আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

শিশু কর্তৃক 'হুজুরধর্ষণ'

লিখেছেন আহমেদ নায়েক

যখন ছোট ছিলাম, তখন মক্তবে আমাকে হুজুর পড়াতো। সে আমাকে বলতো, "বলো, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, আল্লাহর কোনো শরীক নেই, তাঁর সমান কেউ নেই, তিনি চিরন্তন এবং চিরস্থায়ী।"

তখন অবুঝ আমি একদিন বলেছিলাম, "আচ্ছা, এই আল্লাহটা আবার কে? তাঁকে তো কোথাও দেখা যায় না!"

হুজুর: আল্লাহকে দেখতে হলে জান্নাতে যেতে হবে। আর জান্নাতে যেতে হলে আল্লাহর কথা মানতে হবে।

আমি: আচ্ছা, হুজুর, যাকে দেখা যায় না, তার কথা শোনা যায় বুঝি? আর জান্নাতটা আবার কী?

হুজুর: আরে না, তিনি নবী মুহাম্মদের ওপর যে-কুরআন নাজিল করেছেন, ঐখানে বলেছেন। আর জান্নাতে তুমি যা চাইবে, তা-ই পাবে।

আমি: তাইলে হুজুর আমি জান্নাতে যেতে চাই। কিন্তু যাকে দেখা যায় না, সে আবার কুরআন লেখে কেমনে? আচ্ছা, এমন তো হতে পারে, নবী নিজেই ঐটা লিখেছেন।

হুজুর: আরে তিনি ফেরেশতা দিয়ে লিখিয়েছেন। ছোট বাচ্চা এতো কথা বলে!

আমি: আচ্ছা, হুজুর, আল্লাহর কি বউ আছে? ছেলে, মেয়ে, বাপ, মা, আছে?

হুজুর: আরে তোমাকে বললাম না, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় এবং তাঁর কোনো শরীক নেই।

আমি: তাহলে আল্লাহ এলেন কোথা থেকে?

হুজুর: আচ্ছা, যাও, আজকের মতো ছুটি।

ছোটবেলার সেই কথাগুলা এখন মনে হলে চিন্তা করি: ইশ, ছোট থাকতে প্রশ্ন করে করে হুজুরকে তো প্রায় ধর্ষণ করে ফেলেছিলাম!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন