আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বরাহেও আছেন, বিষ্ঠাতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি বোরখাতেও আছেন, বিকিনিতেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি জলাশয়েও আছেন, মলাশয়েও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি উটমূত্রেও আছেন, কামসূত্রেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি আরশেও আছেন, ঢেঁড়শেও আছেন # আল্যা সর্বব্যাপী – তিনি হাশরেও আছেন, বাসরেও আছেন

বুধবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৬

এমন ব্যবসা কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি

ধর্মের উপ্রে কুনো ব্যবসা নাই।

ধর্মগুলো অনর্থকর হলেও বড়োই অর্থকরী। তাদের অর্থবিত্ত বরাবরই অপরিমেয়। ইহজগতে অর্থ উপার্জনের (বলা উচিত – করায়ত্ত করার) সবচেয়ে সহজ ও নিরাপদ পদ্ধতির নাম ধর্ম। অগাধ অর্থের মালিক হয়েও আয়ের হিসেব দিতে হয় না, উৎস জানাতে হয় না, কর দিতে হয় না, মামলা-মোকদ্দমার ভয় নেই, রাষ্ট্রযন্ত্র তাদের ঘাঁটাতে সাহস করে না। ধর্মবিশ্বাস নামের দুর্বলতাকে পুঁজি করে মসজিদ-মন্দির-চার্চ-সিনাগগগুলো কতোটা ধনপ্রাচুর্যে প্লাবিত, কতোটা বিপুল অর্থের অধিকারী, সাধারণ বিশ্বাসীরা সেটির খবরও রাখে না।

যুগ যুগ ধরে গড়পড়তা বিশ্বাসীদের এই অজ্ঞতার সুযোগ পুরোদমে ব্যবহার করে আসছে ধর্মব্যাপারীরা। ধনপ্রাচুর্যময় ও ধর্মকবলিত আমেরিকার কথাই ধরা যাক।

সারা আমেরিকায় চার্চের সংখ্যা সাড়ে চার লাখের (৪৫০০০০) চেয়েও বেশি। এখন ধর্ম ছেড়ে অন্যান্য ব্যবসার দিকে নজর দেয়া যাক। সেই আমেরিকাতেই
অর্থাৎ
কনভেনিয়েন্স স্টোর + ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট + হোটেল/মোটেল = ৩৫৫২৪০ (সাড়ে তিন লক্ষাধিক)
এবং চার্চ - সাড়ে চার লক্ষাধিক।

ইহা হইতে প্রমাণিত হয় যে, ধর্মের মতো এমন ব্যবসা কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি...

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন