আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০১১

ইসলামে নারীর মর্যাদার আরেকটি নমুনা


সারকথা হলো এই: সর্বাগ্রে মেটাতে হবে স্বামীর দৈহিক চাহিদা। স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা, ইচ্ছে-অনিচ্ছে, ব্যস্ততা ধর্তব্য নয় একেবারেই। হাদিসে বলা হচ্ছে:


"If a husband calls his wife to his bed [i.e. to have sexual relation] and she refuses and causes him to sleep in anger, the angels will curse her till morning" 
(Sahih Bukhari 4.54.460)

"By him in Whose Hand lies my life, a woman can not carry out the right of her Lord, till she carries out the right of her husband. And if he asks her to surrender herself [to him for sexual intercourse] she should not refuse him even if she is on a camel's saddle" 
(Ibn Majah 1854)

একই সুরে কথা বললেন মালয়েশিয়ার সংসদ সদস্য। তাঁর মতে, স্বামীরা পরনারী গমন করে কারণ স্ত্রীরা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে না। অর্থাৎ দোষ স্বামীদের নয় কোনও মতেই। তিনি আরও বলেছেন, স্ত্রীদের চলতে হবে "চাহিবামাত্র বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে" নীতিতে। যে কোনও অবস্থায় যে কোনও পরিবেশে স্বামীর দেহরঞ্জন করার জন্য বাকি সমস্ত কর্মকাণ্ড ত্যাগ করতে স্ত্রীরা বাধ্য।

কী বুঝলেন? কেবল ইসলামই নারীকে দিয়েছে প্রকৃত মর্যাদা। আর সে কারণেই ইসলামে নারীকে সব সময় পুরুষের ইচ্ছে, চাহিদা ও কামনা অনুযায়ী আচরণ করতে হয়। পুরুষের ঈমান দাঁড়িয়ে যাবে বলে নারীকে বোরখাবৃত হতে হয়। রিপু দমন করার দায়ভার পুরুষকে বইতে হলে পুরুষকে মর্যাদা দেয়া হয়ে যেতো না! ইসলাম সে-পথে যায়নি। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন