আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

কোরান কেন পোড়ান হলো

লিখেছেন মহা নাস্তিক

আমার একটা প্রশ্ন আছে, যা আমি শেয়ার করতে চাই। আচ্ছা, কোরান কি বিশুদ্ধ অর্থাৎ এটাই কি সেই কোরান যা হজরত মোহাম্মদ দিয়েছিলেন? 

আমার এমন সন্দেহের কারণগুলি নিচে উল্লেখ করলাম:

১. নবীর চার জন শিষ্য ছিলেন যাদেরকে প্রফেট নিজে কোরান উচ্চারণ শিখিয়েছিলেন। তাঁরা হলেন মাসুদ, সালিম, হুদায়ফার মুক্ত দাস, উবে বি কাব আর মুয়াধ বিন জাবাল। এঁরা নিজেরা নিজেদের মত করে কোরানের সংস্করণ বের করেছিলেন। খলিফা ওসমানের আমলে যখন কোরানের অন্য সংস্করণগুলি জ্বালিয়ে দেয়া হয় এবং একটি নতুন কোরান রচনা করা হয়, যা আজকে আমরা পড়ি, তখন এঁরা প্রতিবাদ করেছিলেন। এঁদের মধ্যে মাসুদ বলেছিলেন: আমি কীভাবে এই নতুন কোরান উচ্চারণ করব, "যেখানে আমি নবীর মুখ থেকে মূল কোরান শুনেছি।" প্রশ্ন হলো - এঁরা নতুন কোরান উচ্চারণ করতে চাইলেন না কেন?

২. নতুন কোরান লিখেছিলেন জায়েদ নাম এক তরুণ লেখক। তিনি নবীর মৃত্যুর বহু পরে জন্মেছিলেন। তাঁর লেখা কীভাবে নবীর ব্যক্তিগত শিষ্যদের চাইতে বেশি বিশ্বাসযোগ্য হবে?

৩. নবীর নিজের স্ত্রী হাফসার কাছে মূল কোরানের একটি পাণ্ডুলিপি ছিল। তিনি তা জ্বালাতে দেননি। হাফসার মৃত্যুর পর ওই শেষ কোরানটিও জ্বালিয়ে দেয়া হ। প্রশ্ন হলো - তিনি কেন তাঁর কোরানটি জ্বালাতে দিলেন না? তিনি কি কিছু দেখেছিলেন নতুন কোরানে, যা তিনি মূল কোরানে পাননি? 

৪. কেন খলিফা অসমান চলতি কোরানগুলি জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন? 

এইসব প্রশ্নের উত্তর জানা খুব জরুরি। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন