লিখেছেন বুদ্ধ মোহাম্মদ যীশু কৃষ্ণ
কোরানকে আরবি থেকে বাংলা বা অন্যভাষায় অনুবাদ করলে তার অর্থ বদলায় যায়, আরবি থেকে বাংলা করলে তার অর্থ বোঝা সম্ভব নয়,কোরানকে আরবিতেই না বুঝে পড়ে বুঝতে হবে।
আসলে মডারেট খচ্চরদের কথাই ঠিক! ডঃ জহুরুল হক-ইউসুফালি-পিকথাল-শাকিরের মত নামি দামি বিখ্যাত অনুবাদকেরা এহুদি-নাসারা-কেষ্টান-মালুগো ট্যাকা থুক্কু ডলার খাইয়া কোরানের ভুল অনুবাদ কইরা দুর্নীতি করছে, কোরানের সব আয়াতের অরিজিনাল অনুবাদ তারা করে নাই। তাই আইজ সুশিক্ষিত বিবেকবান মানুষেরা ইসলামের ছান্তির পথ থেইকা দূরে যাইয়া নাস্তেক হইয়া যাইতাছে।
তাই আইজ থেইকা ইসলামের খেদমতে আমি নিজেই নিঃস্বার্থে কোরানের অরিজিনাল অনুবাদ করতে নিজেরে নিয়োজিত করলাম। আশা করি, আইজ থেইকা আর কোনো নাস্তেক কোরানের ভুল বাহির করতে পারবে না।
প্রথম উদ্যোগ।
দুর্নীতিবাজগো ভুল অনুবাদ:
অতঃপর নিষিদ্ধ মাস যখন অতিবাহিত হয়ে যায় তখন মুশরিকদের কাতল কর যেখানে তাদের পাও, আর তাদের বন্দি করো,আর তাদের ঘেরাও করো, আর তাদের জন্য ওৎ পেতে থাকো প্রত্যেক ঘাটিতে। কিন্তু তারা যদি তওবা করে এবং যদি নামাজ কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিঃসন্দেহে আল্লাহ পরিত্রান কারি অফুরন্ত ফলদাতা।
(সুরা তাওবা আয়াত - ৫)
এবার আমার করা সঠিক অনুবাদ:
হে মহাউন্মাদ এন্ড গ্রুপ, যখন রাত শেষে দিনের আলো ফুটে ওঠে, তখন তোমারা তোমাদের কাফের ভাইদের যেখানে পাবে সেখানে তাদের সাথে আলিঙ্গন করো। তারা এবং তাদের পরিবার ও আত্মিয়েরা কেমন আছে তা জিজ্ঞাসা করো। আর তাদের ভেতর যদি কেউ বিপদে থাকে তাকে সাহায্য করো। কেউ ক্ষুধার্ত থাকলে তাকে খাবার দাও, এবং তাদের মধ্যে থেকে কারো যদি বস্ত্র না থাকে তবে তাদের বস্ত্র দান করো, কখনই তাদের পরে কোনো আঘাত আসতে দিও না, তবেই আমার ধর্মকে মানুষ ভালোবেসে গ্রহন করবে। নিশ্চই আল্লাহ চরম মানবিক ও উদার।
দেখছেন, এত সুন্দর মানবিক আয়াতেরে দুর্নীতিবাজেরা কত অমানবিক ও নিষ্ঠুর বানাইছে!!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন