আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১২

নিঃসীম নূরানী অন্ধকারে - ৩০

লিখেছেন কবীর উদ্দীন

১৪৬.
নবীজী খাদিজার কাজের ছেলে ছিলেন তো, তাই খাদিজার জীবদ্দশায় আর কোনো শুভকর্ম সংঘঠিত করার সাহস পাননি। শুভকর্মের সদিচ্ছা মনে মনে লালন করেছেন শুধু। আর মনের দুখে পাহাড়ে-পর্বতে ঘুরেছেন, এঁটেছেন নানান রকমের দুরভিসন্ধি। খাদিজা ফুফু মারা যাবার পর নবীজীর সুযোগ আসে শুভকাজ করার, আজন্ম লালিত স্বপ্ন-সাধ পূরণ করার। তারপর তিনি আমরণ মনের আনন্দে শুভকাজ করতে থাকেন।

১৪৭.
পৃথিবীর ইতিহাসের যেকোনো নিকৃষ্টতম মানুষই যেকোনো ধর্মগুরুর চেয়ে উৎকৃষ্ট।

১৪৮.
কোনো এক যুদ্ধে নবী করিম ছঃ এর একটি আঙ্গুল আঘাতে রক্তাক্ত হলে তিনি এ কবিতাটি আবৃত্তি করলেন, তুমি ত একটি আঙ্গুল ছাড়া আর কিছুই নও, তুমি ত আল্লাহর পথাই রক্তাক্ত হয়েছ। ছহী বুখারি হাদিস নাম্বার ২৫৯৫
* সর্বশক্তিমান আল্লাতালা তার নবীর আঙ্গুলকে বিধর্মীদের হাতে আঘাত পাওয়া থেকেও রক্ষা করতে পারলেন না! তার শক্তি তবে আর কী কাজে লাগতে পারে?
*আঙ্গুল ছাড়া আঙ্গুল আর কিছু হয় নাকি?

১৪৯.
কিছু রাক্ষুসে পরমহাঁস খেয়েছিলেন ভারতমহাসাগরের অসহায় মাছ। কিছু চরম উষ্ট্রী করেছিলেন মরুভূমির কণ্টকগুল্ম ভক্ষণ।

১৫০.
হযরত ওমর ইবনে ওবাইদুল্লাহর আযাদকৃত গোলাম ও লেখক সালেম আবুন নজর বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে আবু আওফা রাঃ তাকে লিখেছিলেন যে, নবী করিম ছঃ বলেছেন জেনে রাখ, তরবারীর ছায়ার নিচেই জান্নাত। ছহী বুখারি হাদিস নাম্বার ২৬১০
যে তরবারি দ্বারা শুধুই মানুষ হত্যা করা হয় সে তরবারীর নিচেই ঈমানদারিত্বের গন্তব্য! সেখানেও কি বইছে রক্তগঙ্গা? মদের নদী, মধুর নদীর পাশে অমুসলিমের রক্তের নদীও কি বহে যাচ্ছে সেথা ফিনফিন করে? জান্নাতবাসীরা পবিত্র সুরা পানের সাথে সাথে বেদীনের রক্তও কি পান করবে?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন