লিখেছেন কবীর উদ্দীন
৩৯১.
- মহানবীজি শেষ নবী কেন?
- মহাবদ নবী হইবার পর বহুদাসী, বহুগনিমত, ও বহুবিবি ধর্ষণ করিতে করিতে তাহার অবস্থা একেবারে কাহিল হইয়া গিয়াছিল। সে নিজের করুণাবস্থার কথা বর্ণনা করিতে গিয়া কাঁদিতে কাঁদিতে বলিয়াছিল, আমার অবস্থা শ্যাষ, আমি বিবি-দাসী-গনিমত লইয়া শ্যাষ। সে খুব দয়ালু ছিল। কাহারও দুরবস্থা সহ্য করিতে পারিত না। কাহারও দুরবস্থা কামনা করিত না। তাই সে বলিয়াছিল, আমি নবী হইয়া শ্যাষ, আমার অবস্থা শ্যাষ। এই শ্যাষ অবস্থা আর কাহারও হউক, তাহা আমি চাহি না। তাই আমিই শ্যাষ নবী। আর কেহ নবী হইয়া শ্যাষ হইয়ো না।
৩৯২.
হিন্দুরা তাদের গাভী আম্মুর মলমূত্র পরম শ্রদ্ধা ও ভক্তি ভরে খায়, গায়ে ও ঘরদোরে মাখে। কিন্তু তারা তাদের বায়োলজিক্যাল মায়ের মলমূত্রের অমন সুব্যবহার কেন করে না?
৩৯৩.
ঈশ্বর যে আমাদের প্রত্যেককে ডাক দিয়াছেন, সেই ডাকে সাড়া দিয়া একেবারে সম্পূর্ণভাবে তাঁহার কাছে আত্মসমর্পণ করিতে না পারিলে কোনোমতেই আমাদের সার্থকতা নাই। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মহাপুরুষ)
আগে জানতাম, কেবল প্রেরিত পুরুষেরাই ঈশ্বরের ডাক শুনতে পায়। এখন দেখছি স্বয়ং রবীন্দ্রনাথও বানোয়াট ঈশ্বরের ডাক শুনতে পেয়েছিলেন। ঈশ্বর আমাদের নাস্তিকদের কখনো ডাকে না কেন? সে কি নাস্তিকদের ভয় পায় ডাকতে?
৩৯৪.
সকালে উঠিয়া নবী মনে মনে বলে,
সারাদিন সে যেন হত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠন ও প্রতারণা করিয়া চলে।
৩৯৫.
সদ্যজাত শিশুপুত্র, অসহায় স্ত্রী ও পরিবার ছেড়ে পূর্ণিমার রাতে পালিয়ে যাওয়া ব্যর্থ কাপুরুষকে মহাপুরুষ বলে! যে কাপুরুষ নিজের স্ত্রী-পুত্রের দায়িত্ব পালন করতে না পেরে রাতে চুপি চুপি পালিয়েছে, সে পৃথিবীর এমন কী উপকার করে ফেলেছে? গৌতম বুদ্ধ বা সেই পলাতক ভীতু ব্যর্থ কাপুরুষটি একটি অসহায় নারী ও তার নিজের ঔরসজাত সন্তানের প্রতি কী নির্মম অন্যায় করেছে, তা কেন বলে না কেউ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন