আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০১৪

হবু শ্বশুর-শ্যালক হত্যান্তে নবীজির নিকাহ মোবারক

লিখেছেন শ্রোডিঞ্জারের বিড়াল

নবীজি খুব একজন প্রেমিক ও রোমান্টিক বিয়াক্তি ছিলেন, এইটা আমরা সবাই জানি।

তো চলেন, আজকে আমরা তিনি কীভাবে মা জুয়ারিয়াহকে নিকাহ করেছেন, তার লোমান্টিক কাহিনি শুনি। এই কাহিনি সম্পূর্নরূপে ছহি বুখারী ও ইবনে ইশহাক হইতে সংগৃহীত।

তো শুনেন কাহিনি:

নবীজির মাথায় একদিন প্রচণ্ড গায়েবি রোমান্টিক উপদ্রব দেখা দিল, তিনি তার সাহাবীদল তথা সন্ত্রাসীদলকে বললেন, "ছল ছল আমরা বনী মুস্তালিক গোত্রের কল্লা ফালাই ছান্তি প্রতিস্টা করি।"

ডাকাতদলের লোকেরা, আই মিন ছাহাবীরা, বলিলেন, "নবীজি, তারা তো একেবারে ডিফেন্সলেস, তারা তো রাখালগিরি করিতেছে, ছাগ চরাইতেছে, পানি সংগ্রহ করিতেছে, তাহারা তো পিপড়ার চাইতেও হার্মলেছ! তাহাদিগকে এটাক করিয়া কল্লা কাটাকাটি করাটা কি অনুচিত হইবে না?" 

উমর পইরযন্ত এই আক্রমণে অনুতসাহিত করেন। কিন্তু নবীজির মাথায় সে কি রোমান্সের নেশা, সেদিন, ছম্ভবত, ইহুদি-নাছারাদের বালুবাসা দিবস ছিলু, তো নবীজি বলিলেন, "ধুরবাল, এইসব কী কও, তুমরা কি মুমিন, না বিতু মালু? চল ছল কল্লা ফালাই, জামছে এক ফিস্ট হো যায়েগা। " [1]

অতঃপর নবীজি তাহার দলবল লইয়া নিরীহ অপ্রস্তুত রাখালগিরি ও পানি সংগ্রহে ব্যস্ত বেকুব বনী মুস্তালিক গোত্রের উপরে ছহিহ ছান্তিপূর্ন জিহাদি জোশের আক্রমণ ছালাইলেন। যেসব পুরুষের বাল গজাইছিল, অর্থাৎ যারা নাবালক নহে, সকলকে তিনারা লুমান্টিকভাবে কতল করিলেন, নবীজির কী দয়া, নাবালকদের তারা শুধুমাত্র বন্দী করিয়াছিলেন, কতল করেন নাই। ছুবহানয়াল্লাহ।

তাদের নারীদেরকে তারা গনিমতের মাল তথা আল-আনফাল (ইহা একটু ছুরার নাম) হিসেবে আটক করিলেন, অতঃপর ওই নারীদেরকে ডাকাতদলের মাঝে বন্টন করিয়া দেওয়া হইলো।

নবীজি এতই লোমান্টিক যে, যে-জুয়ারিয়ার পিতা ও ভাইদেরকে অল্প কিছুক্ষণ আগেই ছহি ইছলামিক ছান্তিপূর্ণ কতল করিয়াছিলেন, গনিমতের মালের মইধ্যে সেই জুয়ারিয়াকে তিনি পছন্দ করিলেন। বলিলেন, "এই ছাহাবিরা, তুমরা কেউ ওকে ধর্ষণ করিবে না। ওকে আমারে বিয়াপুক পছন্দ হইয়াছে, আমিই ওকে আজলের ছহিত ধর্ষণ করিবো।"

সারারাত নবীজির তাঁবু হইতে নানাবিধ আওয়াজ আসিতে লাগিলো, তাহা কি আনন্দের, নাকি আর্তনাদের, তাহা বলিতে পারি না।

সকালবেলা ছাহেবাগন যখন নবীর কাছে গনিমতের মাল ধর্ষণে মাল আউট হইবার পূর্বেই ঈমানদণ্ড আউট করা যাইবে কি না, এই অনুমতি চাহিতে আসিলেন, তখন তারা এক ক্লান্ত নবী ও বিধ্বস্ত জুয়ারিয়াকে দেখিতে পাইলেন। [2]

তাহারা জিজ্ঞাসিলেন, "জুয়ারিয়াকে কি আপনি বিবাহ করিবেন, নাকি দাসি হিসেবেই ভোগ করিবেন?"

তখন নবী বলিলেন, "নাহ, এই মালখানা বেশ খাসা।"

সাহেবাগন বলিলেন "এর নাম তো বাররাহ (খোদাভক্ত), নবীজি কি 'খোদাভক্তকে' ভোগ করিয়াছেন?"

নবী তখন কহিলেন, "নাউজুবিল্লাহ! এই নামের গনিমতরে CTN. আইজ থেইকা এর নাম বদল, বাররাহ নামের এই কচি মালটার নাম আইজ থেইকা জুয়ারিয়াহ (স্বেহময়ী কিশোরী)। [3] আর শুন হে আমার ডাকাতদলের সাঙ্গপাঙ্গরা, জুয়ারিয়া যখন হইতে পর্দা করিবে, তখন হইতেই তোমরা ধরিয়া নিবে যে, আমি তাকে নিকাহ করিয়াছি।"

অতঃপর তিনি জুয়ারিয়াকে পর্দা করিতে বলিলেন। আর এভাবেই নবীজি ও জুয়ারিয়ার পাগলা হাওয়া রোমান্টিক বিবাহ সম্পন্ন হইলো। সবাই বলেন "ছুবানাল্লাহ!

রেফারেন্স সমূহ:
[1] সহিহ বুখারী: খণ্ড ৩: বই ৪৬: হাদিস ৭১৭
[2] সহিহ মুসলিম: বই ২৫: হাদিস ৫৩৩৪
[3] সহিহ বুখারী: খণ্ড ৩: বই ৪৬: হাদিস ৭১৮

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন