আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ৪ মার্চ, ২০১৭

হাদীসের প্রথম পাঠ - ০১

লিখেছেন নরসুন্দর মানুষ

ভূমিকা

ইসলামী সমাজে কোরআন থেকেও যার অবদান সবচেয়ে বেশি, তা হচ্ছে হাদীস! হাদীসকে এক কথায় মুহাম্মদের জীবন যাপনের তথ্য সংকলন বলা যেতে পারে। কোরআন আপাত দৃষ্টিতে একটি অবোধ্য মুহাম্মদীয়-বার্তা সংকলন, যা ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে মুমিনদের তেমন কোনো কাজে আসে না! সত্যি বলতে, ইসলামের মিথ টিকে আছে এর মূলপ্রাণ হাদীসের ওপর! আর হাদীস থেকেই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মাত্রায় মুহাম্মদ-চরিত্রের আসল রূপরেখা খুঁজে পাওয়া সম্ভব। তবে মুহাম্মদের নামে প্রচলিত প্রায় ৪১ হাজার অ-মৌলিক হাদীস মন্থন করে সত্য বের করে আনা, নদী সেচে হারানো আংটি ফিরে পাবার মত জটিল বিষয়!

২০০১ সালের প্রথম দিকে একটি আইডিয়া আসে মাথায়, যার মাধ্যমে ৪১ হাজার হাদিসকে মাত্র ৫০০/৬০০ পৃষ্ঠায় গল্পাকারে সময়ক্রমিক সহজপাঠ্য করে সাজানো সম্ভব, ইতিমধ্যে ১৮ হাজার হাদীসকে আমি এই ধারায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি, বাকিটুকু শেষ করতে দৈনিক ১২ ঘন্টা কাজের অনুপাতে আরও প্রায় ২ বছর সময় লাগবে; নিজেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সময় ‍বরাদ্দ দিয়েছি, বেঁচে থাকলে তা শেষ হবে অবশ্যই!

তবে তা আপনাদের হাতে পৌছানোর আগে হাদীসের ৩/৪টি পাঠক্রম (প্রাথমিক-মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক) ইবুক করার ইচ্ছাই এই সিরিজটি দাঁড় করানোর কারণ। এটি হাদীস সংক্ষেপ করার প্রকল্প থেকে ভিন্ন চরিত্রের ইবুক; এর মূল উদ্দেশ্য পাঠককে হাদীস পাঠে ধারাবাহিকভাবে আগ্রহী করে তোলা এবং হাদীসে মুহাম্মদ-চরিত্রের একটি সঠিক রূপরেখার সন্ধান দেওয়া।

হাদীসের প্রথম পাঠ, এই সিরিজের প্রথম খণ্ড, এতে মুহাম্মদ জীবনের সাধারণ বিষয়গুলোকে একত্রিত করা হয়েছে, যা তাকে একজন মধ্যম মানের ভালো-মন্দ মেশানো মানুষ হিসেবে প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট; তবে পরের খণ্ডে এই ধারাবাহিকতা কোন পথে এগুবে, তা সময়ই বলে দেবে!

এই খণ্ডের প্রায় সকল হাদীস সহিহ্ বুখারী থেকে নেওয়া হয়েছে, সামান্য কিছু হাদীস নেওয়া হয়েছে সহিহ্ মুসলিম থেকে। ইসলামী সমাজে এই দুই সংকলন অন্য সকল হাদীস গ্রন্থ থেকে বেশি গ্রহনযোগ্যতা দাবি করে এবং এই দু'টি হাদীস সংকলন তার নামের সাথেই সহিহ্ (শুদ্ধ) শব্দ ধারণ করে, যা অন্য কোনো সংকলনের বেলায় নেই; তাই এই ‍সিরিজের প্রথম খণ্ড শুরু করছি শুদ্ধ হাদীসের বাতাবরণের মধ্যে থেকেই!

আপনাদের আগ্রহ পরের খণ্ডের দ্রুত প্রকাশ নিয়ে আসবে, তবে তার আগে মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মত নতুন একটি চমক আপনাদের হাতে আসবে আগামী কয়েক মাসের ভেতরেই; তার আভাস এই সিরিজের শেষদিকে দিয়ে রাখবো।

আমি-আমরা আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করছি মানুষের মানবিক মুক্তির; আপনি কেবল এটুকু করুন: মানবিকতার পক্ষে থাকুন, মুক্তচিন্তার পক্ষে থাকুন, ধর্মকারী'র সাথে থাকুন।

ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা সহ,
নরসুন্দর মানুষ
মার্চ, ২০১৭

#

হাদিস জটলার কারণ

সহিহ্ মুসলিম এবং মুসনাদে আহমেদ-গ্রন্থের হাদীস অনুসারে মুহাম্মদ কোরআন ছাড়া অন্য কোনোকিছু লিখে রাখতে নিষেধ করেছিলেন, হয়ত এই কারণে মুহাম্মদের নবী হিসাবে প্রচার শুরুর সময় থেকে ওমর ইবনে আব্দুল আজিজের খেলাফত লাভের সময় (৯৯ হিজরী বা ১১০ বছর) পর্যন্ত হাদীসের তেমন কোনো লিখিত রূপ ছিলো না। শুধুমাত্র মৌখিকভাবেই মুহাম্মদের জীবন চরিত (হাদীস) ফুলে-ফেঁপে উঠতে থাকে। বিখ্যাত-কুখ্যাত মানুষের নামে মিথ তৈরি হতে সময় লাগে না, মুহাম্মদের নামে একই সূত্রানুসারে মুসলিম সমাজে শত-শত মিথ্যা হাদীস বর্ণনা হতে থাকে। মোটামুটিভাবে লিখিত আকারে বর্তমানে উপলব্ধ হাদীসের প্রথম সংকলন আমরা পাই ১৪৫ হিজরী সালের দিকে, মানে মুহাম্মদের মৃত্যু-পরবর্তী ১৩৫ বছর পর।

একটা মজার গল্প বলি হাদীসের ফুলে-ফেঁপে ওঠা নিয়ে:
৮৩৩ ইংরেজী সাল, মুহাম্মদের মৃত্যুর ২০০ বছর পরের ঘটনা; আব্বাসীয় খলিফা আল-মামুনের শাসনকাল। কবি আল-আত্তাবি বাগদাদের রাস্তায় হেঁটে-হেঁটে মুড়ি খেতে-খেতে প্রধান বাজার এলাকায় পৌছালেন। এ সময়কালে খেতে-খেতে হাঁটাচলাকে খারাপ চোখে দেখা হত এবং এতে মানীদের সম্মান চলে যেত।

এক বন্ধু তার এই খেতে খেতে বাজারে আসা দেখে বললেন: তোমার কেমন আক্কেল? তুমি খাচ্ছ আর লোকজন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে। এটা কি ভাল হলো? কবি আল-আত্তাবি তাচ্ছিল্যের সাথে জবাব দিলেন: এরা আবার লোকজন হলো কবে? এরা তো গরু। বন্ধু তার এ কথার তীব্র প্রতিবাদ করলে কবি বললেন: দাঁড়াও! তোমাকে এক্ষুনি প্রমাণ করে দেখাচ্ছি, এরা মানুষ নাকি গরু?

কবি বাজারের মাঝে উচু এক জায়গায় উঠে চেঁচাতে লাগলেন: এই সকলে এদিকে আসেন, আজ আমি আপনাদের আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ মুস্তাফা সম্পর্কে কিছু বলব। এ কথা শুনে বাজারের লোকজন দৌড়ে এসে তাঁর চারপাশে ভিড় জমালো। তিনি বলতে লাগলেন, আমি এক লোককে জানি, যে তার বাপের কাছ থেকে শুনেছে, তার বাপ শুনেছে দাদার মামাত ভাইয়ের কাছে, দাদার মামাত ভাই শুনেছে এক হুজুরের কাছে, হুজুর আবু হুরায়রাকে বলতে শুনেছে নবীর এই হাদীসটি। এই ভাবে তিনি একের পর এক আবু হুরায়রা, আয়েশা, ইবনে আব্বাস, আল খুদরি বর্ণীত হাদীস ইসনাদ সহকারে বলতে থাকলেন। উপস্থিত জনতা মন্ত্রমুগ্ধের মতো তার কথা শুনতে লাগল। তিনি এমন মোহ বিস্তার করলেন যে, ডান হাত উঁচু করলে উপস্থিত সকলের মাথা ডান দিকে আর বাম হাত উচু করলে বাম দিকে ঘুরে যায়। এ সময়ে তিনি অনেকের কাছ থেকে শোনা একটি মুতাওয়াতির হাদিস ইসনাদ সহকারে বর্ণনা করলেন - নবী বলেছেন: যে ব্যক্তি তার জিহ্বার ডগা দিয়ে নিজের নাক চাটতে পারবে, সে নিশ্চিত বেহেস্তে যাবে। একথা শোনার সাথে সাথে সকলে জিহ্বা দিয়ে যার যার নাক চাটার চেষ্টা করতে লাগল। তখন তিনি পাশে দাড়ানো বন্ধুকে ফিসফিস করে বললেন: আমি তোমাকে বলেছিলাম, এরা গরু! গরু যেমন জিহ্বা দিয়ে নিজের নাক চাটে, উপস্থিত এই জনতাকে কি ঠিক তেমনই গরুর মতো দেখাচ্ছে না?

এই গল্পটি বলে দেয়, হাদীসে ইসনাদ, রাবী, ধারাবাহিকতা ঠিক থাকলেই তা সত্য হবার সম্ভবনা সবসময় থাকে না, মুহাম্মদের নামে বর্ণনা হওয়া সকল অলৌকিক ঘটনার হাদীস এই দোষে দুষ্ট! এক সময় হাদীস বর্ণনা করাটাই লাভজনক পেশায় পরিনত হয় মুমিন ঈমামদের; আর এই পেশার পসারই হাদীস সংকলন তৈরি হবার প্রধান কারণ! শীয়া ৪টি সংকলনের হিসাব আলাদা রেখে আমি ১৬ জন হাদীস সংকলকের হাদীসকে কাজের আওতায় নিয়েছি, তাদের হিজরী মৃত্যুসন থেকে মুহাম্মদের মৃত্যুর সময় (হিজরী ১০ সাল পর্যন্ত মুহাম্মদ জীবিত ছিলেন) এবং সংকলকের মৃ্ত্যুর সময় থেকে ১০ বছর (ধরে নেই মৃত্যুর ১০ বছর আগে তারা সংকলনের কাজ শেষ করেছেন), মোট ২০ বছর বাদ দিলেই হাদীস সংগ্রহের সময়কাল নিয়ে ধারণা পাওয়া যাবে, সে হিসেবে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য হাদীস গ্রন্থ বুখারী এবং মুসলিমের সংগ্রহ ক্রম আসে ৬নং এবং ৭নং এ। বোঝা যায়, এ দুটো গ্রন্থ মৌলিক কাজ নয়! বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত বলবো দ্বিতীয় সিরিজে।

আগ্রহী পাঠকদের জন্য ১৬ জন হাদীস সংকলকের ধারাবাহিক সিরিয়াল, নাম এবং মৃত্যুসন (হিজরী) দিয়ে দিলাম, বাদবাকী ২০ বছরের বিয়োগ দিয়ে নিজেই বুঝে নিতে পারবেন, কত গমে কত আটা

০১. ঈমাম বাগাবী মৃত্যু: ১৫৬ হিজরী
০২. ঈমাম মালেক মৃত্যু৭৯ হিজরী
০৩. ঈমাম শাফেয়ী মৃত্যু: ২০৪ হিজরী
০৪. ঈমাম আহমেদ মৃত্যু: ২৪১ হিজরী
০৫. ঈমাম দারেমী মৃত্যু২৫৫ হিজরী
০৬. ঈমাম বুখারী মৃত্যু২৫৬ হিজরী
০৭. ঈমাম মুসলিম মৃত্যু: ২৬১ হিজরী
০৮. ঈমাম ইবনে মাজাহ মৃত্যু: ২৭৩ হিজরী
০৯. ঈমাম আবু দাউদ মৃত্যু: ২৭৫ হিজরী
১০. ঈমাম তিরমিযী মৃত্যু: ২৭৯ হিজরী
১১. ঈমাম নাসায়ী মৃত্যু৩০৩ হিজরী
১২. ঈমাম দারা কুতনী মৃত্যু: ৩৮৫ হিজরী
১৩. ঈমাম বায়হাকী মৃত্যু৪৫৮ হিজরী
১৪. ঈমাম রাযীন মৃত্যু৫২৫ হিজরী
১৫. ঈমাম ইবনে জাওযী মৃত্যু৫৯৭ হিজরী
১৬. ঈমাম নববী মৃত্যু: ৬৭৬ হিজরী

ভেবে দেখুন, ইসলাম টিকে আছে মুহাম্মদের মৃত্যুর ১৩০ বছর পর থেকে ৬৫০ বছর পরের সংকলিত হাদীসের ওপর, যেখানে এই আধুনিক যুগেও মাত্র ২৫ বছরে রাজাকার-খুনী-ধর্ষকও সাধু হয়ে যায় (উদাহরণ: দেলওয়ার হোসেন সাঈদী), সেখানে ১৩০ বছর তো অনেক লম্বা সময়! মজার বিষয় হচ্ছে, বর্তমানে প্রাপ্ত ১ নং ক্রমে থাকা ইমাম বাগাবীর হাদীস সংকলনের ৪৪৩৪ টি হাদিসের মধ্যে প্রায় ১২০০ টি জাল এবং দুর্বল হাদীস! মুহাম্মদের মৃত্যুর সবচেয়ে কাছাকাছি সময়েও তিনি জাল হাদিস চিহ্নিত করতে সক্ষম ছিলেন না, পরের সংকলনগুলোর কথা আর বলার অপেক্ষা রাখে না!

এবার শুরু করা যাক হাদীসের নম্বর বা সিরিয়াল নিয়ে আলোচনা।

হাদীস ক্রমানুসারে তিনভাবে সন্নিবেশিত করা হয়-
নিচের হাদীসটি যেমন:

{এক ইহুদী উমর-কে বলল: হে আমীরুল মুমিনীন! আমাদের উপর যদি এই আয়াত: “আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম” (৫:৩) অবতীর্ণ হত, তাহলে সে দিনটিকে আমরা ঈদ (উৎসবের) দিন হিসাবে গণ্য করতাম। উমর বললেন: আমি অবশ্যই জানি, এ আয়াতটি কোন্ দিন অবতীর্ণ হয়েছিল। আরাফার দিন জুমুআ দিবসে এই আয়াতটি অবতীর্ণ হয়েছিল।}

এই হাদীসটিকে সংক্ষেপে পরিচয় দেবার জন্য নিচের যে কোনো একটি বা তিনটিকেই সূত্র বা সিরিয়াল হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে, যে ক্রমানুসারেই খুঁজুন, ওপরের হাদীসটি আপনি ঠিকই পেয়ে যাবেন।

1. Arabic reference serial: Sahih al-Bukhari 7268
2. In-book reference: Book 96, Hadith 1
3. USC-MSA web (English) reference: Vol. 9, Book 92, Hadith 373

কিন্তু…..! হাদীস সিরিয়াল করার আরও একটি পদ্ধতি আছে, যাকে বলা যেতে পারে:
4. Bangladeshi (হযবরল) Style: ইচ্ছামত হাদীস বাদ রাখা হয় বাংলা অনুবাদে, তাই এই হাদীসটি বিভিন্ন প্রকাশনীতে বিভিন্ন সিরিয়ালে রাখা আছে! অতএব এই হাদীসের বাংলাদেশী বাংলা সিরিয়াল চাহিয়া লজ্জা দিবেন না! তিনটি আর্ন্তজাতিক সিরিয়াল অনুসারে বুখারীতে সর্বমোট হাদিসের সংখ্যা ৭৫৬৩টি, বাংলাদেশে বুখারীর প্রায় ২০টি প্রকাশনীর সংকলন আছে; আসুন, আমার কাছে থাকা তিনটি বাংলাদেশী প্রকাশনীর বুখারী সংকলনে হাদিসের সংখ্যা দেখি:
বুখারী শরীফ: ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ISBN: 984-06-0951-7) হাদীস ৭০৫টি
সহীহ বোখারী শরীফ: মীনা বুক হাউস (ISBN: 984-836-039-5) হাদীস ৭০৫১টি
সহীহ আল বুখারী: আধুনিক প্রকাশনী (৬খণ্ড- জুন, ২০০১) হাদীস ৭০৪২টি

আশা করছি, আপনার কাছে হাদীসের জটলার কারণ পরিষ্কার হচ্ছে। এছাড়াও জটলার আরও একটি বড় কারণ - একই হাদীস একাধিক বার বিভিন্ন পরিচয়ে বিভিন্ন বর্ণনাকারীর বয়ানে বর্ণনা করা! ৪১ হাজার হাদীসকে যদি পুনরাবৃত্তি বাদ দিয়ে সংকলন করা হয়, তবে তার সংখ্যা দাঁড়াবে বড়জোড় ৪ হাজারে!

এই ইবুকের সকল হাদীসের সিরিয়াল/ক্রম ইন্টারন্যাশনাল ফরম্যাটে (USC-MSA web (English) reference) রেখেছি, আপনার সংগ্রহে থাকা বাংলাদেশী সংকলনে-এ সিরিয়াল না মিললে আমার করার কিছু থাকছে না তাই! তবে এটা ইন্টারনেটের যুগ, গুগল করে মিলিয়ে নিতে পারেন, অথবা দেখতে পারেন এখানে অথবা এখানে

অনেক জ্ঞানগর্ভ আলোচনা হলো, চলেন বিরক্তি কাটাই, প্রথম অধ্যায়ে মুহাম্মদের চরিত্র ও হাদীসের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা দিয়ে হাদীসের প্রথম পাঠ শুরু করি।

(চলবে)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন