আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৫

ধর্মের সপক্ষে নাকি মানুষের কাতারে?

লিখেছেন দাঁড়িপাল্লা ধমাধম

ধর্মগ্রন্থের স্ববিরোধিতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই।

পাকিস্তানে তালিবানরা দেড়শর মত শিশুতে হত্যা করার পরে সারা বিশ্বে ইসলামের উপর নতুন করে আবার ঘৃণা বর্ষিত হয়েছে। তখন ইসলামকে বাঁচাতে আমাদের দেশেও আস্তিকদের পাশাপাশি অনেক ছুপা নাস্তিকরাও যোগ দিয়েছে। তারা রেফারেন্স সহকারে দেখিয়ে দিয়েছে - ইসলাম নিরপরাধ, শিশু হত্যার বিধান তাতে নেই। 

আবার 'উগ্র নাস্তিকরা' এসব কথার বিরোধিতা করে একই কোরান হাদিস থেকে রেফারেন্স তুলে দিয়েছে যে, এমন বিধান আছে।

কথা হচ্ছে, এই যে কেউ কেউ ইসলামকে নিরীহ প্রমাণ করতে চাইছেন, এটা ঠিক কী জন্য? ইসলামের ভয়ংকর দিকটা আড়াল করার উদ্দেশ্য কী? চোরে এইসব ভালো ভালো ধর্মের কথা শুনে ভালো হয়ে যাবে? আর শেষ পর্যন্ত ধর্মের ভয়ংকর দিকগুলা কি আসলেই সবাই ভুলে যাবে? ইতিহাস কী বলে বা বাস্তবে আসলে কী ঘটছে? এইসব তর্ক-বিতর্কে যারা স্বজন হারিয়েছে, তাদের কী যায় আসবে?

সত্যি কথা বলতে, ধর্মগ্রন্থে যেমন নিরপরাধদের হত্যার বিধান নেই - এটা যেমন ঠিক, তেমনি বিধান আছে - সেটাও ঠিক। কিন্তু দুটো জিনিসই একই সাথে সত্য বা সঠিক হতে পারে কি?

আমার মনে হয়, মানুষ জন্মগত ভাবেই শান্তিপ্রিয়। তাই ভয়ংকর আয়াত-হাদিসগুলো দেখিয়েই তাদের হাতে বিচারের ভার ছেড়ে দেয়া উচিত। আগে ধর্মের ভালো-মন্দ সব জানুক। 

তারপর জেনে বুঝে সিদ্ধান্ত নিক তারা ধর্মের পক্ষে থাকবে, নাকি মানুষের কাতারে এসে দাঁড়াবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন