদ পরিবার গং  আবু বকর-উমর-আয়েশা গং - এই দুই পক্ষ একই সাথে কখনোই সত্য হতে পারে না! এই দুই পক্ষের যে কোনো এক পক্ষ ছিলো নিঃসন্দেহে হিপোক্রাইট বা ভণ্ড! “কে সেই হিপোক্রাইট?” The Devil is in the Detail (পর্ব-১১৩)! 

বিস্তারিত পরবর্তী পর্বে!

ইসলামী ইতিহাসের ঊষালগ্ন থেকে আজ অবধি প্রায় প্রতিটি ইসলাম বিশ্বাসী প্রকৃত ইতিহাস জেনে বা না জেনে ইতিহাসের এ সকল অমানবিক অধ্যায়গুলো যাবতীয় চতুরতার মাধ্যমে বৈধতা দিয়ে এসেছেন। বিষয়গুলো অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিধায় বাংলা অনুবাদের সাথে আল-বালাধুরি এর মূল ইংরেজি অনুবাদের অংশটিও সংযুক্ত করছি।

The Narrative of Al-Baladhuri (death, 892 AD):

The wives of the Prophet demand an inheritance.
'Abdallah ibn-Salih al-'Ijli from 'Urwah ibn-az-Zubair: —The wives of the Prophet delegated Uthman ibn-'Affan to ask abu-Bakr to give them their inheritance from the share of the Prophet in Khaibar and Fadak. But 'A'ishah said to them, "Do ye not fear Allah? and have ye not heard the Prophet say— 'What we leave as sadakah cannot be inherited?' This property therefore is the property of the people of Muhammad to meet the expenses of the accidents and guests, and when I die it goes to the one in authority after me." On hearing this, the other wives desisted from their request. A similar tradition was communicated to us by Ahmad ibn-lbrahim ad-Dauraki on the authority of 'Urwah. -----

‘Fatimah demands Fadak:
'AbdalUih ibn-Maimun al Mnkattib from Malik ibn-Ja'wanah's father: Fatimah said to abu-Bakr, 'The Prophet assigned to me Fadak; thou shouMst therefore give it to me." 'Ali ibn-Abi-Talib acted as a witness in her favor. But abu Bakr asked for another witness; and umm-Aiman testified in her favor. Abu-Bakr, thereupon, said "Thou, daughter of Allah's Prophet, knowest that no evidence can be accepted unless it is rendered by two men or a man and two women." Upon this she departed.

Rauh al-Karahisi from one supposed by Kauh to have been Ja'far ibn-Muhammad: —Fatimah said to abu-Bakr, "Give me Fadak, the Prophet has assigned it to me." Abu Bakr called for evidence and she presented umm-Aiman and Rabah, the Prophet's freedman, both of whom testified in her favor. But abu-Bakr said, "In such a case no evidence could be accepted unless it be rendered by a man and two women."

(চলবে)

তথ্যসূত্র ও পাদটীকা: 

[1] কিতাব আল-তাবাকাত আল-কাবির – লেখক: মুহাম্মদ ইবনে সা'দ (৭৮৪-৮৪৫ খৃষ্টাব্দ), অনুবাদ এস মইনুল হক, প্রকাশক কিতাব ভবন, নয়া দিল্লি, সাল ২০০৯ (3rd Reprint), ISBN 81-7151-127-9(set), ভলুউম ২, পৃষ্ঠা ৩৯৪

[2] “THE ORIGINS OF THE ISLAMIC STATE” - a Translation from the Arabic accompanied with annotations geographic and historic notes of the "KITAB FUTUH AL-BULDAN" of Al-Imam Abul Abbas Ahmad Ibn Jabir al-Balahduri - By Philip Khuri Hitti, PhD: Volume 1; New York, Columbia University; Longmans, Green & Co, Agents; London: P. S. King A Son, Ltd.; I916, Page 51-52

(এই হাদিসটির প্রথমাংশের বর্ণনা পর্ব-১৫৪ তে করা হয়েছে, এই পর্বের প্রাসঙ্গিক অংশ:)

‘---The sub-narrator said, "I told 'Urwa bin Az-Zubair of this Hadith and he said, 'Malik bin Aus has told the truth" I heard 'Aisha, the wife of the Prophet saying, 'The wives of the Prophet sent 'Uthman to Abu Bakr demanding from him their 1/8 of the Fai which Allah had granted to his Apostle. But I used to oppose them and say to them: Will you not fear Allah? Don't you know that the Prophet used to say: Our property is not inherited, but whatever we leave is to be given in charity? The Prophet mentioned that regarding himself. He added: 'The family of Muhammad can take their sustenance from this property. So the wives of the Prophet stopped demanding it when I told them of that.' So, this property (of Sadaqa) was in the hands of Ali who withheld it from 'Abbas and overpowered him. Then it came in the hands of Hasan bin 'Ali, then in the hands of Husain bin 'Ali, and then in the hands of Ali bin Husain and Hasan bin Hasan, and each of the last two used to manage it in turn, then it came in the hands of Zaid bin Hasan, and it was truly the Sadaqa of Allah's Apostle."

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন