আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৪

বেকুব নাস্তিকদের দু'টি প্রশ্নের লা-জবাব উত্তর

(ওয়াশিকুর বাবু-র লেখা জনপ্রিয় সিরিজ 'নাস্তিকদের কটূক্তির দাঁতভাঙা জবাব' থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ধর্মকারীর এক পাঠক একই ধরনের একটি লেখা পাঠিয়েছেন।)

লিখেছেন মোহাম্মাদ

নাস্তিকেরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে থাকে। এসব প্রশ্ন করে তারা আল্লাহর অস্তিত্বকে অস্বীকার করে ও নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকে। তাদের উত্থাপিত দু'টি প্রশ্নের দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হলো প্রশ্নোত্তরে।

প্রশ্ন ১:
আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন এবং এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা, কিন্তু তিনি কেন মুসলমানদের ইবাদতের মুখাপেক্ষী? কেন তিনি তাঁর বান্দাদের নিকট থেকে ইবাদত-বন্দেগী প্রত্যাশা করেন?

উত্তর:
এই প্রশ্নের উত্তর আধুনিক বিজ্ঞানের অন্যতম বড় অবদান মোবাইল ফোন ও তার চার্জ দিয়ে উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। এই যে মোবাইল, এতে চার্জ থাকলে তা সচল থাকে। ঠিক তেমনি ইবাদত হলো আল্লাহপাকের চার্জ। বান্দাদের ইবাদত আছে তো আল্লাহপাকও (অস্তিত্ব) আছেন, ইবাদত নেই তো তিনিও (অস্তিত্ব) নেই। কাজেই বান্দার ইবাদত স্বয়ং আল্লাহপাকের উপস্থিতি-অনুপস্থিতির সাথে সরাসরি জড়িত, আর তাই অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত কারণে আলাহপাক বান্দাদের নিকট হতে ইবাদত-বন্দেগীর প্রত্যাশা করেন।


প্রশ্ন ২:
যারা কোনোদিন ইসলামের দাওয়াত পায়নি এবং কোনো অপরাধ করেনি, তারা কেন বেহেস্তে যাবে না? 

উত্তর:
এই প্রশ্নের উত্তর মোবাইল ফোন আর তার নেটওয়ার্কের উদাহরণ দিয়ে দেওয়া যেতে পারে। আল্লাহপাকের নেটওয়ার্ক যতদূর বিস্তৃত, আল্লাহপাক কেবল তাদের নিয়েই চিন্তিত। কেউ যদি নেটওয়ার্কের বাইরে অবস্থান করে, দোষ মোবাইল নেটওয়ার্কের নয়, বরং দোষ তার, যে ব্যক্তি নেটওয়ার্কের বাইরে অবস্থান করলো। 

আশা করি, নাস্তিকদের দাঁত ইতোমধ্যে ভেঙে গেছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন