আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ৬ মে, ২০১৫

গালিয়াৎ বালক

লিখেছেন নাস্তিক দস্যু

একদা এক বালক রাস্তা দিয়া হাঁটতেছিল। হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ কিসের সাথে যেন হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল। নিজেকে সামলাতে সামলাতে বালকটি গালি দিল:
- আল্লার মায়েরে বাপ! 

পাশে কয়েকজন ইমানদাঁড় ব্যক্তি কথাটা শুনে ফেলল। আর যায় কোথায়! নাস্তিকের বাচ্চারে মারমার কাটকাট মাইরালা অবস্থা শুরু হয়ে গেল। 

ছেলেটা কোনমতে বলতে পারল:
- সবাই থামুন, একবার আমার কথাটা শুনুন। 

সবাই থামল। ছেলেটি বলল:
- আমরা জানি, এ পৃথিবীর সকল কিছুই আল্লাহর ইচ্ছেতেই হয়। 

উপস্থিত সকলে ছেলেটার কথায় জোরে জোরে মাথা নাড়ল।

ছেলেটি আবার শুরু করল:
- আল্লা যদি ইচ্ছা না করত, তবে কি আমি আছাড়টা খেতাম? সুতরাং আছাড় খেয়ে আল্লাকে গালি দিলাম মানে আমি মুমিন। কারণ যদি নাস্তিক হতাম, তবে মনে করতাম, আল্লা নাই। যেটা নাই, সেটারে গালি দেওয়ার কোনো মানে হয় না।

ইমানদাঁড়রা তার কথা শুনে বললো:
- খানকির পোলা, তুই গুনাহ করছিলি, তাই আছাড়টা খাইছস! তয় আল্লারে গালি দিলি ক্যা? 

বালকের জবাব:
- সেটাও আল্লাপাকেরই ইচ্ছে!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন