আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১৭ মে, ২০১৫

কী হয়েছিল সেই রাতে অথবা শবেমেরাজের ইতিহাস

লিখেছেন শান্তনু আদিব

গত রাত ছিলো পবিত্র লাইলাতুল মেরাজ বা মেরাজের রজনী, যা সচরাচর শবেমেরাজ নামেই আমরা জানি। প্রায় ১৪০০ বছর আগে এই রাতে ইসলামের নবী যুদ্ধ ছেড়ে হয়ে উঠেছিলেন প্রেমের নবী, যদিও তা শুধু এক রাতের জন্যই। বর্বর আরবেরা সেই প্রেমের মর্ম বোঝেনি, বোঝেনি, প্রেম সে তো প্রেমই, হোক সে আপনকীয়া অথবা পরকীয়া। বোঝে না নাস্তেকরাও, তাই তারা প্রেমের নবীর প্রেমময় রাতের নামে মন্দ কথা বলে।

#

নবী তখন সদ্য বিপত্নীক। নবীর ফুপু এবং বউ বুড়ি খাদিজা মরেছে, নবীরও হাড় জুড়িয়েছে। বিগত দুই যুগের পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত নবীর আকাশে-বাতাসে তখন শুধুই স্বাধীনতার গন্ধ। বিগতযৌবনা পয়সাওয়ালা দজ্জাল বউ-এর সাথে যে না থেকেছে, সে ভিন্ন অন্য কেউ এই ব্যথা বুঝবে না।

যাই হোক, মুল গল্পে ফিরে আসি, সে রাতে নবী তার চ্যালাচামুণ্ডা নিয়ে পবিত্র কাবার পাশে সাইকাডেলিক শ্রুম সহযোগে জিকির আসগারে ব্যস্ত ছিলেন। কে না জানে, জিকির আসগার মানেই তা বোরিং একটি কাজ এবং উন্নত মানের ঘুম পাড়ানিয়া। রাতের এক পর্যায়ে জিকির করতে করতে ঘুমিয়ে গেল সবাই, শুধু ঘুম আসে না নবীর। নবী তখন সৃষ্টি সুখের উল্লাসে, তার চোখ হাসে, তার মুখ হাসে, তার টগবগিয়ে খুন (রক্ত) হাসে ঈমানদন্ডে। মরুভূমির রাতের ঠাণ্ডা বাতাসেও সেই টগবগানি থামে না।

স্বচ্ছ আকাশের মিটিমিটি তারার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে তারাগুলো কার কথা যেন মনে করিয়ে দিল, যদিও সে নাইবা এলো, তাই বলে কি নবীর তার কাছে যেতে মানা? শুধু শ্বশুর বাড়ি মধুর হাঁড়ি নয়, গোপন প্রেমিকার বাড়িও মধুর হাঁড়ি হতে পারে, যদি প্রেমিকার স্বামী বাড়ি না থাকে আর তার ওপরে যদি হয় সেই প্রেমিকার নাম হয় হানি। যেই ভাবা সেই কাজ, ঘুমোচ্ছে চ্যালাচামুণ্ডারা। এখনই সময় তার কাছে যাবার।

#
নবী তো গেলো হানির মধু খেতে, এদিকে চ্যালাচামুণ্ডারা তো নেশায় বুদ। এর মাঝে ঠাণ্ডা, বোধহয়, একটু বেশি পড়েছিল অথবা হিসু চাপায় কোনো এক চ্যালার ঘুম গেল ভেঙ্গে। হিসু করে এসে খেয়াল হল, নবী সেখানে নেই। ভয়ে অন্তরাত্মা কেঁপে উঠল, নবীকে কি কুরাইশেরা ধরে নিয়ে গেল? না কোনো শয়তান জ্বিন তাকে উধাও করল? নাকি কোনো ইহুদি ডাইনি বুড়ির তুকতাকে নবী ছোট হতে হতে পিঁপড়ার সমান হয়ে গেল। সেই চ্যালা ডেকে তুলল অন্য চামুণ্ডাদের। সবার মনেই ভয়, সবার মনেই সংশয়। তাই তারা ঠিক করল, দলবেঁধে নবীকে খুঁজতে বের হবে।

খুঁজতে খুঁজতে তাদের চোখে পড়ল, সারা মক্কায় এত রাতেও শুধু হানির বাড়িতেই টিমটিম করে হ্যারিকেন জ্বলছে। তা দেখে একটু কাফের টাইপের এক চ্যালা, যার আয়োডিন ডেফিসিয়েন্সি কম ছিল, বলে উঠল, "নিশ্চয়ই নবী গেছে হানির মধু খেতে।" অন্যরা সবাই শুনে তাকে এই মারে কি সেই মারে! নবীর মত মানুষ কি পারবে খাদিজার মত কাউকে ভুলে হানির মধু খেতে! কিন্তু সন্দেহ এমনই এক জিনিস, যা কাউকেই ছাড়ে না। শয়তানের প্ররোচনায় তারা তখন হানির ঘরে নক দিল।

#

ঘরের মাঝে মেরাজরত অবস্থায় কেঁপে উঠল নবী এবং উম্মে হানির বুক। কী হবে, কী হবে এখন, জাতকুলমান সবই আজ যাবে। কিন্তু নবী তো শুধু হানির মধু খেয়ে বড় হয়নি, উট দুম্বা থেকে শুরু করে বুড়ি খাদিজার শুকনা মধু পর্যন্ত খেয়েছে। ফিচলা বুদ্ধি তারও কম না। প্রেমের নবী জানে যে, তার চ্যালারা তেমন প্রগ্রেসিভ না। আয়োডিন ডেফিসিয়েন্সি আছে তাদের, এবং গায়ে-গতরে বড় হলেও এরা আসলে ভোদাই কিসিমের। তাই তাড়াতাড়ি কাপড় ঠিক করে নবী দরজা খুলে সবাইকে সাদর সম্ভাষণ জানায়।

#
আরবি মেরাজ শব্দটি আরাজা থেকে গৃহীত, যার অর্থ সে আরোহণ করেছিল। আপনারা সবাই জানেন, মিশনারি পজিশন কী জিনিস এবং উহাই একমাত্র সহীহ সঙ্গমের তরিকা। যেখানে নারীরা থাকবে নিচে এবং পুরুষেরা তাদের উপরে আরোহণ করবে। ইংরেজিতে যাকে বলে রাইডিং। নবীও উম্মে হানির ঘরে হানির ওপর আরোহণ করেছিল, আহরণ করেছিল মধু। বিগট, মাথামোটা, খ্যাত, নট আধুনিক ভোদাই কিসিমের সাহাবীদেরকে কিন্তু নবী মিথ্যা বলেনি পুরোপুরি, তবে এই একটু ঘুরিয়ে বলেছিল এই যা। বলেছে, ঈশ্বরের সাথে দেখা হয়েছে, হয়েছে স্বর্গ ভ্রমণ। দুই যুগের উপোসী নবীর কাছে নিশ্চয়ই সে রাত ছিল স্বর্গভ্রমণের সমতুল্য আর উম্মে হানি নিশ্চয়ই ছিল সে রাতের ঈশ্বর।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন