আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১০

শান্তিকামী ইসলামী রাষ্ট্রগুলো


মুসলিমদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র, প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ দেশ সৌদি আরব। শান্তির ধর্ম ইসলামের জন্মদাতার জন্ম যে সে দেশে! এখন সেই দেশ এবং আরও কিছু ইসলামী দেশের শান্তিকামিতার নিদর্শন দেখা যাক উইকিলিকস-এর উদ্ধৃতি দিয়ে করা প্রথম আলোর রিপোর্টে। 

একটি অংশ পড়ে দেখুন:

সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা গোপন বার্তাগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জঙ্গি অর্থায়নকারী দেশ হিসেবে সৌদি আরবের পাশাপাশি কাতার, কুয়েত ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) নামও এসেছে। এতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সম্পর্কে বলা হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রেই ওই সব দেশের (সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ইউএই) কট্টরপন্থী ধনী ব্যক্তিরা এ ধরনের দাঙ্গা পরিচালনায় অর্থায়ন করে থাকেন। এসব বার্তায় দেখা যায়, পাকিস্তান বা আফগানিস্তানের মতো মিত্র রাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সম্পর্কে মার্কিন কূটনীতিকেরা উঁচু গলায় অপ্রিয় সত্য কথা বললেও সৌদি আরবের সমালোচনা করেছেন গোপনে।

মার্কিন গোপন এসব বার্তায়, জঙ্গি অর্থায়নে সৌদি আরবের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ আনা হয়েছে। বলা হয়েছে, জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্যরা সৌদি আরবে হজযাত্রীর বেশে কিংবা একটি নামকাওয়াস্তে কোম্পানি গঠন করে সৌদি সরকারের বরাদ্দ করা দানের অর্থ গ্রহণ করে। ফাঁস হওয়া একটি বার্তায় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে, কীভাবে পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়েবা ২০০৫ সালে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সৌদি আরবভিত্তিক কোম্পানির কাছ থেকে তহবিল পেয়েছে। লস্করের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালে ভারতের মুম্বাই হামলা চালানোর অভিযোগ রয়েছে। লস্করের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জামায়াত-উদ-দাওয়ার কর্মকর্তারা সৌদি আরবে গিয়ে মাদ্রাসা তৈরির কথা বলে তহবিল সংগ্রহ করেন। পরে ওই তহবিলের একটি অংশ জঙ্গি তৎপরতায় ব্যবহার করা হয়।

ওই বার্তায় জানানো হয়, জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্যরা সাধারণত হজের সময় সৌদি আরবে গিয়ে ধনী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে হাত পাতে। কারণ সৌদি আরবে হজের সময় মুসল্লিরা বড় অঙ্কের নগদ অর্থ নিজেদের সঙ্গে বহন করার অনুমতি পান। এটাকে নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় ধরনের ছিদ্র বলে মার্কিন বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুযায়ী, লস্করের কার্যক্রম পরিচালনায় বছরে সাড়ে ৫২ লাখ ডলার ব্যয় হয়। এ ক্ষেত্রে হাজিদের দানের ছোট একটি অংশও কম নয়।

পূর্ণ রিপোর্ট এখানে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন