আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

রবিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১২

সূরা আল-ব্লগ


নাযিল হয়েছে থাবা বাবা'র ওপরে

হে রাসুল, (আপনি মুমিনগনকে) সুসংবাদ প্রদান করুন, তাহারা যেন ধৈর্য ধারণ করে ও নিশ্চয়ই (তাহার পুরস্কার স্বরূপ) তাহারা জান্নাতে প্রবেশ করিবে ও আল্লার নিকট হইতে প্রতিশ্রুত ৭২টি হুরী পাইবে ও অসংখ্য কচি গেলমান। 

জমিনে যেখানে আমি (তাহাদিগকে) সাময়িকভাবে পাঠাইয়াছি, তাহারা যেন সেইখানে কোনোরূপ স্থায়িত্বের চিন্তা না করে। 

কারণ আমি (তাহাদের) চিরঞ্জীবী করিয়া পাঠাই নাই এবং নিশ্চয়ই জান্নাতের জীবনই অনন্তর স্থায়ী হইবে। 

জমিনের সকল কিছুই আল্লাহ তাহার নেক-বান্দাদিগের জন্য সৃজন করিয়াছেন। 

এবং (জমিনের ওপর) ভারী পর্বত স্থাপন করিয়াছেন যাহাতে তাহারা নিরাপদের জমিনে বিচরণ করিতে পারে ও বকরী চড়াইতে পারে। 

হে রাসুল, তাহারা কি দেখে না যে আল্লার রাসুল নিজেও একজন মেষপালক? 

তথাপী কেন তাহারা আল্লার তৈয়ারী জমিনে মেষ চারণ ছাড়িয়া কাফেররদিগের তৈয়ারী (আন্তর্জালীয়) ক্ষেত্রে বিচরণ করে? 

তাহারা কি জানে না যে, কাফেরদিগের (আন্তর্জালীয়) ক্ষেত্র মিথ্যা ও অস্তিত্বহীন? 

তাহারা কি করিয়া আল্লার সৃষ্টি ব্যতীত কিছুকে সত্য বলিয়া মানিয়া লয়? 

(তাহাদিগকে) যখন আল্লাহ প্রশ্ন করিবেন যে আল্লাহর জমিন ছাড়িয়া তাহারা কোথায় বিচরণ করিত, তখন তাহারা কি জবাব প্রদান করিবে? 

তাহারা কি সেই মিথ্যা ক্ষেত্র অন্য অন্য মুমিনদিগকে দেখাইতে পারিবে? 

হে রাসুল, (আপনি তাহাদের) এই বলিয়া সাবধান করিয়া দিন, তাহারা যে কোন কিছুই বিনা প্রমাণে বিশ্বাস না করে ও নিরাকার ও অদৃশ্য আল্লার ওপর পূর্ণ ইমান বজায় রাখে। 

কারণ একমাত্র আলাহ এবং কোরানই সকল সত্যের আকর ও সমস্ত সৃষ্ট বস্তুর প্রমাণ। 
যদিও আমি তোমাদিগকে আল্লাহ ও তার মালাইকাতুন ও জ্বীন জাতীকে দেখিবার ক্ষমতা প্রদান করি নাই। 

(মুমিন বান্দাগন) নিশ্চই ইয়াহুদী ও নাসারাদিগের প্ররোচনায় মিথ্যা (আন্তর্জালীয়) ক্ষেত্রে প্রবেশ না করে, নিশ্চই জাহান্নামের আগুন দুনিয়া হইতে সহস্রগুণ ভয়ঙ্কর। 

এবং (প্রকৃত মুমিনগন) নিশ্চই আল্লার ওপর বিশ্বাস রাখে, এবং আল্লায় ব্যাতীত আর কে দুনিয়ার সত্য ও সকল (আন্তর্জালীয়) মিথ্যা ক্ষেত্র তৈয়ারীর ক্ষমতা রাখে? 

তথাপী (আন্তর্জালীয়) ক্ষেত্রে তোমাদিগের বিচরণ সীমিত করো, ও যাহারা অধিক বিচরণ করে তাহাদিগবে বাধা প্রদান করো ও আল্লার মহিমা ও হুরীদিগের সুন্দর দেহবল্লরীর প্রশংসা করো। 

যদিও আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের জ্ঞাতসারে কাফের ও মুশরিকদিগের সকল কর্মকাণ্ড ও (আন্তর্জালীয়) ক্ষেত্র তৈয়ারী হইয়াছে ও আমি তাহার সকলি অবগত তাহার পরেও (মুমিনদিগের জন্য) আমি আমি তাহা নিষিদ্ধ করিয়াছি। 

তোমরা নিশ্চই জানিবে কাফিরদিগের তৈয়ারী ক্ষেত্র তো তাহাদিগের মিথ্যা প্ররোচনার জন্যই ব্যবহৃত হইবে ও (তোমাদিগকে) বিভ্রান্ত করিবে। 

নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল বিষয়েই অবগত ও তাঁর অজ্ঞাতে কিছুই ঘটে না। 

অতঃপর আমি তোমাদের জন্য আন্তর্জালীয় ক্ষেত্র ও ব্লগিং নিষিদ্ধ করিয়াছি, নিষিদ্ধ করিয়াছি (ছাইয়া নিকের) ছদ্মবেশ। 

কারণ তাহারা তোমাদিগের ডান এবং বাম হস্তের অধিকারে। 

তাই তোমরা নিশ্চই তাহাদিগের ছলনায় ভুলিবে না ও ছদ্মবেশ ধারণ করিবে না। 

কারণ যে কেউ তোমাদের ওপর অধিকার স্থাপন করিতে উদ্ধত হইতে পারে। 

তথাপী তোমরা যদি (ছদ্মবেশী কাউকে) দেখিতে পাও (তাহাদের) বারণ করো ও তাহাদের ওপর উপগত হও যেমন আমি তোমাদিগের জন্য জান্নাতে হুরী ও গেলমান বরাদ্দ করিয়াছি। 

নিশ্চই জাকারবার্গ একজন ইয়াহুদী ও শুকরদের অন্তর্গত।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন