নিউ ইয়র্কে পরিকল্পিত গ্রাউন্ড জিরো মসজিদ নির্মাণের বাজেট ছিলো ১০০ মিলিয়ন ডলার।
শিশুকামীদের প্রধান রক্ষক পোপের চারদিনের মাদ্রিদ ভ্রমণে ব্যয় হয়েছিল ১৪৪ মিলিয়ন ডলার।
ধর্মগুলোর অর্থপ্রাচুর্যের ছোট্ট দুটি নিদর্শন দিলাম। এছাড়া মিলিয়ন-মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তৈরি লক্ষ-কোটি আলিশান মসজিদ-মন্দির-চার্চ-প্যাগোডা তো আছেই, যেগুলো পৃথিবী ও সভ্যতার অগ্রযাত্রায় এবং বিজ্ঞানের উন্নতিতে একবিন্দু শিশির দেয়নি কখনও। দেয়ারও সামর্থ্য রাখে না অবশ্য।
তবে এমনতরো অপখাতে অপরিমেয় অপব্যয়ের প্রসঙ্গে ধর্মছাগুদের ক্ষীণতম ম্যাৎকারও শ্রুত হয় না কখনওই। আবার এই চুদির্ভাইয়েরাই কিন্তু বিজ্ঞানের সমস্ত সুফল সার্বিকভাবে উপভোগ করতে ব্যগ্র, তবে মঙ্গলগ্রহে কিউরিয়োসিটি পাঠানোর ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তোলে। অবশ্য তোলারই কথা। কারণ বিজ্ঞানের অগ্রগতি = ধর্মগুলোর পোঙ্গা মারা খাওয়া।
ফেসবুকে এক মমিন খ্রিষ্টান বিজ্ঞানের অপব্যয়ের প্রসঙ্গ তুলে কী মারদাঙ্গা জবাবটাই না পেলো! তবে দুঃখের কথা এই যে, এই জাতীয় ছাগুর এসব তথ্যে বোধোদয় ঘটে না। কারণ এদের জাতীয় সঙ্গীত: "আঁধার আমার ভালো লাগে..."
ছবিটি পাঠিয়েছেন শয়তানের চ্যালা।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন