আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৪

ধর্মপচানি পংক্তিমালা - ১৪

লিখেছেন জুপিটার জয়প্রকাশ 

৪০.
কোরানে মানুষ মারার পদ্ধতি নিয়ে গাদা গাদা লেখা থাকলেও ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, আর্সেনিক, তেজস্ক্রিয়তা সহ হাজার হাজার প্রাণঘাতী সৃষ্টি সম্পর্কে কোনো কথাই বলা নেই। এসব থেকে বাঁচার কোনো পথ দেওয়া তো অনেক দূরের ব্যাপার। আকাশ, বাতাস, মেঘ, সমুদ্র এবং প্রাণ সৃষ্টি করার জন্য প্রশংসা তিনি কান মলে আদায় করতে পারেন। কিন্তু তিনিই যে ঐসব বিষাক্ত জিনিস সৃষ্টি করে আকাশ, বাতাস, নদী, সমুদ্র দূষিত করে প্রাণ ধ্বংস করেন, সে কথা গোপনীয় যুদ্ধাস্ত্রের মতই গোপন রেখেছেন। এসব দেখলে মনে হয় আল্লা মানুষ সৃষ্টি করেন নি, বরং মানুষ মারার জন্যই ধর্ম সৃষ্টি করেছেন। সম্ভবত এইসব জ্ঞান থেকে মানুষকে দূরে রাখার জন্যই আল্লা শয়তানকে তাড়িয়েছিলেন।

৪১.
গণহত্যা করা মুসলিমের প্রধান ধর্ম। বিধর্মী না পাওয়া গেলে তারা যা পাবে, তাইই মারবে। মন্দির কি গির্জা না পেলে মসজিদেই বোমা ফাটাবে।

৪২.
নাস্তিক হয়েও ধর্মের ভুল নিয়ে কথা বলব না, আর সত্যবাদী হয়েও মিথ্যাবাদীকে মিথ্যাবাদী বলব না, দুইই এক কথা। এইজন্যই প্রাচীন কালে সাধুরা মৌনী হয়ে যেতেন। সাধনার অংশ হিসাবে তাঁরা মিথ্যা বলতে পারতেন না, আবার সত্য বললে আর শান্তিতে থাকা যেত না।

এর ফল হয়েছে এই যে, তাঁরা শান্তিতে সাধনা করে কী পেয়েছিলেন বা আদৌ কিছু পেয়েছিলেন কি না, তা কারোরই জানা নেই।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন