আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১১

সব মতবাদ ও বিশ্বাসই কি শ্রদ্ধা পাবার যোগ্য?


অন্যের মতামত ও বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করা আবশ্যক - এই জাতীয় অতি সুশীল কথায় আমার পিত্তপ্রদাহ শুরু হয়ে যায়। হবেই না বা কেন! এর মানে কি এই দাঁড়ায় না যে, অন্যদের যে কোনও ধরনের মতামত বা বিশ্বাস আমার কাছে গ্রহণযোগ্য না হলেও সেটিকে শ্রদ্ধা করতে হবে? আজিব কথা! না রে, ভাই, পলিটিক্যালি অতোটা কারেক্ট আমি নই, হতে চাইও না এবং হওয়াটা ক্ষতিকর বলেই মানি। 

এমন অনেক মতামত বা বিশ্বাস আছে, যেগুলোর সপক্ষে আমি নই, কিন্তু সেসব নিয়ে উচ্চবাচ্যও করি না (হয়তো এটাকেই এ ক্ষেত্রে শ্রদ্ধা বলা হয়ে থাকে?)। কিন্তু কেউ ধর্ষণের পক্ষে মত দিলে সেই মতটিকেও শ্রদ্ধা দেখাতে হবে? বা আমার মা-বোনের ধর্ষণকারীদেরকে ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখে রেকনসিলিয়েশনের পথে আসার মতধারাকেও? কিংবা নাৎসিবাদকে? তথ্য-, উপাত্ত-, প্রমাণহীন সাংগঠনিক ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্মের তত্ত্ব সার্বিকভাবে প্রয়োগ করার পক্ষের মতামতকেও?

এইসব ভিন্নমত বা বিশ্বাসকে আপনি শ্রদ্ধা করবেন? আমি করবো না এবং নিজের প্রতিবাদ ব্যক্ত করবো স্পষ্টভাবেই।

শ্রদ্ধা চেয়ে নেয়ার, দাবি করার বা আদায় করে নেয়ার জিনিস নয়। শ্রদ্ধা অর্জন করে নিতে হয়। সবকিছুকে বাই ডিফল্ট শ্রদ্ধা দেখাতে হবে, এ বড়োই ফালতু কথা।

আমি তো তবু বেশ নরমভাবে কথাগুলো বললাম। সুদর্শনা নাস্তিক ক্রিস্টির বক্তব্য শুনেই দেখুন না! সঙ্গে ভিডিও ফ্রি 



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন