আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ৯ জুলাই, ২০১২

ছহীহ চৌদি রাজকন্যারা




ওপরের ছবিগুলো চৌদি রাজকন্যাদের। নিশ্চয়ই তারা ছহীহ লেবাছ পরিধান করে! আর এখানে দেখুন সৌদি প্রিন্সের কন্যার বেশ কিছু 'হালাল' ছবি।

ছবিগুলো অতি অনায়াসে পেয়ে গেলাম গুগলিয়ে। খুঁজলে আরও পাওয়া যাবে নিশ্চয়ই। প্রথম আলোয় প্রকাশিত নিচের খবরটি পড়ে নেহাতই কৌতূহলবশত এই কর্মটি করেছিলাম।

‘বারবি’ রাজকন্যা যুক্তরাজ্যে আশ্রয় চাইলেন

সারা বিনতে তালাল বিন আবদুল আজিজ সৌদি আরবের ‘বারবি’ রাজকন্যা হিসেবে পরিচিত। তিনি রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল আজিজের নাতনি। তাঁর বাবা ছিলেন দেশটির অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি যুবরাজ তালাল। অথচ, তিনি কিনা ভয় পাচ্ছেন নিজের দেশে ফিরতে!

২০০৭ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী সারা গত শুক্রবার ব্রিটিশ সরকারের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন। ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ পত্রিকার এক খবরে আজ রোববার এ কথা জানানো হয়। আবেদনপত্রে ৩৮ বছর বয়সী রাজকন্যা বলেছেন, সৌদি গোয়েন্দারা তাঁকে অপহরণ করে দেশটিতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, ‘আমি শারীরিকভাবে নির্যাতিত হয়েছি। মানসিকভাবে নিপীড়িত হয়েছি। আমার সম্পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তারা (সৌদি সরকার) বলছে, আমি ইরানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছি। এভাবে তারা আমার সব শেষ করেছে। আমাকে ধ্বংস করা হয়েছে।’

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় পাওয়ার জন্য সারার ইচ্ছার কথা গত শুক্রবার যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। ২০০৭ সালে বাবা তালালের সঙ্গে সম্পদ ভাগাভাগি নিয়ে কলহের জের ধরে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যান। যুক্তরাজ্যে এসে প্রথমে ওঠেন কটসওল্ডসে, পরে লন্ডনে। এখন তিনি একটি পাঁচতারা হোটেলে নিজ বাহিনীর নিরাপত্তায় থাকেন। তাঁর সঙ্গে আরও থাকে তাঁর চার সন্তান ও দুটি কুকুর।

সৌদি আরব, সুইজারল্যান্ড, মিসর ও লেবাননে মায়ের রেখে যাওয়া অর্থ, গয়না ও স্থাবর সম্পদ ভাগাভাগি নিয়ে সারা তাঁর ভাই যুবরাজ তুর্কির সঙ্গে আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিপূর্বে সৌদি কর্মকর্তারা তাঁকে রিয়াদে ফিরে গিয়ে মামলা লড়ার আহ্বান জানালে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।

সৌদি রাজপরিবারের কোনো সদস্যের আশ্রয় প্রার্থনা এবারই প্রথম। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, এই আবেদন দেশ দুটির মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা বাড়িয়ে দেবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন