সময়াভাবে যে-বিষয়গুলো নিয়ে পোস্ট দেয়া হয়ে ওঠে না...
১.
লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস - সেই এলাকা, যে-এলাকার কারণে লন্ডনকে অনেকে উপহাস করে লন্ডনস্তান আখ্যা দিয়ে থাকে। সেই টাওয়ার হ্যামলেটস সম্পর্কে একটি সচিত্র তথ্যবহুল রিপোর্ট। কয়েকটি ছবিতে বাংলা সাইনবোর্ডও চোখে পড়লো।
২.
জীবনের সর্বক্ষেত্রে ধর্মগুলোর অনধিকার আধিপত্য বন্ধ করতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে অবিশ্বাসীরা। সাম্প্রতিক একটি সংবাদ: মিসিসিপি ও কেন্টাকির স্কুলগুলোয় ফুটবল ম্যাচ শুরু করার আগের আইন-বহির্ভুত প্রার্থনার রীতি বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে তারা।
৪.
আমেরিকার গোঁড়া, মোমিন খ্রিষ্টান অধ্যুষিত প্রদেশগুলোকে বাইবেল বেল্ট বলা হয়ে থাকে। মজার ব্যাপার এই, বিবাহবিচ্ছেদের হার ওইসব প্রদেশেই বেশি!
৫.
কাফেরদের দেশে থাকবো, তাদের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করবো, তারপরেও করে বসবো উৎকট ইসলামী আব্দার। ক্যান রে, বাবা? মুসলিম জাহানে কতো দেশ আছে, সেখানে গেলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়! ব্রিটিশ মুসলিম ছাত্রদের দাবি: স্টুডেন্ট লোন হতে হবে শরিয়াসম্মত!
৬.
ঈশ্বর মানুষ সৃষ্টি করেনি, মানুষ সৃষ্টি করেছে ঈশ্বরকে। লস এঞ্জেলেস টাইমস-এর কৌতূহলোদ্দীপক নিবন্ধ।
৭.
ধর্ম দিয়ে শিশুদের মগজধোলাই মূলত শিশুনির্যাতনের সমার্থক। একটি নিবন্ধ। শেষে একটি চমৎকার ভিডিও আছে।
৮.
গুগল প্রবর্তিত সোশ্যাল নেটওয়ার্ক google+-এর একটি সুবিধে হচ্ছে, প্রিয় বা পছন্দের কোনও মানুষের সঙ্গে ফেসবুকীয় ধাঁচের বন্ধু না হয়েও টুইটারী ধাঁচে তাকে অনুসরণ করা সম্ভব। অর্থাৎ তার সমস্ত পাবলিক পোস্ট আপনার অ্যাকাউন্টে এসে জমা হতে থাকবে। উৎসাহীরা চাইলে google+ -এর কিছু নাস্তিককে নিজেদের পছন্দসই সার্কেলে যোগ করে নিতে পারবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন