আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ১২ মে, ২০১৭

লাইলাতুন নিসফে মিন শাবান বা শব-ই-বরাত

 লিখেছেন দ্বীনমজুর
আজকের দিনে সূর্যাস্তের পর আল্লাহতালা প্রথম আসমানে আসবেন এবং বলবেন, "কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছ কি?
আমি তাকে ক্ষমা করবো। আছে কি কোনো রিজিক প্রার্থী? আমি তাকে রিজিক দেব। এভাবে সুবহ সাদিক পর্যন্ত আল্লাতাল্লা মানুষের প্রয়োজনের কথা বলে তাদের ডাকতে থাকেন।" (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীদ, ১৩৮৪)
অন্য এক জায়গায় উল্লেখ আছে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নূরের তাজাল্লি পৃথিবীর কাছাকাছি আসমানে প্রকাশ পায় বা পাবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে:
১. আল্লা কোন প্রজাতির প্রাণী?
তিনি কোন ভাষাতে কথা বলেন?
আরবি তার ভাষা হলে তো সমস্যা।
এই ভাষা বাংলাদেশের তেমন কেউ জানে না!
২. আমাদের ভূমি থেকে কতটা দূরত্বে আছে প্রথম আসমান?
(এটা নিয়ে কোনো মুমিন ভাই গবেষণা করতে পারে। কারণ এ তো কুরানীয় বিজ্ঞান!)
৩. আল্লা কথা বলতে পারেন, তার কথা কি বাংলাদেশের কেউ কখনো শুনেছেন?
(অলি, মাওলানা, মুফতিসহ বিশ্বাসী বান্দারা?)
৪. বাংলাদেশের কোথাও নূরের তাজাল্লি কেউ কখনো দেখেছেন কি?
৫. আরববিশ্বে আল্লা রিজিক দেন কীভাবে?
তাদের তো কোনোকিছুর অভাব নাই।
(নারী, বাড়ি, গাড়ি, খাদ্য, দাসী,সুরা।)

৬. এবং সারাবিশ্বের না-খেয়ে-থাকা শত-কোটি মানুষের আন্তরিক দোয়া-মোনাজাত সত্ত্বেও আল্লা তাদের রিজিকের ব্যবস্থা করে না কেন?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন