আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিষবিগ্যান - ১

লিখেছেন নাস্তিক ফিনিক্স

গোড়ার কথা

রাষ্ট্রসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংক্রান্ত সংগঠন (UNESCO) ২০০৯ সালকে জ্যোতির্বিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক বছর বলে ঘোষণা করেছিল। কেন?

কারণ আজ থেকে ৪০৬ বছর আগে ১৬০৯ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি প্রথম টেলিস্কোপের মাধ্যমে আকাশ পর্যবক্ষেণ করেন। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞানের গোড়াপত্তনে এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা। কিন্তু কীভাবে?

সভ্যতার আদিযুগ থেকে বা তারও আগে থেকে মানুষ আকাশের গতিবিধি লক্ষ্য করছিল। কিন্তু তখনকার মানুষের কাছে আকাশ ছিল রহস্যে ভরা এক অজানা জগৎ।| আকাশ ও পৃথিবী সম্পর্কে তখনকার ধারণা কেমন ছিল, দেখা যাক:


এ হলো অজানাকে ব্যাখ্যা করতে কল্পনার আশ্রয় নেওয়া।

শুধু আকাশ নয়, আকাশের বস্তুগুলির বেলায়ও তাই হলো।| আকাশের তারাগুলি মুনি-ঋষি, রাজা-গজা হলো। গ্রহ, চাঁদ, সূর্য এরা ঠাকুর-দেবতায় পরিণত হলো। এ থেকে আকাশের বস্তুগুলি নিয়ে নানা পৌরাণিক উপাখ্যান তৈরি হয়েছে।


ক্রমশ আর একটি ভুল ধারণা তৈরি হলো, আকাশের গ্রহ তারারা নাকি মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করে। এই ভুল ধারণাকে আশ্রয় ও পুঁজি করে আজও টিকে আছে জ্যোতিষীর দল।

[চলবে]

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন