আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৭

ভগবান বুদ্ধের লিঙ্গটা খুজে পাচ্ছিনা...!!

ভগবান বুদ্ধ ! একটু কাত হোন ! 
লিঙ্গটা খু‌জে পা‌চ্ছিনা !

কার্টেসি: সজিব মাহমুদ আবদুল্লাহ 
[বড় করে দেখতে ছবিতে ক্লিক করতে হবে]

বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৭

রাদারফোর্ড এর পরমাণু মডেল ইসলাম থেকেই...!!!

লিখেছেন- সজিব হোসেন

১৯১০। নোবেল জয়ী বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড ভোররাতে একটা স্বপ্ন দেখলেন। দেখলেন তিনি মরুভূমির বুকে হেঁটে চলেছেন আর সামনে অনতিদূরে এক আলোক উজ্জ্বল শহর।
শহর নিয়ন বাতির আলোয় ঝলমল করছে। আর ওপরে বিলবোর্ডে এলইডি লাইটে লিখা "শান্তির শহর"!

রাদারফোর্ড সারাদিন অন্যমনস্ক হয়ে কাটালেন শেষে নীল বোরের কাছে সব খুলে বললেন।


নীল বোর সব শুনে বলল, "হুম।তুমি এক কাজ করো,পাশের মসজীদের ঈমামের সাথে গিয়ে একবার দেখা করো"।
রাদারফোর্ড ছুটলেন ঈমামের কাছে।
খুলে বললেন স্বপ্নের কথা।
ঈমাম বললেন, "এটা খুব শুভ লক্ষন। 

আল্লাহ আপনাকে হজ্বে ডাকছেন।"

কিন্তু এই ইহুদী নাসারা জালিম সমাজ কি রাদারফোর্ড এর হজ্বে যাওয়া মেনে নেবে?


তাই তিনি ছদ্মবেশ ধারণ করলেন আর পাড়ি দিলেন মক্কা।
মক্কা গিয়ে তিনি চমকে গেলেন!


কাবাকে ঘিরে মানুষের এমন ঘুরে যাওয়া দেখে তিনি আল্লাহর ঈশারা বুঝলেন আর ফিরে এসে তিনি এক জগত বিখ্যাত কাজ করলেন।


যেই কাজকে আজ আমরা রাদারফোর্ড এর পরমানু মডেল হিসেবে চিনি
হ্যাঁ ভন্ডুরা রাদারফোর্ড,যিনি বলেছিলেন পরমানুর কেন্দ্র নিউক্লিয়াস যার আয়তন ক্ষুদ্র কিন্তু পরমানুর প্রায় সকল ভর এই নিউক্লিয়াসে থাকে।


মানে তিনি দেখেছিলেন পৃথিবীর তুলনায় কাবা খুব ছোট কিন্তু তার ক্ষমতা (রুপক অর্থে ভর) সবচেয়ে বেশী।
আর নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেকট্রনসমূহ প্রদক্ষিণ করে।মানে মানুষকে দেখেছিলেন কাবাকে কেন্দ্র করে ঘুরতে।
হ্যাঁ ভন্ডুরা রাদারফোর্ড এই বিজ্ঞান আবিষ্কার করার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন ইসলাম থেকেই।


বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৭

পাঠকের পাঠশালা-০৬ (মুসলমানের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়...!)

রাষ্ট্রপতি কুরআন-সুন্না বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। কোন মুসলমানের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব নয়। ধর্মীয় রাষ্ট্রের দাবী ছাড়াও সম্ভব নয়। বলেছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীরে শরীয়ত আল্লামা শাহ আতাউল্লাহ হাফেজ্জী। বাংলাদেশের বিশিষ্ট আলেম ও কুখ্যাত রাজাকার হাফেজ্জী হুজুরের এই ছোট ছেলে নিজেও বিশিষ্ট আলেম। কিন্তু যত আলেমই হোন নিজে থেকে মতামত দিলে সেটা ইসলাম বলে গোণ্য হবে না। ইসলাম মূলত দলিল ভিত্তিক ধর্ম। তাহলে দেখা যাক আসলেই ইসলাম গণতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি বিশ্বাস করে কিনা। কুরআনে ইসলামী শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে বলা আছে, أفحكم الجاهلية يبغون ومن أحسن من الله حكما لقوم يوقنون