আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৪

নাস্তিকদের কটূক্তির দাঁতভাঙা জবাব - ১০

লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু

আসুন, নাস্তিকদের কটূক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দেই...


কটূক্তি ১৯:
কোরানের ২১:৩২ আয়াতে বলা হয়েছে, 'আমি আকাশ মন্ডলীকে সুরক্ষিত ছাদ করেছি, অথচ তারা আমার আকাশস্থ নির্দেশাবলী থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখে।' অথচ আকাশ বলতে কিছুর অস্তিত্ব বিজ্ঞান স্বীকার করে না। তাহলে কোরআন কীভাবে বিজ্ঞানময় কিতাব হয়?

দাঁত ভাঙা জবাব:
দেখুন, এখানে আকাশ বলতে প্রতীকী ভাবে ওজোন স্তরের কথা বলা হয়েছে। আপনার জানেন ওজোন স্তরের মাধ্যমে আমরা সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে বাঁচতে পারি। আধুনিক বিজ্ঞান এই বিষয়ে সম্প্রতি জানতে পারলেও কোরানে আল্লাহ ১৪০০ বছর আগেই এই কথা বলে দিয়েছেন।


কটূক্তি ২০:
কিন্তু কোরানের ৬৭:৫ আয়াতে বলা আছে, 'আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা (তারকামন্ডলী) দ্বারা সাজিয়েছি;' আকাশ বলতে যদি ওজোন স্তর বোঝায় তাহলে কি বলতে হবে, ওজোন স্তরের ভিতরেই তারা অবস্থিত...? 

দাঁত ভাঙা জবাব:
দেখুন, বিজ্ঞান আকাশের অস্তিত্ব স্বীকার না করলেই যে আকাশ নেই, তা কিন্তু নয়। বিজ্ঞানীরা তো মহাবিশ্বের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত যায়নি। মানুষের জানার বাইরে মহাবিশ্বের বিশাল অংশ আছে। তাই বলা যায়, আকাশও আছে। আর প্রথম আকাশের অভ্যন্তরেই নক্ষত্রমন্ডলী সহ আমাদের মহাবিশ্ব, পৃথিবী অবস্থিত...

[বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে ভার্চুয়াল মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা কপি করে ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন...]

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন