আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ১৪ জুন, ২০১৪

দাঁড়িপাল্লার ঝাড়ি - ১৯

লিখেছেন দাঁড়িপাল্লা

৫৫.
হে বেশ্যার দালাল, আপনি আপনার খদ্দেরদের বলে দিন, বেশ্যাহেস্তে গিয়া তাহারা সুরাপান করিতে করিতে ৭২টা বেশ্যার বেশ্যামালে পরিণত হইবে। ঘোড়ার ডিমে বিশ্বাস করার এই হলো তাদের শাস্তি।

৫৬.
বিজ্ঞান যদি এতই পারে তাইলে একটা প্রাণ সৃষ্টি করে দেখাক। - তর্কের এক পর্যায়ে মমিনদের হঠাৎ চ্যালেঞ্জ।

বিজ্ঞানের একটা অন্যতম প্রধান কাজ হলো, মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করে তোলা। বর্তমানে নতুন প্রাণ সৃষ্টি এমনিতেই খুব সহজ একটা বিষয়। বরং যাদের জন্য এটা কঠিন, অর্থাৎ যাদের বাচ্চাকাচ্চা হয় না, বিজ্ঞান বরং তাদের এই কঠিন কাজটিকে সহজ করে দিয়েছে টেস্টটিউব বেবি বা আরো অন্যান্যভাবে। ভবিষ্যতে হয়তো প্রাণও সৃষ্টি করবে।

আজ বিজ্ঞান অনেক কিছু পারে না, তার মানে এই না যে, সৃষ্টিকর্তা আছে। কিছুদিন আগেও বিজ্ঞান অনেক ব্যাপার জানত না, কিন্তু এখন জানে। আজ যা জানে না, হয়তো কাল বা পরশু সেটা জানবে। ইতিহাস তাই বলে। আর এটা সম্ভব হয়েছে সৃষ্টিকর্তাকে অস্বীকার করার ফলেই। যখন মানুষ বুঝেছে তার জীবনযাত্রাকে সহজ করতে আর কেউ এগিয়ে আসবে না, তখন তারা নিজেরাই এই কাজে নেমে পড়েছে। বিশ্বাসীদের বেলায় হয়েছে উলটা। মুখ দিয়াছেন যিনি, আহার দেবেন তিনি - এই তত্ত্বে বিশ্বাস করে এখনো সেই পুরানো ধ্যানধারণা নিয়ে পিছিয়ে আছে। মানব সভ্যতার অগ্রযাত্রায় এদের অবদান শুধু সেই সহজ কাজটা - গণ্ডায় গণ্ডায় বাচ্চাকাচ্চা পয়দা করা।

৫৭.
ভোগে নয়, ত্যাগেই সুখ। - কাদের কথা? পুরোহিতদের!
সবাই যদি ত্যাগ করে, তাহলে ভোগ করবে কারা? - পুরোহিতরা!

যারা এর প্রতিবাদ করছিল, তাদেরকেই সর্বপ্রথম নাস্তিক ট্যাগ দেয়া হইছিল।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন