আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১২

ঝালমরিচের গুঁড়ো - ০৩

লিখেছেন শিশির

মহাম্মকের মশারি আবিষ্কার 

তখন মহাম্মকের অবস্থা খুবই খারাপ। একটা তাঁবু পর্যন্ত নেই। পালিয়ে পালিয়ে দিন কাটে। সাথে থাকে আবু বকরি। আবু বকরি আর মহাম্মক আগের রাতে চুরি করা আরবি পেট ভরে টেনে শুয়ে পড়ল। ন্যূনতম তাঁবুও তাদের নছিবে হয়নি। 

হায় রে! আল্লাফাকের প্রিয় বান্দারা কতই না কষ্ট করেছেন, শুধু পিছলাম থুক্কু ইসলাম প্রচারের জন্য! মমিন মুসলমান ভাইয়েরা, একবার ভেবে দেখুন। 

তো রবির প্রতিক্রিয়ায় মহাম্মক স্বপ্নে দেখতে লাগল শত শত সুন্দরী রমণী। তার মধ্যে এক সুন্দরী বালিকা তার সাথে আদিরসে মগ্ন। কিন্তু পবিত্র স্বপ্নে বারেবারে ব্যাঘাত ঘটাতে লাগল আরবি মশকের দল। বালিকার সাথে রঙ্গরস শুরু করতেই কানের কাছে ভ্যানভ্যান। তাঁবুহীন তপ্ত মরুতে মশার কামড়, মশার ভ্যানভ্যানানিতে মোহাম্মকের সুখস্বপ্ন ভেঙ্গে গেল। নাউযুবিল্লাহ মিনাশ শাইতানি। 

মহাম্মক এই দুঃসহ পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে গিব্রিলের শরণাপন্ন হল। আসুন, দেখা যাক, গিব্রিল আর মহাম্মকের মাঝের সেই বৈগ্যানিক কথোপকথন:

মহাম্মক: আন মশাউ ভনভনাতু মিনাল কানে (কানে মশা মশা ভন ভান করে) 

গিব্রিল: আনা তাবুন (তাবু টাঙ্গা) 

মহাম্মক: আনা গারিবুন (গরীব আদমি, হুজুর) 

গিব্রিল: আনা মশারিউন (খাড়া, মশারি আনতাছি) 

এভাবেই সুরা আল গারিবুন নাযিল হল। 

কে বলে, কুরানে বিগ্যান নেই! কার ঘাড়ে এত বড় মাথা! এই যে মানবজাতি ১৪০০ বছর যাবত মশারির ছায়াতলে আবাদ করছে, সে বিগ্যানময় কুরানের অবদান। একবার ভাবুন, মশারি না থাকলে মানবজাতির কত সর্বনাশ ঘটতে পারত। আজকে আমরা দেখতে পাই, মূলত গরীব মুসলিম দেশগুলোয় মশারি দরকার। আল্লাফাক সেই ১৪০০ বছর আগে বুঝতে পেরেছিলেন, তাই তো সুরার নাম - আল গারিবুন। আসুন আমরা সবাই মশারির ছায়াতলে পিছলামী গ্যানের চচ্চা করি। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন