সুসংবাদ। মেয়েদের গাড়ি চালানোর অধিকার নিষিদ্ধ থাকার বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নিয়েছেন দুঃসাহসী এক সৌদি মহিলা। তিনি কেস ঠুকে দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে। তবে দেশটা যেহেতু চৌদি আজব, তাঁকে উল্টো জেলে পুরে দেয়া হয় কি না, কে জানে!
২.
অভিযুক্ত ও শাস্তিপ্রাপ্ত শিশুকামী এক ধর্মযাজকের নসিহত দানের সময়গুলোয় চার্চে শিশুদের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করেছে চার্চ কর্তৃপক্ষ। শিশুকামীর সুরক্ষা ও তার নিয়মিত উপার্জনের নিশ্চয়তা বিধান বরাবরই চার্চের কাছে সর্বাগ্রে প্রাধান্য পেয়ে থাকে।
৩.
'বিশ্বে শিশুকামীদের সবচেয়ে বড়ো সংগঠনের নাম ক্যাথলিক চার্চ' - সাধেই কি এ কথা বারবার বলি! বাকি সমস্ত চার্চ মিলে শিশুদের ওপরে যতোটা যৌননির্যাতন করে থাকে, তার চেয়ে ছয় গুণ বেশি করে থাকে ক্যাথলিক চার্চ। একক ভাবে।
৪.
মুছলিম জাহানে পর্নোর জনপ্রিয়তা অপ্রতিরোধ্য। যে দেশগুলোয় পর্নোসাইট ফিল্টারের ব্যবস্থা নেই, সেসব দেশের অনলাইন র্যাংকিং-এ পর্নোসাইটগুলোর অবস্থান খুব মজবুত।
৫.
এক বিশ্বাসাক্রান্ত মহিলা তার স্বামীকে ছুরিকাঘাত করেছে। কারণ তার স্বামী নাকি শয়তানের spawn (জুতসই বাংলা করতে পারলাম না), আর সে কথা তাকে বলেছে যিশু আর মাতা মেরি।
৬.
কুকাম করে ধরা পড়লে ধর্মবিশ্বাসীরা অনেক সময় সেটার দায়ভার শয়তানের ওপরে চাপাতে পছন্দ করে। একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়লো। এক শিশুকামী প্রাক্তন ধর্মযাজক তার শিশুকামিতার জন্য অভিযুক্ত করেছে ঈশ্বরকে। 'তিনি আমাকে সেভাবে বানিয়েছেন, এটা তার দোষ,' বলেছে সে।
৭.
মালয়েশিয়ায় এক হাসপাতালের জানালায় মাতা মেরি 'দেখা' দিয়েছে। এবং আবাল ভক্তগুলো ছুটে আসছে সেখানে, প্রার্থনা করছে! হায়, pareidolia নামের টার্মটির সঙ্গে কেউ যদি পরিচয় করিয়ে দিতো তাদের! এক মিনিটের ইউটিউব ভিডিও-রিপোর্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
৮.
গুটিকয়েক নামাজীর নামাজ পড়বে বলে বাসভর্তি যাত্রী অপেক্ষা করছে, এমন ঘটনা বাংলাদেশে একেবারেই বিরল নয়। ইংল্যান্ডে একটি বাস যাত্রী নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে ছিলো কুড়ি মিনিট। না, নামাজের কারণে নয়। বাসটির ড্রাইভার ছিলো মমিন খ্রিষ্টান। সে বাস চালাতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছিল, কারণ, বাসের গায়ে বিজ্ঞাপনে লেখা ছিলো: Some people are gay. Get over it!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন