আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৪

হা-হা-হাদিস – ৮৯

হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
- সহীহ আল-ধর্মকারী
এই দুনিয়ায় সূর্য কখনওই অস্ত যায় না - এই কথা আল্যাফাকে তো জানতোই না, জানতো না ইছলামের মহামূর্খ মহানবীও। তারে যখন প্রশ্ন করা হইলো, সূর্যাস্তের পর সূর্য কোথায় যায়, সে বিয়াফক গ্যানীর ভাব নিয়া উত্তর দিসিলো, অস্ত যাওনের পর সূর্য আরশের নিচে গিয়া সেজদা দিতে থাকে (ভাইলোগ, একটু কল্পনা করেন, সূর্য সেজদা দিতেসে)... তারপর সকালে সে আবার উদিত হওয়ার অনুমতি চায়।

বোকচোদ নবীর কাছে এর চেয়ে ভালো উত্তর অবশ্য আশা করা যায় না। তবে এই উত্তর আরও একটা কথা প্রমাণ করে, পৃথিবী যে গোলাকার, সেই ধারণা আছিলো না আল্যা-নবীর।

এ প্রসঙ্গে দাঁড়িপাল্লা-র বানানো একখান মোক্ষম পোস্টার:


এবারে মূল হাদিস:
মুহাম্মদ ইবন ইউসুফ (রহঃ) আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় আবূ যার (রাঃ)-কে বললেন, তুমি কি জানো, সূর্য কোথায় যায়? আমি বললাম, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল(সাঃ)ই ভাল জানেন। তিনি বললেন, তা যেতে যেতে আরশের নীচে গিয়ে সিজদায় পড়ে যায়। এরপর সে পুনঃ উদিত হওয়ার অনুমতি চায় এবং তাকে অনুমতি দেওয়া হয়। আর অচিরেই এমন সময় আসবে যে, সিজদা করবে তা কবূল করা হবে না এবং সে অনুমতি চাইবে কিন্তু অনুমতি দেওয়া হবে না। তাকে বলা হবে যে পথে এসেছ, সে পথে ফিরে যাও। তখন সে পশ্চিম দিক হতে উদিত হবে–এটাই মর্ম হল আল্লাহ তাআলার বাণীঃ আর সূর্য গমন করে তার নির্দিষ্ট গন্ত্যব্যের দিকে, এটাই পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ। (৩৬:৩৮)
সহীহ বুখারি, অধ্যায়: সৃষ্টির সূচনা, হাদিস নাম্বার: ২৯৭২

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন