আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৩ জুলাই, ২০১০

বিলকুল বিকল বিশ্বাস-বাতি

এই লেখার ভাবানুবাদ করে দিয়েছেন babble ভায়া 

আগে দেখতাম, শুধু কট্টর মৌলবাদীরাই বিজ্ঞানকে ধর্মের সাথে তুলনা করত। কিন্তু আজকাল তথাকথিত মডারেট ধার্মিকরাও এই ভেক ধরেছে। তাদের মতে, বিজ্ঞান দাবি করে যে, এটাই বিশ্বকে বোঝার একমাত্র পন্থা। অন্যভাবে বললে, বিজ্ঞান সত্যের ওপর ঠিক সেইভাবে একচ্ছত্র আধিপত্য দাবি করে, যেভাবে দাবি করে গোঁড়া ধর্মগুলো।

হ্যাঁ, বিজ্ঞানই বিশ্বকে বোঝার একমাত্র নির্ভরযোগ্য পন্থা। সুইচ অন করলে যে বাতি জ্বলবে, এটা কোনো অন্ধবিশ্বাসের কারণে নয়। 

সহস্র বছরের প্রার্থনায় একটি বাতিও জ্বলে উঠবে না

আমরা চাল-ডাল সামনে নিয়ে বসে বসে দোয়া করি, আর সেগুলো রান্না হয়ে যায়, এমনটাও তো ঘটে না। এসব কার্যসিদ্ধির জন্য আমরা যার উপর নির্ভর করি, সেটা হচ্ছে বিজ্ঞান। মোদ্দা কথা হলো, বিজ্ঞান কার্যকর। বিজ্ঞান কাজ করে ধারাবাহিকভাবে, বারংবার এবং বস্তুনিষ্ঠভাবে। 

যেদিন ধার্মিকের দল সকল বৈজ্ঞানিক পন্থা, বিজ্ঞানের সকল অবদান ব্যবহার বন্ধ করতে পারবে, সেদিন আমি মানবো যে, হয়তো বিজ্ঞানও একটা ধর্ম, হয়তো বিজ্ঞানেও বিশ্বাসের স্থান আছে। 


যেদিন ধার্মিক লোকজন দোয়া-প্রার্থনা করে ইন্টারনেটের ধারে-কাছেরও কিছু সৃষ্টি করতে পারবে, সেদিন বুঝবো, বিজ্ঞান ছাড়াও বিশ্বকে বোঝার নির্ভরযোগ্য আরো উপায় আছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন