লিখেছেন অবর্ণন রাইমস
নিশ্চয়ই ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান এবং মহানবী নিশ্চয়ই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সর্ব বিষয়ে সার্বিকভাবে জ্ঞানান্বিত ব্যক্তি। আর তাই ইসলামী চিকিৎসাবিজ্ঞানও চির-আধুনিক ও সর্বজনীন। বুঝে পাই না, মুসলিমরা কেন নবী বর্ণিত নানাবিধ চিকিৎসাপদ্ধতি ব্যবহার করে সুন্নত পালনে অনীহ।
মোমিন বান্দাদেরকে যাতে আর অনৈসলামিক চিকিৎসার পেছনে অনর্থক অর্থব্যয় করতে না হয়, সেই লক্ষ্যে শুরু করা হয়েছে এই সিরিজ।
চিকিৎসাপদ্ধতি ৬.
নবীর ভাষ্যমতে, আল্যা বলেছেন, "আমি যদি আমার বান্দাকে তার প্রিয় দুটি জিনিস (দুটি চোখ) থেকে বঞ্চিত করি, এবং সে ধৈর্যশীল থাকে, আমি বিনিময়ে তাকে বেহেশতে প্রবেশের অনুমতি দিই।"
নবীর সময়ে মরণোত্তর চক্ষুদান ছিলো না জানা কথা। তাই বলে তো আর ইছলাম মিথ্যা হয়ে যাচ্ছে না। ইছলাম সর্বযুগের সর্বকালের পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। কাজেই, মরণোত্তর যেসব চক্ষু পাওয়া যায়, সেগুলো আল্যার অন্ধ বান্দাদেরকে আর না দেয়া হোক। খামাখা তাদেরকে বেহেশতে যাবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা কেন? হে আলেমগণ, অন্ধ মুমিনদের কর্নিয়া প্রতিস্থাপনের বিরুদ্ধে জিহাদ শুরু কৈরা দেন আপনারা।
মহাকবিরাজ নবীর তরিকায় অন্ধদের চিকিৎসা হচ্ছে ধৈর্য ধরা। মহাকবিরাজ রক্স ইনডিড!
(সহিহ বুখারি: ৭.৭০.৫৫৬)
অনুপ্রেরণা: আনাস।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন