লিখেছেন কবীর উদ্দীন
১০১.
আদম-হাওয়ার জন্য আল্লা গন্দম ফল হারাম করেছিলেন। গন্দম যদি হারাম হয় তবে আল্লা তা সৃষ্টি করেছিলেন কেন? হারাম জিনিস বেহেশতের মত পবিত্রতম স্থানে রেখেছিলেন কেন?
১০২.
আরবী ভাষা জানা প্রতিটি প্রাণীর জন্য অপরিহার্য ফরজ। কারণ মৃত্যুর পর কবরে সওয়াল-জওয়াব হবে আরবীতে। আমরা যে সকল কমবখত, আরবী জানি না, তাদের উচিত সওয়াল এবং জওয়াবগুলো নকল করে সাথে নিয়ে যাওয়া। যেমন; ১. মা দ্বীনিকা - দ্বীন ইসলাম ২. মা রাব্বুকা - আল্লা।
১০৩.
নবী মুহাম্মদ একজন খাদ্যলিপ্সু, নারীলিপ্সু, অর্থলিপ্সু, ক্ষমতালিপ্সু মানুষ ছিলেন। উক্ত বস্তুগুলোর গন্ধ পেলেই তিনি লেজ উঁচিয়ে, জিহবা বের করে, গন্ধ শুঁকে শুঁকে সেদিকে দৌড় দিতেন। এমন কি তার চোখের বালিতুল্য কোনো কাফেরও যদি তাকে খেতে বলত, তিনি সে হারাম খাবারের লোভ পর্যন্ত সামলাতে পারতেন না। (কাফেরদের খাবার নবীর জন্য হারাম না! তারা তো আর জীব হত্যার সময় আল্লাকে মহান বলে না!) খায়বারের যুদ্ধে নবীজি নিজ হস্তমোবারক দ্বারা যয়নাব নামে এক মহিলার স্বামী, ভাই ও বাবাকে জবাই করেছিলেন। যয়নাব যখন তাকে প্রিয়জন হত্যার প্রতিশোধ নেবার জন্য কৌশল করে নিমন্ত্রণ করেছিল, তখন তিনি স্বভাবতই সে লোভ সামলাতে ব্যর্থ হন। এবং যয়নাব হারাম দুম্বার মাংসে বিষ মিশিয়ে নবীকে পরিবেশন করে। যয়নাবের এই সূক্ষ্ম চালাকি আল্লা পর্যন্ত টের পাননি! নবী সেই বিষমিশ্রিত খাদ্য গ্রহণ করেন ও ধীর-বিষক্রিয়ায় খেজুর তোলেন (অর্থাৎ মারা যান; মরুভূমিতে তো পটল পাবেন না! তাই খেজুরই ভরসা।)।
১০৪.
জীবিত প্রাণীর ছবি আঁকা শিরক, কবীরা হারাম। হজ্জ্বযাত্রীরা পাসপোর্টের জন্য ছবি তোলার সময় কি আল্লার কুদরতে সাময়িকভাবে মৃত থাকেন? নাকি তারা হজ্জ্বে যাবার আগে আল্লার সাথে শিরক করে যান?
১০৫.
ফাতেমা বিয়ের পর মুহাম্মদকে একদিন বলল, ভাইজান কেমন আছেন। মুহাম্মদ বললো, এই মেয়ে পাগল হয়ে গেছে নাকি, বাবাকে ভাই বলে! ফাতেমা বলল, বিয়ের পরে তো স্বামীই মেয়েদের সব। আপনি আমার স্বামীর ভাই হন, সে সম্পর্কে তো আমারও ভাই; তাই না!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন