আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০১১

ইসলামী ইতরামি: এক হালি


১.
ফুটবল খেলা দেখে ফেরার সময় দুর্ঘটনায় মৃত স্কুলবালকদের উদ্দেশে এক ইসলামী বান্দার লেখা:

শিক্ষার্থীরা হারাম ফুটবল খেলা শেষে ট্রাকে চড়ে বাড়ি ফিরছিল। অবশেষে পৌঁছলো তবে দুনিয়ার বাড়ীতে নয়, আখিরাতের বাড়ীতে। এখন কি হবে? <ইসলামে সকল খেলা-ধূলা হারাম> এটা হয়তো তারা জানেনা, অভিভাবক, শিক্ষক কেউই শেখায়নি। তাদের ধর্মীয় শিক্ষকরাতো শিখানোর প্রশ্নই আসে না , কারন অধিকাংশ মাওলানা(দুনিয়াদার) তারা খেলা-ধুলাকে যায়েজ ফতোয়া দেয়। অথচ ইসলামে খেলা-ধুলা হারাম।

এ শিক্ষার্থীদের যদি খারাপ পরিণতি হয় এজন্য ধর্মীয় শিক্ষক, শিক্ষক, অভিভাবক সবাইকে এর দায় বহন করতে হবে এবং কাফফারা আদায় করতে হবে।

২. 

ছাত্রকে আটকে রেখে যৌন নির্যাতন চালানোর অভিযোগে পুলিশ এক মাদ্রাসাশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম জাকির হোসেন (৪০)। আজ বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।

রাজধানীর মিরপুর থানার পুলিশ গতকাল মঙ্গলবার রাতে পাইকপাড়ার মাদ্রাসাতুল আহবাদ থেকে জাকিরকে গ্রেপ্তার করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম খান জানান, জাকির হোসেন গতকাল দুপুরে মাদ্রাসাতুল আহবাদের হাফিজি শাখার এক ছাত্রকে একটি কক্ষে নিয়ে যৌন নির্যাতন করেন। ওই ছাত্র বাসায় গিয়ে বিষয়টি তার মা-বাবাকে জানায়। রাতে ওই অভিভাবক মহল্লাবাসীকে নিয়ে মাদ্রাসায় এসে শিক্ষককে আটকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জাকির একপর্যায়ে অভিযোগ স্বীকার করেন। পরে রাতেই মহল্লাবাসী জাকিরকে পুলিশে সোপর্দ করে। ছাত্রের বাবা গতকাল রাতে মিরপুর থানায় জাকির হোসেনকে আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। 

তদন্ত কর্মকর্তা আরও জানান, শিক্ষক জাকির গত রোববার আরও একটি ছেলেকে বলৎকার করে বলে স্বীকার করেছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুরে।

(লিংক পাঠিয়েছেন মীকাঈল

৩. 
মসজিদ যখন মোনাজাতস্থল নয়, জঙ্গি উৎপাদন কল। ভিডিওতে দেখুন।



৪. 
প্রথম আলো থেকে আরও একটি খবর: শুধুই নারীদের 

পুরো দুই হাজার একর জমি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। কিন্তু এই ক্যাম্পাসে একজনও পুরুষ থাকবে না। একেবারে না হলেই নয় এমন কোনো কাজের জন্য যদি কখনো দরকার হয়, তাহলে পুরুষেরা সেখানে যাবেন ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ দিয়ে। এ জন্য ক্যাম্পাসজুড়ে আছে চার কিলোমিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গপথ। এই পথগুলোর সংযোগ আছে প্রতিটি ভবনের সঙ্গে। পুরুষ শিক্ষকেরা পাঠদান করবেন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। এমনই এক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। নাম নুরা বিনতে আবদুল রাহমান বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রী পড়াশোনা করবেন সেখানে। মাস দু-একের মধ্যে চালু হবে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

আমার ধারণা, বোরখা পরা মেয়েদের দেখেও তিরিশজন পুরুষের যৌনশক্তির অধিকারী নবীর অনুসারী আরবীয় পুরুষদের জাগ্রত কামভাব অপ্রতিরোধ্য। এবং ইসলামী রীতি অনুযায়ী, এর জন্যে দায়ী নারীজাতি। কারণ রিপুর তাড়না নিয়ন্ত্রণ করার দায় মুসলিম পুরুষের নয়। এবং বোরখাও যথেষ্ট কার্যকরী না হওয়ায় মেয়েদেরকে যথাসম্ভব দূরে রাখার এই উদ্যোগ। বলেন সুবহানাল্লাহ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন