মমিন বেহেশতে গেলে ৭২ হুরী নিয়ে মৌজ করতে থাকবে, তা তো কোরান-হাদিসে অজস্রবার উল্লেখ করা আছে সরস বর্ণনাসহ। কিন্তু বেহেশতবাসী মমিনার ভাগে কী আছে, তা তো জানেন? তার ইহকালের স্বামী, যদি বেহেশতে যাবার যোগ্যতা সে অর্জন করে। কী সুষম বিচার!
কোরানের এই দুর্বলতা ম্যানেজ করতে কত্তোরকম চাপাবাজির আশ্রয় যে নিতে হয় ইছলামী ধর্মবাজেদের! ফলে অতি সঙ্গত কারণেই তাদের বক্তব্যের সঙ্গে কোরান-হাদিসের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক থাকে না। এই যেমন, এক ধর্মচাপাবাজ 'যুক্তি' দেখাচ্ছে, নারীরা বেহেশতে কী পাবে, সে বিষয়ে আল্যার একটি পরিকল্পনা আছে। তবে সে তা কোথাও জানায়নি, কারণ নারী সংক্রান্ত বিষয়ে বিশদ বর্ণনা দিতে আল্যাফাক বিব্রত বোধ করে। তাই সেসবের উল্লেখ কোথাও নেই।
জানতে ইচ্ছে করে, এই কথাগুলো কি আল্যা তাকে ব্যক্তিগতভাবে বলে গেছে? কোত্থেকে জানে সে এসব? চাপাবাজির একটা সীমা থাকা উচিত! কোরানে নারীজাতিকে দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ বানাতে, তাদের সম্পর্কে কুৎসিত আয়াত নাজিল করতে আল্যা তো কখনও বিব্রত বোধ করেনি!
ইচ্ছে করলে তিন মিনিটের চাপাবাজি শুনুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন