আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ৮ মে, ২০১১

থাকিতে দক্ষিণ হস্ত...


ধর্মভূতের আছর হলে বাহ্যিক জ্ঞানরহিত হয়ে পড়ার আরও একটি নিদর্শন।

গড়পড়তা মধ্যবিত্ত ব্যক্তির মতো তাঁরও ছিলো একখানা বাড়ি, চাকরি, স্ত্রী ও তিন সন্তান। একদিন সকালে উঠে তাঁর মনে হলো, এসবের কোনও মূল্য নেই, সবকিছুই অর্থহীন। তাই সব পেছনে ফেলে তিনি বেরিয়ে পড়লেন শিব দেবতার সেবায়। সাধুর পোশাক পরে তিনি ঘুরে বেড়াতে লাগলেন পথে পথে। ১৯৭০ সালের কথা সেটা। 

তিন বছর পরে তাঁর মনে হলো, পার্থিব জীবনের বৈভব ও ভোগসুখমুক্তি তাঁর এখনও হয়নি। এসব থেকে নিজেকে সম্পূর্ণভাবে বিযুক্ত করতে তিনি তাঁর দক্ষিণ হস্ত সেই যে উত্তোলন করলেন, তারপর পেরিয়ে গেছে আটত্রিশ বছর, সেই হাত তিনি আর নামাননি। সেটি এখন একেবারেই অচল এবং কর্ম-অক্ষম। এখন চাইলেও তিনি তা নামাতে পারবেন না (শিব হালায় অকৃতজ্ঞ! বান্দার এই হাতটারে সে চালু কইরা দিতে পারতো না?)।


নিজের পরিবার ত্যাগ করে শিবের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা এই ব্যক্তি সাধু অমর ভারতী হিসেবে পরিচিত। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন