আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ইসলামী সংস্কার ও তার বৈগ্যানিক কার্যকারণ - ০৪

লিখেছেন শ্মশান বাসী

আসুন, ইসলামের কিছু সংস্কার নিয়ে কথা বলি। তবে আগেই বলে রাখি, এগুলোতে কোরান-হাদিসের কোনো সমর্থন আছে কি না, আমার জানা নেই। তবে মুর্খ মুমিনের দল এসব শ্রদ্ধার সাথে পালন করে, কারণ স্থানীয় হুজুরেরা এভাবেই শিক্ষা দেয়।

৭. 
প্রত্যেক মসজিদে নামাজের সময় গেলে দেখতে পাবেন, মুমিননেরা কাপড় তুলে পুরুষাঙ্গে টিস্যু বা কাপড়ের টুকরা বা শুকনো ইটের টুকরা ধরে আছে বা পায়চারি করছে। কী তার কারণ? 

জানতে পারলাম, প্রস্রাব করার পর চল্লিশ কদম হাঁটার মাঝে আবার এক দুই ফোঁটা প্রস্রাব আসে, এতে কাপড় নষ্ট হয়। এর জন্য ইসলামে সঠিক বিধান দিয়েছে, এই সময় পর্যন্ত পুরুষকে কুলুখ ব্যবহার করতে হবে। নবীও নাকি তাই করতেন, অতএব এটা সুন্নত। 

শুনে কৌতুহল জাগলো, একটু টেরাই করি। বেশ কিছুদিন পরীক্ষা করলাম। নাহ্, কিছুই পেলাম না। পরে জানতে পারলাম, মূত্রথলিতে বা নালীতে যদি কোনো সমস্যা থাকে, তবে এমন হতে পারে। নিন্দুকেরা বলে, আমাদের পেয়ারের নবীর নাকি যৌনসমস্যা ছিলো। তাই তার ১৫টা বিয়ে ও অসংখ্য দাসী রাখতে হতো। মুমিনরা অবশ্য তা অস্বীকার করে। তবে যেহেতু তিনি কুলুখ ব্যবহার করতেন, তাই কেমন যেন দুয়ে দুয়ে চার মিলে যায়। 

হে আল্লাহ্, তুমি এই দুনিয়ার সকল মুমিনরে এই সুন্নতি রোগ দান কর, আমিন।

৮.
সামনে আসছে ঈদুল আযহা, সকল সামর্থ্যবান মুমিনই কোরবানি দেবেন। অনেক সময়ই দেখা যায়, নাবালক ছেলেদের দিয়ে পশু কোরবানি দেওয়ানো হয়। এর পেছনে 'যুক্তি': আমরা (মুরুব্বিরা) যখন থাকবো না তখন এসব তো এদেরই করতে হবে। 

মুসলিমরা জবাই করে হত্যার মতো নৃশংস সংস্কৃতির হাতেখড়ি তাদের পরিবার বা ধর্ম থেকেই পায়। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন