আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ২৫ জুলাই, ২০১২

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ২৪

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

১১৬. 
নবীজি একদা ফাতেমার বাড়ি আসলেন।
হাসান-হুসেন ডেকে উঠলো, জ্যাঠামশাই, জ্যাঠামশাই!
নবীজি বিব্রত হয়ে বললেন, আমি তোমাদের জ্যাঠামশাই নই, নানাভাই হই।
হাসান-হুসেন বলল, বাবার ভাইকে আমরা ক্যামনে ভাই কই?

১১৭.
করিম মিয়া ও রহিম মিয়া দুজন ঘনিষ্ট বন্ধু। বয়েস ৫২ বছর। কয়েকটি ক'রে সন্তান ও স্ত্রী রয়েছে দু'জনেরই। করিম একদা রহিমকে বলল, রহিম আমি তোমার কনিষ্ঠা কন্যা আমেনাকে বিবাহ করতে চাই, যার বয়েস ৬ বছর। রহিম ভীষণ রেগে করিমকে মারতে গেল এই কথা শোনামাত্র। করিম বলল, কেন, ভাই, তুমি কি মনেপ্রাণে মুসলিম নও? সে অত্যধিক রেগে বলল, অবশ্যই মুসলিম, কী বলতে চাস তুই। করিম বলল, তাহলে তুমি কি জান না যে, আমাদের পেয়ারা নবী ৫২ বছর বয়েসে তার বন্ধু আবু বকরের ৬ বছরের কন্যা আয়শাকে বিবাহ করেছিলেন। সকল মুসলিমেরই তো পবিত্র দায়িত্ব নবীজির মহান কর্মকাণ্ডগুলো অনুসরণ ও অনুকরণ করা।

১১৮. 
মহাপয়গম্বর ছিলেন ডাকাতের সর্দার। তার গঠিত ডাকাত দলের অন্যতম প্রধান সদস্য ছিল তারই জামাতা আলি, জামাতা উসমান, শ্বশুর আবু বকর ও শ্বশুর ওমর।

১১৯. 
শূন্যের ওপর শূন্য। তার ওপরে আরেকটি শূন্য। এভাবে একের ওপরে এক করে করে সাতটি শূন্য। সপ্তম শূন্যের ওপরে বসত করে শূন্যের রাজা, সেও শূন্য।

১২০.
প্রশ্ন: আবদুল্লাহ, মুহাম্মদের কে ছিলেন? বাবা নাকি বেহাই?
উত্তর: দুটোই। নবীর আপন জামাতা আলির আপন চাচা আবদুল্লাহ, তার বেহাই হবে না! 
প্রশ্ন: আমেনা মুহাম্মদের কে ছিলেন? মা নাকি বেহান?
উত্তর: দুটোই। তার আপন জামাতার চাচী তার বেহান হবে না!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন