আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১০

রক্তাক্ষরে লেখা কোরান


কী একটা গানে আছে না "আঙ্গুল কাটিয়া কলম বানাইয়া নয়নের জল করলাম কালি রে..."? এই লাইনটা কখনও বুঝিনি আমি। সব সময় প্রশ্ন জেগেছে মনে: আঙুল কেটে ফেললে রক্ত দিয়েই তো লেখা যায়। অনেক বেশি কার্যকরও হয় সেটা। নয়নের জলকে তাহলে কালি বানানো কেন? তাছাড়া চোখের পানি দিয়ে কিছু লিখলে তা তো দৃশ্যমান হবার কথা নয়! আর কালি হিসেবে নয়নের জলই যদি ব্যবহার করতে হয়, তাহলে আঙুল কাটার যৌক্তিকতা কী? 

কথাগুলো বললাম সাদ্দাম হোসেন সংক্রান্ত একটি খবর পড়ে। ব্যাটায় নিজের রক্ত দিয়ে কোরান শরীফ কপি করেছে! ৬০৫ পৃষ্ঠা লিখতে ব্যয় হয়েছে মাত্র ২৭ লিটার রক্ত! সেটি রাখা আছে বাগদাদের এক মসজিদের পাতালকুঠরিতে, যার কথা অধিকাংশেরই অজানা ছিলো।


এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আল্লাহ তুষ্ট করতে সাধিত এই বেসাধারণ কাজটির পুরস্কার হিসেবে সাদ্দামের বেহেশতবাস নিশ্চিত হবে কি?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন