আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ২৯ আগস্ট, ২০১২

ঝালমরিচের গুঁড়ো - ০১

লিখেছেন শিশির

মহাম্মক যদি মেয়ে হতো

২১০০ সালের কথা। পৃথিবীর নানা জায়গায় নারীরা গুরুত্বপূর্ণ সব পদে আসীন। নারীদের দাপটে পুরুষগুলান গাছের মগডালে। আল্লার রাজত্বও যায়-যায় অবস্থা। মহাম্মকের বাণী আর কেউ মানে না, পাত্তাও দেয় না। তো আল্লাফাক চিন্তা করলেন, মহাম্মকরে ক্লোন কইরা একজন নারী নবী পাঠাইবেন। 

এক শুভ লগ্নে মহামাদীর জন্ম হইলো বিখ্যাত কুরাইশিনী বংশে। মহামাদী যথাসময়ে বোরাকিনীতে চইড়া সপ্ত আসমান চক্কর দিয়া ইসলাম প্রচারের নামে বিবাহ করা শুরু করলো। কাফের পোলাগুলান এমনিতেই বহুত বজ্জাত। তারা মহামাদীর কথা শুনে না। খালি জাইঙ্গা পইরা ঘুরাঘুরি করে আর সুন্দরী পরনারীর দিকে তাকাইয়া থাকে। তো মহামাদী গিব্রীলের কাছে গিয়া নালিশ কইরা আসল। এইবার দুনিয়ার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পুরুষের সম্মান রক্ষার জন্যে নারীদের উদ্দেশ্যে আসমান থাইকা ওহী নাযিল হইল:
পুরুষেরা তোমাদের শস্যক্ষেত্র, তোমরা সেখানে যেভাবে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পার 
এবং
আজ থেকে পর্দা করা প্রতিটি মুসলিম পুরুষের উপর ফরজ
অর্থাৎ তারা আর জাইঙ্গা পইরা ঘুরতে পারবে না। তো মহামাদী তার আল্লাফাকের রাজত্ব আরব জাহানে ছড়াইয়া দেওয়ার পরে তার শখ হইল - শিশু বিবাহ করবে। তো খাস বান্ধবী আবু বকরীর ৬ বছরের বাইচ্চা পোলাটা দেইখা মহামাদীর ভিতরে কুছ কুছ হোতা হ্যায়। পোলাটা খাসা মাল। এদিকে বিবাহ প্রস্তাব দেওয়ার সাথে সাথে আবু বকরী রাইগা ভুত। তার দুধের পোলাটারে ৫৩ বছর বয়সী বুড়ির হাতে তুইলা সে কিছুতেই দিবে না। শেষে বহুত দেনদরবার কইরা ব্যর্থ হইয়া নাছোড় প্রেমিকা আল্লারে ডাকা শুরু করল। 

সাথে সাথে ওহী নাযিল হইল আবু বকরীর পোলা আর মহামাদীর বিয়ার পয়গামসহ। আর আবু বকরী বেহেস্তে ৭২ খান গেলমানের লোভে বগল বাজাইতে বাজাইতে ৬ বছরের পোলারে বুড়ি মহামাদীর হাতে তুইলা দিল। এইভাবে আবু বকরী ও তার পুত্রের কাহিনী ইতিহাসের পাতায় সম্মানের সাথে স্থান লাভ করল। নিশ্চয়ই আল্লাফাক তাদের বেহেস্তবাসী করবেন। তিনি মহান এবং দয়ালু। সকলে বলেন, আমিন।


সুরা আত তীন নাযিলের ইতিহাস

একদিন মহাম্মক, আবু বকরী আর উসমান হিজরত করার পথে জয়তুনের বাড়ি থেকে একটা দুম্বা চুরি করে নিয়ে যাচ্ছিল পথে খাওয়ার জন্য। এমন সময় গিব্রীল হাজির। তাকে দেখে তিনজন ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বলল, 'হুজুর, চুরি তো কইরা ফালাইছি, অহন কিছু করেন।' 

এবার গিব্রীল বলে উঠলো, 'আত তীনে - তোরা তিনজন আছিলি?'

মহাম্মক, 'জী হুজুর।'

গিব্রীল, 'ওঁইয়া জয়তুনে - জয়তুন গো বাড়ী থাইকা চুরি করছস?' 

মহাম্মক, 'জী হুজুর।' 

গিব্রল, 'ওঁয়া তুরে ছিনি না - তোগো কেউ চিনেনি তো?' 

মহাম্মক, 'না, হুজুর।'

গিব্রিল, 'অহাজাল বালাদিল আমিন - অহন বালছাল না ভাইবা খাইয়া ফালা।'

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন