আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ২৭ জুন, ২০১১

ধর্মের বলাৎকারোন্মুখ শিশ্ন


বেহেশতে প্রতিশ্রুত বৈচিত্র্যময় ইন্দ্রিয়পরায়ণ জীবনে হুরের পাশাপাশি অজস্র গেলমানও থাকবে। নিচের ঘটনা পড়ে মনে হলো, গেলমান নিয়ে বেহেশতে কিংকর্তব্য, সেটা বুঝতে চেয়েছিল এক হুজুর। 

লিংক পাঠিয়েছেন পাদুকা

সাভারে মাদ্রাসা শিক্ষকের ছাত্র বলাৎকার

ঢাকা, ২৬ জুন (শীর্ষ নিউজ ডটকম): সাভারে এক মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। পৌর এলাকার ডগড়মোড়ার দারুল কুরআন মাদ্রাসার (নামটা খিয়াল কৈরা!) নাজারা বিভাগের শিক্ষক ফিরোজ গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় মাদ্রাসার ছাত্রাবাসে সাইফ উদ্দিন (১২)কে বলাৎকার করেন। এ ঘটনায় মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকসহ এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এবং ছাত্রের পিতা শিক্ষককে মারধর করলে তিনি পালিয়ে যায়। 

জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় শিক্ষক মাদ্রাসার ছাত্রাবাসের সাইফ উদ্দিনের কক্ষে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে জোরপূর্বক তাকে বলাৎকার করে এবং কাউকে বিষয়টি না বলার জন্য বিভিন্ন ভয়-ভীতি প্রর্দশন করে চলে যায়। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হওয়ায় ও ভয়ে মাদ্রাসার কাউকে কিছু না বলে ওই ছাত্র তার বাড়িতে চলে যায়। এদিকে ছাত্রের পরিবারের লোকজন মাদ্রাসা থেকে অসময় বাড়িতে আসার কারণ জানতে চাইলে সে এ ঘটনা বলে দেয়। এ ঘটনা শুনে ছাত্রের পিতা উত্তেজিত হয়ে মাদ্রাসায় এসে ওই শিক্ষককে প্রকাশ্যে মারধর করে। পরে মাদ্রাসার ছাত্র -শিক্ষকসহ এলাকাবাসী শিক্ষককে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ছাত্রের পিতা তার ছেলেকে বলাৎকারের বিষয়টি জানায়। আর এ সুযোগে লম্পট শিক্ষক পালিয়ে যায়। (এইটা কী হইলো! আল্লাহপাক ধর্ষকরে পালাইতে দিলো! সে কার দলে?)

এ ব্যাপারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবু বক্কর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ওই শিক্ষককে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন