আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ৩১ মে, ২০১২

আরব লীগ সম্মেলন


বিশ্বাসের বিষ শ্বাস

"পৃথিবীর সমস্ত গে আর লেসবিয়ানকে বিদ্যুতায়িত কাঁটাতারের দেয়ালের অপর পাশে আটকে রাখা দরকার, যাতে তারা বেরোতে না পারে সেখান থেকে। তারপর কয়েক বছর পেরিয়ে গেলে সমকামীরা এমনিতেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে পৃথিবীর বুক থেকে। কারণ তারা সন্তানোৎপাদন করতে পারবে না যে!" - এ বিশ্বকে সমকামীমুক্ত করার এমন হিটলারী রেসিপি প্রস্তাব করেছিল যে ধর্মযাজক, সে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলছে না তো বটেই, তাছাড়া তার অনুসারীদের কাছ থেকে পাচ্ছে বিপুল ও উচ্চকণ্ঠ সমর্থনও। কারণ ধর্মবিশ্বাস সব সময়ই মগজখেকো; মাথায় সুস্থ চিন্তার ক্ষমতা, বিচারবোধ ও মানবতাবোধ বিলুপ্তির পেছনে তার অবদান সবচেয়ে বেশি।

ধর্মগর্দভদের কর্মকাণ্ড মোটামুটিভাবে গড়পড়তাভাবে প্রায় অনুরূপ, সিএনএন-এর ছয় মিনিটের ভিডিও-রিপোর্ট তার উপর্যুপরি প্রমাণ দেখুন।


কুসংস্কার বৃক্ষ


লিংকিন পার্ক - ৪৮

১.
"পৃথিবীর সমস্ত গে আর লেসবিয়ানকে বিদ্যুতায়িত কাঁটাতারের দেয়ালের অপর পাশে আটকে রাখা দরকার, যাতে তারা বেরোতে না পারে সেখান থেকে। তারপর কয়েক বছর পেরিয়ে গেলে সমকামীরা এমনিতেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে পৃথিবীর বুক থেকে। কারণ তারা সন্তানোৎপাদন করতে পারবে না যে!" - এ বিশ্বকে সমকামীমুক্ত করার এমন হিটলারী রেসিপি প্রস্তাব করেছে এক ধর্মবাজ। নিশ্চয়ই ধর্ম সব সময়ই মানবতামণ্ডিত। 

২. 
অনেক গোপন দলিল ফাঁস হয়ে গেছে বলে ভ্যাটিকান স্পষ্টতই বিব্রত। খোদ পোপের এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভ্যাটিকানের পুলিশ। ভারি অবাক হলাম পড়ে। ঈশ্বর এতো নিষ্ক্রিয় কেন? তার দূতাবাসকে কেলেংকারির মুখোমুখি হওয়া সে রহিত করতে পারলো না? আর ঈশ্বরময় দেশে পুলিশের প্রয়োজনটা কোথায়, তা-ও ঠিক বোধগম্য নয়।

৩. 
কোরানে সুরা নিসায় স্ত্রী-প্রহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে স্বামীকে। এ বিষয়ে এতো বিশদ বিশ্লেষণ ও গবেষণা অন্তত আমার চোখে আর পড়েনি। আরও অবশ্যদ্রষ্টব্য: স্ত্রী-প্রহারের ইসলামী তরিকাগুচ্ছ।

৪.
এমন অনেক বর্বর, নৃশংস কাজ আছে, যেগুলো অবিশ্বাসীদের পক্ষে ঘটানো কোনওভাবেই সম্ভব নয়। কারণ সেসব করতে গেলে সর্বাগ্রে প্রয়োজন বিশ্বাস। এই যেমন মেক্সিকোর এক মহিলা উপবাস পালন ও প্রার্থনাপাঠের পর তার নিজের পাঁচ বছর বয়সী পুত্রসন্তানের চোখ উপড়ে ফেলেছে। তার বিশ্বাস ছিলো, এভাবে 'পৃথিবীকে ধ্বংসের মুখ থেকে রক্ষা করা সম্ভব।' বদ্ধোন্মাদ ইব্রাহিম নবীর ছেলে হত্যার উদ্যোগের সঙ্গে এই ঘটনার চরিত্রগত কোনও পার্থক্য দেখি না।

৫. 
আল্যার প্যাঁদানি খাওয়া আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। অথচ কোনও এক রহস্যজনক কারণে সে সর্বশক্তিমান হয়েও কারোর একটি যৌনকেশও উৎপাটন করতে পারছে না। ফলে এগিয়ে আসতে হচ্ছে তার অনুসারীদের। কুয়েতের সংসদ 'ব্ল্যাসফেমির অপরাধ মৃত্যুদণ্ড' আইনটি পাশ করেছে। কারণ হিসেবে আল্যা-পচানির হার বৃদ্ধির কথাই বলা হয়েছে।

৬. 
লেসবিয়ান জীবনযাপনের 'অপরাধে' এক মহিলার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান পরিচালনায় অস্বীকৃতি জানিয়েছে ধর্মযাজক। শিশুধর্ষক ধর্মযাজকদের মৃত্যুর পর তাদের এই 'নৈতিকতা' কোথায় লুকিয়ে থাকে? 

ভবিষ্যৎ অন্ধকার, বোধহয়, এটাকেই বলে

পাঠিয়েছেন থাবা বাবা

মেয়েটার ভবিষ্যৎ তার ঠিক পেছনে দাঁড়িয়ে... ২০০৯ এর ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনের ১০টা সেরা ছবির একটি।


হারাম-হালালের হালহকিকত

হে মিউজিকমত্ত মমিন মুসলমানগণ, তোমরা কি অবগত আছো যে, পেয়ারে নবী সঙ্গীত ও বাদ্যযন্ত্রের ঘোর বিরোধী ছিলো? কোরানে সরাসরিভাবে নিষেধ করা হয় নাই বটে, তবে ইঙ্গিত রহিয়াছে; এবং কোরানের পরে সবচেয়ে অথেনটিক কিতাব হিসাবে বিবেচিত বুখারী শরীফে নিষেধাজ্ঞা (ভলিউম ৭, বুক ৬৯, নাম্বার ৪৯৪v) উল্লেখ করা আছে স্পষ্টভাবেই।

আরও কিছু বাণী: 

Hadith Qudsi 19:5: "The Prophet said that Allah commanded him to destroy all the musical instruments, idols, crosses and all the trappings of ignorance." (The Hadith Qudsi, or holy Hadith, are those in which Muhammad transmits the words of Allah, although those words are not in the Qur'an.)

Muhammad also said:

(1) "Allah Mighty and Majestic sent me as a guidance and mercy to believers and commanded me to do away with musical instruments, flutes, strings, crucifixes, and the affair of the pre-Islamic period of ignorance."

(2) "On the Day of Resurrection, Allah will pour molten lead into the ears of whoever sits listening to a songstress."

(3) "Song makes hypocrisy grow in the heart as water does herbage."

(4) "This community will experience the swallowing up of some people by the earth, metamorphosis of some into animals, and being rained upon with stones." Someone asked, "When will this be, O Messenger of Allah?" and he said, "When songstresses and musical instruments appear and wine is held to be lawful."

(5) "There will be peoples of my Community who will hold fornication, silk, wine, and musical instruments to be lawful ...." -- 'Umdat al-Salik r40.0

এইবারে দেখা যাইতে পারে, আরও একটি ইছলামী তথ্যসূত্র কী মতামত প্রকাশ করিতেছে এই প্রসঙ্গে।

অতএব হে ঈমান্দার বান্দাগণ, তোমরা কি নবীজির নির্দেশ অবমাননা করিয়া সঙ্গীতশ্রবণ, গায়ন ও যন্ত্রবাদন অব্যাহত রাখিবে?

তোমাদিগের জন্য প্রথম ভিডিওতে দুই চৌদি ঈমান্দার এক অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করিতেছে বাদ্যযন্ত্র বিচূর্ণ করিয়া। তবে দ্বিতীয় ভিডিওটিতে যাহা প্রদর্শিত হইয়াছে - চৌদি পুরুষগণের সম্মুখে সঙ্গীতসহযোগে বালকদিগের বিশেষ অঙ্গভঙ্গির নৃত্য - তাহা সম্পূর্ণরূপেই হালাল বলিয়া প্রতীয়মান হয়। দেড় মিনিটের এই ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখা ফরজে আইন।



বুধবার, ৩০ মে, ২০১২

নিত্য নবীরে স্মরি – ৬০

পাঠিয়েছেন কজমিক ডাস্ট



কুফরী কিতাব: Infidel - Ayaan Hirsi Ali ও আরও দু'টি গ্রন্থ

১. 
Infidel - Ayaan Hirsi Ali 
সম্ভব হলে কিনে পড়ুন।
বাকিদের জন্য ডাউনলোড লিংক (২.১৬ মেগাবাইট)

২.
Superstition In All Ages: Common Sense - Jean Meslier
সম্ভব হলে কিনে পড়ুন।
বাকিদের জন্য ডাউনলোড লিংক (৪৫০ কিলোবাইট)

৩.
The Skeptic's Dictionary: A Collection of Strange Beliefs, Amusing Deceptions, and Dangerous Delusions
সম্ভব হলে কিনে পড়ুন।
বাকিদের জন্য ডাউনলোড লিংক (১৪.৫ মেগাবাইট)

প্রসাদ প্রহসন


হিচ্চড় - ০৪

২০১২ সালের Global Atheist Convention-এ ক্রিস্টোফারে হিচেন্সের স্মরণে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়, যেটি কার্যত নানান বিষয়ে হিচেন্সের খাপখোলা বক্তব্যের মারমার কাটকাট একটি সংকলন। দৈর্ঘ্য - এগারো মিনিট।


প্রাগৈতিহাসিক ঈশ্বরচিন্তা


হা-হা-হাদিস – ৪৩

হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
- সহীহ আল-ধর্মকারী
যে সকল মমিন-মমিনা নিদ্রাকালে নানাবিধ স্বপ্ন দেখে, তারা হয়তো জানে না যে, ভালো-ভালো স্বপ্ন আল্যাফাকের কুদরত, আর দুঃস্বপ্নগুলোর জন্য দায়ী শয়তান। তাই দুঃস্বপ্ন দেখে ভয় পেয়ে ঘুম ভেঙে গেলে বাম দিকে থুতু ফেলে আল্যাফাকের কাছে শয়তানের কবল থেকে মুক্তি চেয়ে দোয়া করলে সব মুশকিল আসান হয়ে যাবে।

Narrated Abu Qatada:
The Prophet said, "A good dream is from Allah, and a bad or evil dream is from Satan; so if anyone of you has a bad dream of which he gets afraid, he should spit on his left side and should seek Refuge with Allah from its evil, for then it will not harm him."
বুখারি শরিফ, Volume 4, Book 54, Number 513

মঙ্গলবার, ২৯ মে, ২০১২

বিভ্রমমুক্তির পর


কমেডি সংকলন

বেশ কয়েকজন নামজাদা নাস্তিক স্ট্যান্ড-আপ কমেডিয়ানের ধর্ম- ও ঈশ্বরপচানির ছোট একটি সংকলন। অধিকাংশ ভিডিওই ধর্মকারীতে আগে প্রকাশিত, তবু তেরো মিনিটের এই সংকলনটি নিশ্চিতভাবেই উপভোগ্য। 



কাকে মাইরতে কাকে মাইরেছো!

পাঠিয়েছেন কজমিক ডাস্ট


ইসলামে কাম ও কামকেলি - ১২

মূল রচনা: আবুল কাশেম (সেক্স এন্ড সেক্সুয়ালিটি ইন ইসলাম)
অনুবাদ: খেলারাম পাঠক

(সতর্কতা: নরনারীর যৌনাচার নিয়ে এই প্রবন্ধ। স্বাভাবিকভাবেই কামসম্পর্কিত নানাবিধ টার্ম ব্যবহার করতে হয়েছে প্রবন্ধে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ভাষার মধ্যেও তাই অশালীনতার গন্ধ পাওয়া যেতে পারে। কাম সম্পর্কে যাদের শুচিবাই আছে, এই প্রবন্ধ পাঠে আহত হতে পারেন তারা। এই শ্রেনীর পাঠকদের তাই প্রবন্ধটি পাঠ করা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করা যাচ্ছে। পূর্ব সতর্কতা সত্বেও যদি কেউ এটি পাঠ করে আহত বোধ করেন, সেজন্যে কোনভাবেই লেখককে দায়ী করা চলবে না।)


যদি কেউ দৈবক্রমে ঋতুমতী স্ত্রীর সাথে সঙ্গম করেই ফেলে, সে ক্ষেত্রেও ঐশী সমাধান প্রস্তুত। 
সুনান আবু দাউদ, বুক নং-১১, হাদিস নং-২১৬৪:

আব্দুল্লহ ইবনে আব্বাস হতে বর্ণিত:

রক্ত যাওয়ার সময় যদি কেউ (ঋতুমতী স্ত্রীর সাথে) সঙ্গম করে ফেলে, তবে তাকে সদকা বাবদ এক দিনার দান করতে হবে। যদি রক্ত বন্ধ হওয়ার পর পরই সে এ কাজ করে, তবে তাকে দিতে হবে অর্ধেক দিনার।
সুনান আবু দাউদের ১নং ভলিউমের ০২৬৪নং হাদিসেও ঋতুকালীন সঙ্গমের কাফফারা হিসেবে এই একই বিধান দেয়া আছে।

যদি ঋতুস্রাব অত্যন্ত বেশি হয়, সেক্ষেত্রেও চমৎকার বিধান আছে ইসলামে। সাইয়েদেনা আলী এবং মহম্মদ (দঃ) উক্ত সমস্যার যে প্রতিবিধানের কথা বলেছেন, আবু দাউদ ও মুসলিম শরীফের হাদিসে তার তথ্যভিত্তিক বর্ণনা রয়েছে। অত্যন্ত সহজ এই ইসলামি বিধান অনুসরণ না করে আজকালকার মেয়েরা কেন যে গাইনকোলজিষ্টের চেম্বারে ছুটে মরে, ভেবে দেখা দরকার।
সুনান আবু দাউদ, বুক-১, হাদিস-০৩০২:
আলী ইবনে আবি তালেব হতে বর্ণিত:
যদি কোন স্ত্রীলোকের দীর্ঘ্য সময়ব্যাপী রক্ত যায়, তার উচিত প্রতিদিন নিজেকে পরিষ্কার করা এবং অতঃপর চর্বি অথবা তেল মিশ্রিত উলের কাপড়ের টুকরা ব্যবহার করা (অর্থাৎ উক্ত কাপড় দিয়ে যৌনাঙ্গটি বেঁধে রাখা)।
সহি মুসলিম, বুক-৩, হাদিস-০৬৪৭ এবং সহি মুসলিম, বুক-৩, হাদিস-০৬৫৮:
উম্মুল মোমেনিন আয়েশার বরাত দিয়ে এই হাদিসদ্বয়। ঋতুকালে কীভাবে নিজেকে পরিষ্কার রাখতে হয়, কীভাবে রক্তের দাগ মুছতে হয়, কীভাবে মোমের প্রলেপ দেয়া বস্ত্রখন্ড বাঁধতে হয়, কতদিন নামাজকালাম বন্ধ রাখতে হয় - এসবের বিস্তারিত বর্ণনা আছে এই হাদিস দু’টিতে।

সঙ্গমের পুর্বে যৌনসঙ্গীর সাথে কামকেলি করা বা শৃঙ্গারে রত হওয়া মানব প্রজাতির একটি স্বাভাবিক প্রবৃত্তি (এমনকি চতুষ্পদ জন্তুরাও সঙ্গমের পুর্বে কিছুক্ষণ শৃঙ্গার করে); এটি খুবই আনন্দের বিষয় যে, মহম্মদও (দঃ) তার অনুসারীদের সঙ্গমের পুর্বে কিছুক্ষণ শৃঙ্গার করার জন্যে অনুপ্রাণিত করেছেন। কোনো প্রকার শৃঙ্গার ছাড়া পশুর মতো সরাসরি স্ত্রীলোকের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্যে তিনি অনুসারীদের তিরস্কার করেছেন। মহম্মদ (দঃ) এ ব্যাপারে যে সব সুপারিশ করে গেছেন, তার কিছু নমুনা পাওয়া যায় ইমাম গাজ্জালির রচনায় (রেফ-৭, পৃ-২৩৩)।
‘পরস্পরের কাছে যাওয়ার আগে তাদের কিছুক্ষন শৃঙ্গার করে নেয়া উচিৎ; দু’চারটি প্রীতিপ্রদ বাক্য বিনিময়, একটু চুমো দেয়া। নবী বলেছেন- “পশুরা যেভাবে একে অন্যের উপরে লাফিয়ে পড়ে, স্ত্রীদের উপর তোমরা কেউ সেভাবে ঝাপিয়ে পড়ো না। বরং (তার আগে) তাদের মধ্যে একজন বার্তাবাহক আসতে দাও”; তারা জিজ্ঞেস করল- “হে আল্লাহর রাসুল, এই বার্তাবাহকটি কে”; তিনি বললেন- “চুম্বন এবং প্রীতিময় বাক্য বিনিময়।” অতঃপর যদি তার আগে শেষ হয়ে যায়, তার উচিৎ অপেক্ষা করা যে পর্যন্ত না তার স্ত্রীর শেষ হয়’।
এটি অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে, মহম্মদ (দঃ) সঙ্গমের পূর্বে শৃঙ্গারের বিধান দিয়েছেন এবং পরস্পরের তৃপ্তিদায়ক যৌনকর্মের পক্ষে সুপারিশ করেছেন।

উপবাসের (রোজা) সময় চুমো দেয়া এবং পরস্পরের জিহ্বা লেহন করা:

সুনান আবু দাউদ, বুক নং-১৩, হাদিস নং-২৩৮০:
বিবি আয়েশার নিকট হতে আমরা জানতে পারি যে উপবাসরত অবস্থায়ও নবী তাকে চুমো দিতেন এবং জিহ্বা লেহন করতেন।

(চলবে)

নামাজনামা – ১৬

ছবিগুলান দেইখা মনে প্রশ্ন জাগে: মমিনেরা কি জুতাল্লাহরে সিজদা করে?




ইসলামপচানির শাস্তি

পরম শান্তির ধর্ম, মানবতার ধর্ম ইসলামে আল্লাহ-নবী ও ধর্মের 'মহত্ত্ব' ও 'পবিত্রতা' বিষয়ে ঠাট্টা-পরিহাস (blasphemy) করার শাস্তি কী, জানাচ্ছে এক ইসলামবাজ কোরান থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে: 
তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে।
এখানেই কাহিনীর শেষ নয়। সেখানে আরও বলা হচ্ছে:
এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।
(সুরা ৫.৩৩)
খাইসে! বিয়াফক ডরাইসি! আমগোর কী হইবো তাইলে!


সোমবার, ২৮ মে, ২০১২

মমিন-ক্রসড্রেসারের বিড়ম্বনা


নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ১৫

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

৭১. 
ভারতবর্ষের শীতল জলে পরমহাঁসগণ করেছেন সন্তরণ, মরুভূমির তপ্ত বালিতে চরমউটগণ ফেলিয়া তাদের পবিত্র চরণ করেছেন বিচরণ। 

৭২.
মুহাম্মদ শব্দের অর্থ প্রশংসিত। আল্লা বলেছেন, সকল প্রশংসা আল্লার। তবে তার দাবী অনুযায়ী তার নামের আগে মুহাম্মদ বসানো উচিত নয় কি? মানে তার নাম ত হওয়া উচিত "মুহাম্মদ আল্লা"! তিনিই যদি সকল প্রশংসার মালিক হন তবে অন্য যে কাউকে মুহাম্মদ নামে ডাকা শিরক নয় কি? 

৭৩.
তিনিই প্রকৃত শয়তান, যিনি শয়তান সৃষ্টি করেছেন।

৭৪.
ছবি আঁকা হারাম। কিন্তু হজ্বে যাবার জন্য ফটোক তোলা হালাল। বিধর্মীদের সাথে বন্ধুত্ব করা হারাম। কিন্তু ওদের তৈরি সব জিনিস এবং সুযোগ-সুবিধা ভোগ করা হালাল। বিধর্মীরা মারা গেলে তাদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যাওয়াও হারাম। কিন্তু সত্যকে মিথ্যা, মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে; জান-প্রাণ দিয়ে বিধর্মীদের দেশে বাস করা হালাল। এমন পূর্ণাঙ্গ জীবন-ব্যবস্থা আর কোথায় আছে, বলুন তো!

৭৫.
আল্লা একবার বলেছেন তিনি ৬ দিনে বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। আবার বলেছেন ৮ দিনে সৃষ্টি করেছেন। কোনটা সত্য? আর কোনো কিছু সৃষ্টি করার আগে তিনি দিন গণনা করলেন কী উপায়ে?

অবিশ্বাসীদের নিরন্তর বিনোদনের অফুরন্ত উৎস - ধর্মাচার

এক ধর্মের অনুসারীরা অন্য ধর্মের আচার, প্রথা ও রিচুয়াল নিয়ে হাসাহাসি করে, ঠাট্ট-মশকরা করে, কিন্তু তাদের নিজেদের ধর্মও যে একই রকম হাস্যস্পদ ও কিম্ভুত, সেটা তারা কোনও এক দুর্জ্ঞেয় কারণে উপলব্ধি করতে পারে না। আমরা, অবিশ্বাসীরা, পারি; তাই সকল ধর্মের আচার, প্রথা, রিচুয়াল আমাদের অফুরন্ত বিনোদনের খোরাক।


প্রতিবাদী আরেক সৌদি নারী

সৌদি নারীরা কি তবে প্রতিবাদী হয়ে উঠছে ক্রমশ? খুবই আশাব্যঞ্জক সংবাদ। সাম্প্রতিক একটি ঘটনা: শপিং মলে সেখানকার ধর্মীয় পুলিশকে রীতিমতো ধমক দিয়ে এক মেয়ে বললো, 'আমি নেইল পালিশ দেবো কি দেবো না, সেটা আপনার দেখার ব্যাপার নয়। আমার ইচ্ছে হলে আমি নেইল পালিশ দেবো।'

শুধু তা-ই নয়, মেয়েটি আরও জানালো তাকে, সে এই দৃশ্য ভিডিও করছে এবং তা ফেসবুক এবং টুইটারে প্রকাশিত হবার পথে। পুরো সংলাপটাই পড়ুন:

Saudi Woman: Get out of the mall?! I'll show you who's getting out of the mall! This is none of your business.

Why are you following me? What do you want from me? The government did not send you to follow me. The government said there would be no persecution (of women). Your job is to advise people and move on. You have no right to harass anyone. Enough.

Members of Religious Police: Get out of the mall. Move it.

Saudi Woman: Who's getting out? This is none of your business. You don't see other women here showing their hair... None of your business. I'm free to put on nail polish if I want to.

Members of Religious Police: Please, move on.

Saudi Woman: I'm not getting out. What are you gonna do about it? I'm not getting out. I'm standing right here. I'm standing right here. For your information, I'm filming it all. Here, smile for the camera. ...

(To policemen): You are in an official capacity, right? You received a complaint from a citizen about harassment, and it doesn't matter if it was done by government officials or not...

For your information, the video is on its way to Twitter and Facebook as we speak. One more word from you and it will reach Abd Al-Latif Aal Al-Sheik, and he will deal with your mess. You are not the boss of me, and you can't tell me not to wear nail polish. Lipstick on my mouth?! Come look at my mouth. Shame on you! And he pretends to be God-fearing… Don't' let him follow me. I am free to walk around this mall as I like.

প্রায় তিন মিনিটের ভিডিও। 


পাঁচটি ছবি






একাত্তরে হালাল নারীধর্ষণ

লিখেছেন নাস্তিক দীপ

একাত্তুরে পাকিস্তানি আর্মি কর্তৃক বাঙালি নারী ধর্ষণের জন্য যারা পাক আর্মিদের গালি দেন, তাদের জন্য পবিত্র কোরআন এবং হাদিসের আলোকে ব্যাখ্যা। আর যুদ্ধশিশুদের জন্যও পাকি আর্মিদের দায়ী করা চলবে না। এরপরেও যারা পাকি আর্মিদের শাস্তি-ক্ষমা প্রার্থনা করেন, তারা কিন্তু কোরআন-হাদিসের বিরুদ্ধে চলে যাবেন।
“তোমাদের জন্যে অবৈধ করা হয়েছে নারীদের মধ্যে সধবাগণকে (অন্যের বিবাহিত স্ত্রীগণকেও); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”।
(সুরা ৪:২৪)
দক্ষিণ হস্ত অর্থাৎ, ডান হাত বলতে বুঝায় শক্তি প্রয়োগে প্রাপ্ত। ডান হাত শক্তি বা তলোয়ারের প্রতীক।
“তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”।
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় জালালান বলেন- “অর্থাৎ, যাদেরকে তারা যুদ্ধের ময়দানে আটক করেছে, তাদের সাথে সহবাস করা তাদের জন্যে বৈধ, যদি তাদের স্বামীগণ দারুল হরবে জীবিতও থাকে” (দারুল হরব অর্থ - অমুসলিম রাষ্ট্র বা দেশ)।

অর্থাৎ স্বামী জীবিত আছে, এমন যুদ্ধবন্দীও ধর্ষণের উপযোগী।
আবুসাইদ আল খুদরি থেকে বর্ণিতঃ

মালে গনীমত (War Booty) হিসেবে আমাদের হাতে বন্দিনী আসলে আমরা তাদের সাথে সঙ্গমের সময় যোনিদেশের বাইরে বীর্যপাত ঘটাতাম। অতঃপর এ সম্পর্কে আল্লাহর রাসুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- “তোমরা কি সত্যিই এরূপ কর”? এই প্রশ্নটি তিনি তিনবার করেন। (তারপর তিনি বলেন) – “যে সব আত্মা জন্ম নেয়ার জন্যে নির্ধারিত, সেগুলি আসবেই, পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত”।
সহি বুখারি: ভলিউম ৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-১৩৭।

রবিবার, ২৭ মে, ২০১২

জিহাদ মানে


নবীজির ঊরুচণ্ডালি

অনেকদিন আগে একটা ভিডিও দেখে নতুন একটা শব্দ (thighing) শিখেছিলাম। পোস্টও দিয়েছিলাম সে বিষয়ে। Thighing কী জিনিস? এক ধরনের যৌনচর্চা। কী ধরনের, তা অনুমান করে নেয়া দুরূহ নয় নিশ্চয়ই। তো এই thighing (বাংলায় 'ঊরুকাম' বলা যায়? বা 'ঊরুষ্কাম'?) একেবারে শিশুর ওপরে প্রয়োগ করারও অনুমতি আছে ইসলামে। অর্থাৎ তা হালাল। ওপরে দেয়া লিংকের ভিডিও দেখে বিশদ জেনে নিন।

আজ আরেক ভিডিও থেকে জানলাম, নবীজি নিজেও আয়েশার সঙ্গে thighing-এর চর্চা করতো আয়েশার ৬ থেকে ৯ বছর বয়স অব্দি। আলহামদুল্লিাহ। ইছলামে যে কোনও বয়সী মেয়ে ভোগের সামগ্রী। বলেন, সুবহানাল্লাহ।

মূলত স্লাইড সম্বলিত চার মিনিটের ভিডিওটি না দেখে অডিও শুনে নেয়া যেতে পারে। তবে সাবটাইটেল প্রয়োজন হলে ভিডিও দেখতে হবে। 



নানা রঙের মানুষ

নানাবিধ ধর্মবিশ্বাস ও মতধারার মানুষদের গড়পড়তা বৈশিষ্ট্যকে ব্যঙ্গ করে কার্ড গেমের আদলে বানানো ২৪টি কার্ড। চূড়ান্ত ট্রাম্পকার্ডটি দেখুন একেবারে শেষে।

























নারীর সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে বোরখার ভূমিকা

লিখেছেন কজমিক ডাস্ট

হিজাব বা পর্দা কি আসলেই নারীর সুরক্ষা নিশ্চিত করে? আমি জানি যে এই ছবিটি দেখতে অশোভনীয় তাই পাঠকদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। এটা পোস্ট করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে, কয়েকদিন আগে আমি আরেকটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছিলাম, যেখানে দু'জন পর্দানশীন নারীকে দেখে দুই যুবক লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল। সেখানে আমি উল্লেখ করেছিলাম যে, বোরখা নারীদেরকে কুদৃষ্টি থেকে বাঁচাতে পারবে না। কিন্তু তখন একটি গ্রুপের কিছু মুমিন আমাকে বলেছিলেন যে, "ওরা শুধু দেখতেই পারবে, কিন্তু ছুঁতে পারবে না"; তাই এবার ছোঁয়ার ছবিও আপলোড করলাম। 


মুমিনরা প্রায়ই হিজাবকে ইভ টিজিং ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার জন্যে আল্লাহ্‌র দেওয়া ফর্মুলা বলে দাবী করেন। অথচ স্বয়ং মুহাম্মাদ কিন্তু কোথাও এটা দাবী করেননি। বরং মুক্তমনারা এই ধারণা করতেই পারে যে, ঈর্ষাপরায়ণ মুহাম্মাদ 'আমার বউ আমার সম্পত্তি কেউ নজর দিবা না' নীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন বলে পর্দার পক্ষে আয়াতটি বানিয়েছিলেন যার খেসারত ১৪০০ বছর ধরে মুসলিম নারীদের দিতে হয়েছে এবং আরও দিতে হবে।

ছবিতে একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন যে, নির্যাতিত বোরখা পরিহিতা নারীর পাশে আরেকজন বিনা বোরখায় দাঁড়িয়ে আছে অথচ তাকে কিন্তু লোকটি ছোঁয়ার সাহস পায়নি কারণ তার পোশাক আশাক দেখে ধারণা করা যায় যে এই মেয়ে সহজে ছেড়ে দেবে না। হৈচৈ করে লোক জড় করবে অথবা পুলিশে রিপোর্ট করে জেলের ঘানি টানাবে। কিন্তু এই বোরখা পরিহিতা হয়তো কোন রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে যেখানে এই কথা প্রকাশ করলে উল্টা তাকেই বেহায়া বলা হবে অথবা চার সাক্ষী হাজির করতে বলা হবে। 

শালীনতা বিষয়টি পুরোপুরি আপেক্ষিক। যেসব ছবি দেখে 'ওড়না বুকে দে' জাতীয় পেজের ফ্যানদের কান দিয়ে ধোঁয়া বের হয়, সেগুলো পশ্চিমাদের কাছে পুরোপুরি স্বাভাবিক। আবার যেসব বাংলাদেশী নারী ঠিকমত মাথায় ওড়না দিয়ে রাখেন, তাদের মাথার সামনের এক গোছা চুল বের হয়ে থাকতে দেখলে আরবরা হয়তো "আস্তাগফিরুল্লাহ, কেয়ামত আয়া পড়লো" বলে চিৎকার দেবে। এ থেকেই বোঝা যায় যে, হিজাব আসলে ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ। এর জন্যে দরকার শিক্ষা, সচেতনতা ও নারীদের আত্মবিশ্বাস। শিশুদের ছোট থেকে যদি বোঝানো যেত যে, নারীরাও আরেকজন আলাদা মানুষ, কারও শস্যক্ষেত অথবা গবাদি পশু নয় তবে এরকমটি হত না।

সহজ শরিয়া আইন শিক্ষা


অকুতোভয় এক সৌদি নারীর গল্প

নিশ্চয়ই ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান। আর তাই নারীর সম্মান অটুট রাখতে ইসলামের জন্মদাতা দেশ চৌদি আজব এখন পৃথিবীর একমাত্র দেশ, যে-দেশ অলিম্পিকে কোনও নারী প্রতিযোগীকে পাঠাবে না। নারীদের সম্মান রক্ষার্থে সে-দেশের আইনপ্রণেতারা নানাবিধ আইন প্রবর্তন করে রেখেছে। নারী সেখানে সম্পদের মতো, যার মালিক পুরুষ। নারীরা অবলা, তাদের সামর্থ্য নেই নিজেদের সম্মান বজায় রাখার! তাই শেয়ালের কাছে মুর্গির হেফাজত রাখার মতো পুরুষের ওপরে বর্তানো হয়েছে নারীর সম্মানরক্ষার দায়িত্ব।

চৌদি আজবে নারীদের জীবন অনধিকারময়। অগণ্য অধিকারহীনতার একটি - মেয়েদের গাড়ি চালাতে পারে না। সেখানকার ধর্মগুরুরা প্রচার করে, নারীরা গাড়ি চালাতে শুরু করলে কুমারীরা বিলীন হয়ে যাবে সেই দেশ থেকে, ফলে বৃদ্ধি পাবে দেহব্যবসা, পর্নোগ্রাফি, সমকামিতা ও বিবাহবিচ্ছেদের হার। 

কিন্তু মানাআল (Manal) নামের এক দুঃসাহসী সৌদি নারী সমস্ত প্রতিবন্ধক উপেক্ষা করে গাড়ি চালিয়েছিলেন। কারাবাসও হয়েছিল তাঁর। এ বছর Oslo Freedom Forum-এ অংশ নিয়ে সাড়ে সতেরো মিনিটের অত্যন্ত মনোগ্রাহী বক্তৃতায় তিনি চিত্রিত করেছেন আরবের নারীদের জীবনযাত্রা, বলেছেন তাঁর অধিকার আদায়ের সংগ্রাম ও প্রতিকূলতার কথা।


শনিবার, ২৬ মে, ২০১২

হ্রস্বরসবাক্যবাণ – ৪২

১. 
আমরা বেশ্যালয়কে খারাপ জেনে বড় হলেও স্বর্গ খুব ভাল জায়গা বলে শিখি! বেশ্যাগমন পাপ হলেও আমাদের শেখানো হয় হুরীগমন পুণ্যের! 
(থাবা বাবা)

২. 
পৃথিবীতে সবচেয়ে অকৃতজ্ঞ গোষ্ঠী হইতেছে বিজ্ঞানী সম্প্রদায় - এরা কোরানের সহায়তায় নানান কিছু আবিস্কার করে কোরানকেই অস্বীকার করে। এদের জন্য মহান আল্লাহফাঁক হাবিয়া দোজখ প্রস্তুত করিয়া রাখিয়াছে। সবাই বলুন আমিন। 
(পূর্ব পুরুষ)

৩. 
দৃষ্টি- বা শ্রুতিবিভ্রমকে সত্য বলে মেনে নেয়াটা মস্তিষ্কবিকৃতির লক্ষণ; আর অন্য কারুর দৃষ্টি- বা শ্রুতিবিভ্রমকে সত্য বলে মেনে নেয়ার নাম ধর্ম।
(সংগৃহীত ও অনূদিত)

ছহীহ কনডম


মুসা নবীর কেরামতি - ০৪


নিচের কার্টুন পাঠিয়েছেন কজমিক ডাস্ট


মুসা নবীর আরও কেরামতি: একদুই, তিন